ঢাকা ০১:৩৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫, ৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলার সুযোগ না পাওয়ার শঙ্কা বাংলাদেশের!

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলার সুযোগ না পাওয়ার শঙ্কা বাংলাদেশের!

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে হেরে সাকিব আল হাসান জানান, বিশ্বকাপে সেমিফাইনাল খেলার সুযোগ না থাকলেও পরের ম্যাচগুলো জিততে চান চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে জায়গা করে নেওয়ার জন্য। ২০২৫ সালে পাকিস্তানে বসবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পরবর্তী আসর। সেখানে অংশ নেবে কারা?

ব্যাপারটি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে জানায়নি আইসিসি। তবে আইসিসির একজন মুখপাত্রের বরাতে ক্রিকেট বিষয়ক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএন ক্রিকইনফো জানিয়েছে, স্বাগতিক পাকিস্তান ও চলতি বিশ্বকাপের সেরা সাত দল পাবে এই টুর্নামেন্ট খেলার সুযোগ। তাতে শঙ্কার মুখে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ। ৬ ম্যাচে মোটে ১ জয়, ৫ হারে পয়েন্ট টেবিলে নবম স্থানে বাংলাদেশ। পরের ৩ ম্যাচে প্রতিপক্ষ পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও অস্ট্রেলিয়া। অন্যদিকে আফগানিস্তান আর নেদারল্যান্ডের মধ্যে একটি ম্যাচ আছে।

৪ পয়েন্টে থাকা এই দুই দলের একদল ম্যাচটি জিতে এগিয়ে যাবে। বাংলাদেশের নিচে থাকা ইংল্যান্ড তলানি থেকে উঠে আসার জন্য চলমান ভারত ছাড়াও প্রতিপক্ষ হিসেবে পাচ্ছে নেদারল্যান্ডস, পাকিস্তান ও অস্ট্রেলিয়াকে। সে হিসাবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে জায়গা পেতে হলে আন্তত আরো দুটি ম্যাচ জিততেই হবে বাংলাদেশকে। সঙ্গে বাড়িয়ে নিতে হবে রানরেটের হিসাব।

কাজটি মোটেই সহজ নয় সাকিবদের জন্য। আইসিসির ওই মুখপাত্র জানিয়েছেন, ২০২১ সালে যখন ২০২৪-২০৩১ পর্যন্ত চক্রের সূচি নির্ধারণ করা হয়, তখনই চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলার জন্য নতুন এই মানদণ্ড ঠিক করা হয়। সর্বশেষ ২০১৭ সালে ইংল্যান্ডে বসেছিল চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আসর। এর আগে ২০১৩ আসরের আয়োজকও ছিল তারা। দুই আসরে নির্দিষ্ট একটি সময়ের মধ্যে র‍্যাংকিংয়ের সেরা আটে থাকা দলগুলো পেয়েছিল খেলার সুযোগ।

মব জাস্টিসের আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলার সুযোগ না পাওয়ার শঙ্কা বাংলাদেশের!

আপডেট সময় ০৮:৪৮:০৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৩

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে হেরে সাকিব আল হাসান জানান, বিশ্বকাপে সেমিফাইনাল খেলার সুযোগ না থাকলেও পরের ম্যাচগুলো জিততে চান চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে জায়গা করে নেওয়ার জন্য। ২০২৫ সালে পাকিস্তানে বসবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পরবর্তী আসর। সেখানে অংশ নেবে কারা?

ব্যাপারটি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে জানায়নি আইসিসি। তবে আইসিসির একজন মুখপাত্রের বরাতে ক্রিকেট বিষয়ক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএন ক্রিকইনফো জানিয়েছে, স্বাগতিক পাকিস্তান ও চলতি বিশ্বকাপের সেরা সাত দল পাবে এই টুর্নামেন্ট খেলার সুযোগ। তাতে শঙ্কার মুখে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ। ৬ ম্যাচে মোটে ১ জয়, ৫ হারে পয়েন্ট টেবিলে নবম স্থানে বাংলাদেশ। পরের ৩ ম্যাচে প্রতিপক্ষ পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও অস্ট্রেলিয়া। অন্যদিকে আফগানিস্তান আর নেদারল্যান্ডের মধ্যে একটি ম্যাচ আছে।

৪ পয়েন্টে থাকা এই দুই দলের একদল ম্যাচটি জিতে এগিয়ে যাবে। বাংলাদেশের নিচে থাকা ইংল্যান্ড তলানি থেকে উঠে আসার জন্য চলমান ভারত ছাড়াও প্রতিপক্ষ হিসেবে পাচ্ছে নেদারল্যান্ডস, পাকিস্তান ও অস্ট্রেলিয়াকে। সে হিসাবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে জায়গা পেতে হলে আন্তত আরো দুটি ম্যাচ জিততেই হবে বাংলাদেশকে। সঙ্গে বাড়িয়ে নিতে হবে রানরেটের হিসাব।

কাজটি মোটেই সহজ নয় সাকিবদের জন্য। আইসিসির ওই মুখপাত্র জানিয়েছেন, ২০২১ সালে যখন ২০২৪-২০৩১ পর্যন্ত চক্রের সূচি নির্ধারণ করা হয়, তখনই চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলার জন্য নতুন এই মানদণ্ড ঠিক করা হয়। সর্বশেষ ২০১৭ সালে ইংল্যান্ডে বসেছিল চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আসর। এর আগে ২০১৩ আসরের আয়োজকও ছিল তারা। দুই আসরে নির্দিষ্ট একটি সময়ের মধ্যে র‍্যাংকিংয়ের সেরা আটে থাকা দলগুলো পেয়েছিল খেলার সুযোগ।