ঢাকা ১০:২৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০১ মে ২০২৪, ১৮ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
পহেলা বৈশাখকে অস্বীকার করা মানে দেশের ইতিহাসকে অস্বীকার করা

পহেলা বৈশাখকে অস্বীকার করা মানে দেশের ইতিহাসকে অস্বীকার করা: কাদের

পহেলা বৈশাখকে যারা অস্বীকার করে তারা প্রকারন্তে বাঙালি সংস্কৃতি, মুক্তিযুদ্ধ ও দেশের জন্মের ইতিহাসকে অস্বীকার করে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

সোমবার (১৫ এপ্রিল) দুপুরে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডিস্থ রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন তিনি।

ওবায়দুল কাদের মন্তব্য করেন, মুক্তিযুদ্ধে বিএনপির কোনো ভূমিকা ছিল না। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, বাঙালি সংস্কৃতির চেতনা- এসব নিয়ে তারা ইতিবাচক রাজনীতি করবে, এটা আমরা মনে করি না। বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে ধ্বংস করার জন্য বিএনপির জন্ম হয়েছে, রক্ষা করার জন্য নয়।

মির্জা ফখরুলকে চ্যালেঞ্জ করে তিনি বলেন, বিএনপির ৬০ লাখ নেতাকর্মী বন্দী বলছেন, তাদের তালিকা প্রকাশ করুন। না হয় মিথ্যাচারের জন্য জাতির কাছে ক্ষমা চান।

তিনি আরও বলেন, দেশের জনগণ বিএনপির আন্দোলনে সম্পৃক্ত হয়নি। ভবিষ্যতেও তারা আন্দোলন করতে পারবে না। আন্দোলনের শক্তি-সামর্থ্য তারা হারিয়ে ফেলেছে।

নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে রমজানে সরকারের বেশকিছু কার্যক্রম চলমান ছিল। বর্তমানে তা চালু থাকবে কিনা এমন এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যতদিন জনগণের প্রয়োজন থাকবে, ততদিন জনস্বার্থে এই প্রোগ্রাম থাকবে।

ব্রিফিংকালে অন্যদের মধ্যে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

জনপ্রিয় সংবাদ

পহেলা বৈশাখকে অস্বীকার করা মানে দেশের ইতিহাসকে অস্বীকার করা

পহেলা বৈশাখকে অস্বীকার করা মানে দেশের ইতিহাসকে অস্বীকার করা: কাদের

আপডেট সময় ০৪:৫০:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৪

পহেলা বৈশাখকে যারা অস্বীকার করে তারা প্রকারন্তে বাঙালি সংস্কৃতি, মুক্তিযুদ্ধ ও দেশের জন্মের ইতিহাসকে অস্বীকার করে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

সোমবার (১৫ এপ্রিল) দুপুরে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডিস্থ রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন তিনি।

ওবায়দুল কাদের মন্তব্য করেন, মুক্তিযুদ্ধে বিএনপির কোনো ভূমিকা ছিল না। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, বাঙালি সংস্কৃতির চেতনা- এসব নিয়ে তারা ইতিবাচক রাজনীতি করবে, এটা আমরা মনে করি না। বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে ধ্বংস করার জন্য বিএনপির জন্ম হয়েছে, রক্ষা করার জন্য নয়।

মির্জা ফখরুলকে চ্যালেঞ্জ করে তিনি বলেন, বিএনপির ৬০ লাখ নেতাকর্মী বন্দী বলছেন, তাদের তালিকা প্রকাশ করুন। না হয় মিথ্যাচারের জন্য জাতির কাছে ক্ষমা চান।

তিনি আরও বলেন, দেশের জনগণ বিএনপির আন্দোলনে সম্পৃক্ত হয়নি। ভবিষ্যতেও তারা আন্দোলন করতে পারবে না। আন্দোলনের শক্তি-সামর্থ্য তারা হারিয়ে ফেলেছে।

নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে রমজানে সরকারের বেশকিছু কার্যক্রম চলমান ছিল। বর্তমানে তা চালু থাকবে কিনা এমন এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যতদিন জনগণের প্রয়োজন থাকবে, ততদিন জনস্বার্থে এই প্রোগ্রাম থাকবে।

ব্রিফিংকালে অন্যদের মধ্যে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।