ঢাকা ১২:৪৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৪ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo ইউপিইউ কাউন্সিলে বাংলাদেশ পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন Logo ভোটকেন্দ্রে সাংবাদিকদের প্রবেশাধিকার অবশ্যই সুরক্ষিত রাখতে হবে- ড. ইফতেখারুজ্জামান Logo পাহাড়ি ঢলে শেরপুরে বাঁধ ভেঙে প্লাবিত নিম্নাঞ্চল,নিহত ২ Logo ৮০ টাকার নিচে কোনও সবজি নেই ,বেড়েছে ডিমের দাম Logo উত্তাল ফ্রান্স, রাস্তায় লক্ষাধিক মানুষ Logo শুরু হয়েছে ৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি, শেষ হবে দুপুর ১২টায় Logo নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬ Logo শেখ হাসিনা পালানোর সময় শেখ রেহানা ও সালমান এফ রহমান কথোপকথন Logo এবি পার্টি থেকে জামায়াতে যোগ দিলেন ৪০ নেতাকর্মী Logo আজ শুরু হচ্ছে ৪৭তম বিসিএসের প্রিলি পরিক্ষা, পরীক্ষার্থীদের করণীয়

নির্বাচনে সুষ্ঠু ভোট আয়োজনের ক্ষমতা রয়েছে ইসির : ভারতের সাবেক সিইসি

নির্বাচনে সুষ্ঠু ভোট আয়োজনের ক্ষমতা রয়েছে ইসির : ভারতের সাবেক সিইসি

ভারতের সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার ড. এসওয়াই কোরাইশি বলেছেন, অবাধ ও সুষ্ঠু ভোট করার জন্য বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের সব ক্ষমতা রয়েছে।রোববার (২৯ অক্টোবর) সকাল ১১টায় আগারগাঁও নির্বাচন কমিশন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সম্মেলন কক্ষে ভারত, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা, নেপালের নির্বাচন কমিশনার এবং ইলেকশন মনিটরিং ফোরামসহ ৯ জন প্রতিনিধির সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠকে সিইসিসহ ৪ জন নির্বাচন কমিশনার উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ভারতের সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) ড. এসওয়াই কোরাইশি বলেন, একটি নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করার জন্য বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের সমস্ত ক্ষমতা রয়েছে। তাদের ওপর কেন বিশ্বাস স্থাপন করা যাবে না। তার কোনো কারণ আমি দেখি না।

বাংলাদেশের ইসির ক্ষমতা আছে। তারপরও বিগত নির্বাচনগুলোর মধ্যে কয়েকটি নির্বাচন একপক্ষীয় ছিল। এ কারণে তাদের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। এক্ষেত্রে ইসির কোনো দুর্বলতা রয়েছে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা আমি জানি না। এটা তোমাদের (বাংলাদেশের) ইসি ব্যাখ্যা দিতে পারবে। কিন্তু আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, ভারতের নির্বাচন কমিশনের যে সমস্ত ক্ষমতা আছে, সেই সমস্ত ক্ষমতা তোমাদের নির্বাচন কমিশনেরও আছে।

ভারতের নির্বাচন কমিশনের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে কোরাইশি বলেন, নির্বাচনকালীন সময়ে ভারতের নির্বাচন কমিশন দৃশ্যত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মতো দায়িত্ব পালন করে। ভারতে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর কমিশন সর্বময় ক্ষমতা পায়। কোনো প্রধানমন্ত্রী থাকে না, মুখ্যমন্ত্রী থাকে না। ইসির অনুমতি ছাড়া কেউ কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। তিনি আরও বলেন, ভারতের ইসি ক্ষমতাসীন সরকারকে অকার্যকর করে ফেলে। তারা নতুন কোনো স্কিম নিতে পারে না। কাউকে বদলি করতে পারে না। এতে নির্বাচন কমিশনের ওপর জনগণের আস্থা বাড়ে।

জনপ্রিয় সংবাদ

ইউপিইউ কাউন্সিলে বাংলাদেশ পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

নির্বাচনে সুষ্ঠু ভোট আয়োজনের ক্ষমতা রয়েছে ইসির : ভারতের সাবেক সিইসি

আপডেট সময় ০৪:৩৩:১৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৩

ভারতের সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার ড. এসওয়াই কোরাইশি বলেছেন, অবাধ ও সুষ্ঠু ভোট করার জন্য বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের সব ক্ষমতা রয়েছে।রোববার (২৯ অক্টোবর) সকাল ১১টায় আগারগাঁও নির্বাচন কমিশন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সম্মেলন কক্ষে ভারত, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা, নেপালের নির্বাচন কমিশনার এবং ইলেকশন মনিটরিং ফোরামসহ ৯ জন প্রতিনিধির সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠকে সিইসিসহ ৪ জন নির্বাচন কমিশনার উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ভারতের সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) ড. এসওয়াই কোরাইশি বলেন, একটি নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করার জন্য বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের সমস্ত ক্ষমতা রয়েছে। তাদের ওপর কেন বিশ্বাস স্থাপন করা যাবে না। তার কোনো কারণ আমি দেখি না।

বাংলাদেশের ইসির ক্ষমতা আছে। তারপরও বিগত নির্বাচনগুলোর মধ্যে কয়েকটি নির্বাচন একপক্ষীয় ছিল। এ কারণে তাদের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। এক্ষেত্রে ইসির কোনো দুর্বলতা রয়েছে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা আমি জানি না। এটা তোমাদের (বাংলাদেশের) ইসি ব্যাখ্যা দিতে পারবে। কিন্তু আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, ভারতের নির্বাচন কমিশনের যে সমস্ত ক্ষমতা আছে, সেই সমস্ত ক্ষমতা তোমাদের নির্বাচন কমিশনেরও আছে।

ভারতের নির্বাচন কমিশনের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে কোরাইশি বলেন, নির্বাচনকালীন সময়ে ভারতের নির্বাচন কমিশন দৃশ্যত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মতো দায়িত্ব পালন করে। ভারতে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর কমিশন সর্বময় ক্ষমতা পায়। কোনো প্রধানমন্ত্রী থাকে না, মুখ্যমন্ত্রী থাকে না। ইসির অনুমতি ছাড়া কেউ কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। তিনি আরও বলেন, ভারতের ইসি ক্ষমতাসীন সরকারকে অকার্যকর করে ফেলে। তারা নতুন কোনো স্কিম নিতে পারে না। কাউকে বদলি করতে পারে না। এতে নির্বাচন কমিশনের ওপর জনগণের আস্থা বাড়ে।