ঢাকা ০৭:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রাথমিকের দ্বিতীয় ধাপের নিয়োগ পরীক্ষা ফেব্রুয়ারীতে

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার দ্বিতীয় ধাপের নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু করেছে অধিদপ্তর। আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের শুরুতে এ পরীক্ষা হতে পারে।

জানা গেছে, দ্বিতীয় ধাপে পরীক্ষা হবে ময়মনসিংহ, খুলনা ও রাজশাহী বিভাগে। এ তিন বিভাগে আবেদন করেছেন চার লাখ ৩৯ হাজার ৪৩৮ জন চাকরিপ্রার্থী। এবার আবেদন ও নিয়োগ পরীক্ষা বিভাগীয়ভাবে নেওয়া হচ্ছে। তিন ধাপের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে পরীক্ষাও হচ্ছে আলাদাভাবে।

দ্বিতীয় ধাপের নিয়োগ পরীক্ষার বিষয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত বলেন, ‘আমরা দ্বিতীয় ধাপের নিয়োগ পরীক্ষা ফেব্রুয়ারির শুরুতেই নিয়ে নিতে চাই। সেভাবেই প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।’

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দ্বিতীয় ধাপের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা দ্রুত নেওয়ার চেষ্টা করছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি এসএসসি পরীক্ষা শুরু হবে। এর আগে দ্বিতীয় ধাপের পরীক্ষা না হলে পরীক্ষা কয়েক মাস পিছিয়ে যেতে পারে। সে কারণে দ্রুত তারিখ জানানোর চেষ্টা করছে অধিদপ্তর।

জনপ্রিয় সংবাদ

মধ্যরাতে ছাত্রলীগ নেতার সাথে জন্মদিনের শুভেচ্ছা বিনিময় করলেন ছাত্রলীগ নেত্রী

প্রাথমিকের দ্বিতীয় ধাপের নিয়োগ পরীক্ষা ফেব্রুয়ারীতে

আপডেট সময় ০২:২৪:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৩

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার দ্বিতীয় ধাপের নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু করেছে অধিদপ্তর। আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের শুরুতে এ পরীক্ষা হতে পারে।

জানা গেছে, দ্বিতীয় ধাপে পরীক্ষা হবে ময়মনসিংহ, খুলনা ও রাজশাহী বিভাগে। এ তিন বিভাগে আবেদন করেছেন চার লাখ ৩৯ হাজার ৪৩৮ জন চাকরিপ্রার্থী। এবার আবেদন ও নিয়োগ পরীক্ষা বিভাগীয়ভাবে নেওয়া হচ্ছে। তিন ধাপের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে পরীক্ষাও হচ্ছে আলাদাভাবে।

দ্বিতীয় ধাপের নিয়োগ পরীক্ষার বিষয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত বলেন, ‘আমরা দ্বিতীয় ধাপের নিয়োগ পরীক্ষা ফেব্রুয়ারির শুরুতেই নিয়ে নিতে চাই। সেভাবেই প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।’

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দ্বিতীয় ধাপের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা দ্রুত নেওয়ার চেষ্টা করছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি এসএসসি পরীক্ষা শুরু হবে। এর আগে দ্বিতীয় ধাপের পরীক্ষা না হলে পরীক্ষা কয়েক মাস পিছিয়ে যেতে পারে। সে কারণে দ্রুত তারিখ জানানোর চেষ্টা করছে অধিদপ্তর।