ঢাকা ০১:০৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

স্থায়ী জামিন পেলেন ক্যাসিনো সম্রাট

সম্রাট

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের বহিষ্কৃত সভাপতি ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাটের স্থায়ী জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত।

সোমবার (১৫ জানুয়ারি) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক মঞ্জুরুল আলমের আদালতে মামলার অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। এ দিন সকালে সম্রাট আদালতে হাজিরা দেওয়ার পর তার আইনজীবী অভিযোগ গঠনের শুনানি পেছানোর জন্য সময় আবেদন করেন।

এছাড়া তার আইনজীবী স্থায়ী জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক অভিযোগ গঠনের শুনানির জন্য ৫ মার্চ দিন ধার্য করেন। একই সঙ্গে তার স্থায়ী জামিন মঞ্জুর করেন।

সারাদেশে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান চলাকালে ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর সম্রাটকে গ্রেফতার করা হয়। ২০২২ সালের ২২ আগস্ট সম্রাটের জামিন মঞ্জুর করেন আদালত।

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০১৯ সালের ১২ নভেম্বর সম্রাটের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। মামলায় দুই কোটি ৯৪ লাখ ৮০ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়।

পরের বছর অর্থাৎ ২০২০ সালের ২৬ নভেম্বর এ মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় দুদক। অভিযোগপত্রে সম্রাটের বিরুদ্ধে ২২২ কোটি ৮৮ লাখ ৬২ হাজার ৪৯৩ টাকা জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়।

জনপ্রিয় সংবাদ

আসিম জাওয়াদের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক

স্থায়ী জামিন পেলেন ক্যাসিনো সম্রাট

আপডেট সময় ০৫:৪০:৩৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৪

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের বহিষ্কৃত সভাপতি ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাটের স্থায়ী জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত।

সোমবার (১৫ জানুয়ারি) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক মঞ্জুরুল আলমের আদালতে মামলার অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। এ দিন সকালে সম্রাট আদালতে হাজিরা দেওয়ার পর তার আইনজীবী অভিযোগ গঠনের শুনানি পেছানোর জন্য সময় আবেদন করেন।

এছাড়া তার আইনজীবী স্থায়ী জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক অভিযোগ গঠনের শুনানির জন্য ৫ মার্চ দিন ধার্য করেন। একই সঙ্গে তার স্থায়ী জামিন মঞ্জুর করেন।

সারাদেশে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান চলাকালে ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর সম্রাটকে গ্রেফতার করা হয়। ২০২২ সালের ২২ আগস্ট সম্রাটের জামিন মঞ্জুর করেন আদালত।

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০১৯ সালের ১২ নভেম্বর সম্রাটের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। মামলায় দুই কোটি ৯৪ লাখ ৮০ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়।

পরের বছর অর্থাৎ ২০২০ সালের ২৬ নভেম্বর এ মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় দুদক। অভিযোগপত্রে সম্রাটের বিরুদ্ধে ২২২ কোটি ৮৮ লাখ ৬২ হাজার ৪৯৩ টাকা জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়।