ঢাকা ১২:০৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৪, ২৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জোরপূর্বক সিলেট স্ট্রাইকার্সের মালিকানা দখল, মাশরাফীর নামে মামলা

জোর করে সিলেট স্ট্রাইকার্সের মালিকানা সরওয়ার চৌধুরীর কাছ থেকে লিখিয়ে নেওয়ার অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে মাশরাফী বিন মোর্ত্তজার বিরুদ্ধে। বিপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটির সাবেক মালিক সারোয়ার চৌধুরী বাদী হয়ে মামলাটি করেছেন। মামলায় ১ নম্বর আসামী করা হয়েছে মাশরাফীকে।

রাজধানীর পল্লবী থানায় এই মামলাটি দায়ের করেছেন সওয়ার চৌধুরী। তিনি দাবী করেছেন, জোরপূর্বক তার কাছ থেকে সিলেট স্ট্রাইকার্সের মাদার প্রতিষ্ঠান ফিউচার স্পোর্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের মালিকানা কেড়ে নেওয়া হয়েছে। মাশরাফীর কার্যালয়ে বসে হেলাল বিন ইউসুফ শুভ্র নামে সিলেট স্ট্রাইকার্সের সহ-মালিক সারোয়ার চৌধুরীর মাথায় রিভলবার ঠেকিয়ে ছিলেন বলে মামলার এজহারে উল্লেখ করেছেন।

তিনি আরও দাবি করেন, রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানির এক কর্মকর্তা (যার নাম মামলায় অজ্ঞাত হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে) সারোয়ারকে কোনো কিছু জিজ্ঞেস না করেই স্বাক্ষর নিতে শুরু করেন। এমনকি তার পাসপোর্টও জব্দ করা হয়েছিল। এসময় তিনি যেন কারো সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কোনো কথা না বলেন সেই হুমকিও শুভ্র দিয়েছিলেন বলে এজহারে উল্লেখ করেন সারোয়ার।

এই মামলায় আসামী করা হয়েছে যথাক্রমে মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা, হেলাল বিন ইউসুফ শুভ্র, মো. ইমাম হাসান, অজ্ঞাত (রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানির এক কর্মকর্তা), কে এম রাসেল, বাবলু ও অজ্ঞাতসহ মোট ৮ জনকে।

ট্যাগস :

মাহমুদ উল্লাহর বিদায়ী ম্যাচে বড় হার টাইগারদের

জোরপূর্বক সিলেট স্ট্রাইকার্সের মালিকানা দখল, মাশরাফীর নামে মামলা

আপডেট সময় ০৬:৪১:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

জোর করে সিলেট স্ট্রাইকার্সের মালিকানা সরওয়ার চৌধুরীর কাছ থেকে লিখিয়ে নেওয়ার অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে মাশরাফী বিন মোর্ত্তজার বিরুদ্ধে। বিপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটির সাবেক মালিক সারোয়ার চৌধুরী বাদী হয়ে মামলাটি করেছেন। মামলায় ১ নম্বর আসামী করা হয়েছে মাশরাফীকে।

রাজধানীর পল্লবী থানায় এই মামলাটি দায়ের করেছেন সওয়ার চৌধুরী। তিনি দাবী করেছেন, জোরপূর্বক তার কাছ থেকে সিলেট স্ট্রাইকার্সের মাদার প্রতিষ্ঠান ফিউচার স্পোর্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের মালিকানা কেড়ে নেওয়া হয়েছে। মাশরাফীর কার্যালয়ে বসে হেলাল বিন ইউসুফ শুভ্র নামে সিলেট স্ট্রাইকার্সের সহ-মালিক সারোয়ার চৌধুরীর মাথায় রিভলবার ঠেকিয়ে ছিলেন বলে মামলার এজহারে উল্লেখ করেছেন।

তিনি আরও দাবি করেন, রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানির এক কর্মকর্তা (যার নাম মামলায় অজ্ঞাত হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে) সারোয়ারকে কোনো কিছু জিজ্ঞেস না করেই স্বাক্ষর নিতে শুরু করেন। এমনকি তার পাসপোর্টও জব্দ করা হয়েছিল। এসময় তিনি যেন কারো সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কোনো কথা না বলেন সেই হুমকিও শুভ্র দিয়েছিলেন বলে এজহারে উল্লেখ করেন সারোয়ার।

এই মামলায় আসামী করা হয়েছে যথাক্রমে মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা, হেলাল বিন ইউসুফ শুভ্র, মো. ইমাম হাসান, অজ্ঞাত (রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানির এক কর্মকর্তা), কে এম রাসেল, বাবলু ও অজ্ঞাতসহ মোট ৮ জনকে।