বুধবার (১ নভেম্বর) সকালে বিজয়নগর পানির ট্যাঙ্কি সংলগ্ন এলাকায় ১২ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতারা মিছিল করেন।
যুগপৎ আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় বিএনপি ও বিভিন্ন জোট ও সমমনা দলের ঘোষিত সারা দেশে ৩১ অক্টোবর এবং ১ ও ২ নভেম্বর ৩ দিনের সর্বাত্মক অবরোধ কর্মসূচি পালনের ২য় দিনে সারা দেশে নেতাকর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল করেছে।
বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন ১২ দলীয় জোটের মুখপাত্র কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান ১২ দলীয় জোটের সমন্বয়ক এডভোকেট সৈয়দ এহসানুল হুদা, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ফারুক রহমান, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন প্রধান, বাংলাদেশ এলডিপির অতিরিক্ত মহাসচিব তমিজউদ্দিন টিটু, ভাইস চেয়ারম্যান সৈয়দ রওনক ইব্রাহিম, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব আবুল বাশার, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির অতিরিক্ত মহাসচিব নুরুল কবির পিন্টু, আব্দুল্লাহ আল হাসান সাকিব, বাংলাদেশ জাতীয় দলের ভাইস চেয়ারম্যান শামসুল আহাদ, সারোয়ার আলম, বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মুফতি গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ (বিএমএল)-এর চেয়ারম্যান এডভোকেট শেখ জুলফিকার বুলবুল চৌধুরী, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সিনিয়র সহসভাপতি রাশেদ প্রধান, ন্যাপ ভাসানীর চেয়ারম্যান এডভোকেট আজহারুল ইসলাম, জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম মেম্বার নওয়াব আলী আব্বাস খান, যুগ্ম মহাসচিব কাজী নজরুল, মহানগর সভাপতি হান্নান আহমেদ খান বাবলু, বেলায়েত হোসেন শামীম, ইসলামী ঐক্য জোটের সিনিয়র সভাপতি মাওলানা শওকত আমিন, যুগ্ম মহাসচিব ইসমাইল রেজা, বাংলাদেশ লেবার পার্টির যুগ্ম মহাসচিব শরিফুল ইসলাম, জমিয়াতে উলামায়ে ইসলাম এর সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি জাকির হোসেন, যুব জাগপার সভাপতি নজরুল ইসলাম বাবলু, জাতীয় ছাত্র সমাজের সভাপতি ফয়েজ আহমেদ প্রমুখ।
সমাবেশে শেষে নেতারা বলেন, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন সংসদ বিলুপ্ত অবৈধ সরকারের পদত্যাগ দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তিসহ ১ দফা দাবিতে দেশের জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অবরোধের প্রথম দিন পালন করেছে।