ঢাকা ০৫:৩৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫, ২৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবিরের নতুন সভাপতি সুমন,সেক্রেটারি রাকিব Logo যারা মাদরাসা শিক্ষার টুটি ধরতে চায় তাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন চলবে Logo নোয়াখালীতে বন্যার্তদের সহযোগিতায় হেল্পলাইন চালু করলো ছাত্রশিবির Logo এডমিট কার্ডে একাধিক বিষয়ে ভুল, আশুলিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজের ২৮৬ শিক্ষার্থীর ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত Logo দোহারে ডাকাতির মামলার ০৪ জন আসামী গ্রেফতার Logo গোবিন্দগঞ্জে গভীর রাতে যৌথ অভিযানে ১০ জুয়াড়ি আটক Logo অনুপ্রবেশের দায়ে আওয়ামী লীগ নেতা পশ্চিমবঙ্গে গ্রেফতার Logo ফেনীতে প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন এলাকা Logo ফাঁস হওয়া অডিওতে হাসিনার গুলি চালানোর নির্দেশের সত্যতা নিশ্চিত করেছে বিবিসি Logo মুহুরী নদীর বাঁধ ভেঙে ১৫টি গ্রাম প্লাবিত,প্রস্তুত ১৩১ আশ্রয়কেন্দ্র, খোলা হয়েছে কন্ট্রোল রুম

নির্বাচনে সুষ্ঠু ভোট আয়োজনের ক্ষমতা রয়েছে ইসির : ভারতের সাবেক সিইসি

নির্বাচনে সুষ্ঠু ভোট আয়োজনের ক্ষমতা রয়েছে ইসির : ভারতের সাবেক সিইসি

ভারতের সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার ড. এসওয়াই কোরাইশি বলেছেন, অবাধ ও সুষ্ঠু ভোট করার জন্য বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের সব ক্ষমতা রয়েছে।রোববার (২৯ অক্টোবর) সকাল ১১টায় আগারগাঁও নির্বাচন কমিশন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সম্মেলন কক্ষে ভারত, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা, নেপালের নির্বাচন কমিশনার এবং ইলেকশন মনিটরিং ফোরামসহ ৯ জন প্রতিনিধির সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠকে সিইসিসহ ৪ জন নির্বাচন কমিশনার উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ভারতের সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) ড. এসওয়াই কোরাইশি বলেন, একটি নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করার জন্য বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের সমস্ত ক্ষমতা রয়েছে। তাদের ওপর কেন বিশ্বাস স্থাপন করা যাবে না। তার কোনো কারণ আমি দেখি না।

বাংলাদেশের ইসির ক্ষমতা আছে। তারপরও বিগত নির্বাচনগুলোর মধ্যে কয়েকটি নির্বাচন একপক্ষীয় ছিল। এ কারণে তাদের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। এক্ষেত্রে ইসির কোনো দুর্বলতা রয়েছে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা আমি জানি না। এটা তোমাদের (বাংলাদেশের) ইসি ব্যাখ্যা দিতে পারবে। কিন্তু আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, ভারতের নির্বাচন কমিশনের যে সমস্ত ক্ষমতা আছে, সেই সমস্ত ক্ষমতা তোমাদের নির্বাচন কমিশনেরও আছে।

ভারতের নির্বাচন কমিশনের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে কোরাইশি বলেন, নির্বাচনকালীন সময়ে ভারতের নির্বাচন কমিশন দৃশ্যত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মতো দায়িত্ব পালন করে। ভারতে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর কমিশন সর্বময় ক্ষমতা পায়। কোনো প্রধানমন্ত্রী থাকে না, মুখ্যমন্ত্রী থাকে না। ইসির অনুমতি ছাড়া কেউ কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। তিনি আরও বলেন, ভারতের ইসি ক্ষমতাসীন সরকারকে অকার্যকর করে ফেলে। তারা নতুন কোনো স্কিম নিতে পারে না। কাউকে বদলি করতে পারে না। এতে নির্বাচন কমিশনের ওপর জনগণের আস্থা বাড়ে।

জনপ্রিয় সংবাদ

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবিরের নতুন সভাপতি সুমন,সেক্রেটারি রাকিব

নির্বাচনে সুষ্ঠু ভোট আয়োজনের ক্ষমতা রয়েছে ইসির : ভারতের সাবেক সিইসি

আপডেট সময় ০৪:৩৩:১৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৩

ভারতের সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার ড. এসওয়াই কোরাইশি বলেছেন, অবাধ ও সুষ্ঠু ভোট করার জন্য বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের সব ক্ষমতা রয়েছে।রোববার (২৯ অক্টোবর) সকাল ১১টায় আগারগাঁও নির্বাচন কমিশন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সম্মেলন কক্ষে ভারত, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা, নেপালের নির্বাচন কমিশনার এবং ইলেকশন মনিটরিং ফোরামসহ ৯ জন প্রতিনিধির সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠকে সিইসিসহ ৪ জন নির্বাচন কমিশনার উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ভারতের সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) ড. এসওয়াই কোরাইশি বলেন, একটি নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করার জন্য বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের সমস্ত ক্ষমতা রয়েছে। তাদের ওপর কেন বিশ্বাস স্থাপন করা যাবে না। তার কোনো কারণ আমি দেখি না।

বাংলাদেশের ইসির ক্ষমতা আছে। তারপরও বিগত নির্বাচনগুলোর মধ্যে কয়েকটি নির্বাচন একপক্ষীয় ছিল। এ কারণে তাদের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। এক্ষেত্রে ইসির কোনো দুর্বলতা রয়েছে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা আমি জানি না। এটা তোমাদের (বাংলাদেশের) ইসি ব্যাখ্যা দিতে পারবে। কিন্তু আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, ভারতের নির্বাচন কমিশনের যে সমস্ত ক্ষমতা আছে, সেই সমস্ত ক্ষমতা তোমাদের নির্বাচন কমিশনেরও আছে।

ভারতের নির্বাচন কমিশনের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে কোরাইশি বলেন, নির্বাচনকালীন সময়ে ভারতের নির্বাচন কমিশন দৃশ্যত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মতো দায়িত্ব পালন করে। ভারতে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর কমিশন সর্বময় ক্ষমতা পায়। কোনো প্রধানমন্ত্রী থাকে না, মুখ্যমন্ত্রী থাকে না। ইসির অনুমতি ছাড়া কেউ কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। তিনি আরও বলেন, ভারতের ইসি ক্ষমতাসীন সরকারকে অকার্যকর করে ফেলে। তারা নতুন কোনো স্কিম নিতে পারে না। কাউকে বদলি করতে পারে না। এতে নির্বাচন কমিশনের ওপর জনগণের আস্থা বাড়ে।