ঢাকা ১০:৫০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নীলফামারীতে সমন্বয়ক দাবি করে চাদাবাজির অভিযোগ

নীলফামারীতে সমন্বয়ক দাবি করে চাদাবাজির অভিযোগ

জেলা প্রতিনিধি নীলফামারী: বাংলাদেশের আমূল পরিবর্তন আসে ছাত্রদের শুরু করা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে। বাংলাদেশ দ্বিতীয় বার স্বাধীন হওয়ার পর এখনো কিছু মানুষের কারণে চাঁদবাজি দুর্নীতি চলছেই ঠিক আগের মত।

সম্প্রতি নীলফামারী ডিমলায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক নিজেকে দাবি করে বিভিন্ন অপকর্মে জরিয়ে পরার অভিযোগ উঠেছে এক ছাত্রের প্রতি।

উল্লেখ্য জুলাই ৩ তারিখ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে ডিমলায় ডালিয়া পয়েন্টে একটি মিছিল বাহির করে সাধারণ ছাত্ররা এর পর আর তেমন কোন তৎপরতা জুলাই অভ্যুত্থানে দেখা যায় নাই ডিমলায়। কিন্তু স্বৈরাচারের পতনের পর অনেক ছাত্র দেখা যাচ্ছে নিজেকে সমন্বয়ক দাবি করে বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত হচ্ছে, তাদের অনেক ছাত্রই অতীতে ছাত্রলীগের সাথে জরিত ছিল।

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন কেন্দ্রীয় কমিটি ছাড়া দেশের সকল কমিটি বাতিল ঘোষণা করেছেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটি এর পরও

নিজেকে সমন্বয়ক দাবি করে অনেকহ অন্যায় কাজে জরিয়ে পরে জিয়ারুল ইসলাম জিয়া নামক এক ছাত্র (বাংলা বিভাগ, কারমাইকেল কলেজ রংপুর) তিনি ডিমলা উপজেলার খালিশা চাপানী ইউনিয়ন এর বাসিন্দা। অভিযোগ আছে তার নামে তিনি নিজেকে সমন্বয়ক দাবি করে,চাদাবাজি,টেন্ডারবাজি,এবং জমি দখলের চেষ্টা করেন। তিনি ডালিয়া নতুন বাজারে পানি উন্নয়ন বোর্ড এর জমি দখল করে (বৈষম্যবিরোধী ছাত্র সমাজ কার্যালয়)নামের একটি সাইনবোর্ড লাগান বিষয় টি জানাজানি হলে প্রথমে কার্যালয় লেখাটির উপর সাদা কাগজ দিয়ে গ্রন্থাগার এর পরের দিন অর্থাৎ ১৯/০৮/২৪ ইং বৃহস্পতিবার সাইনবোর্ড টি নামিয়ে ফেলেন। জিয়ারুল ইসলাম জিয়া খালিশা চাপানীর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে গিয়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র সংস্কার কমিটি নামে একটি ফরম বিতরণ করেন ছাত্রদের মাঝে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক আন্দোলন কারি ছাত্র বলেন আমরা সাম্প্রতিক বন্যায় সাহায্য করার জন্য বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন নামে আট হাজার টাকা কালেকশন করি এর মধ্যে জিয়া ভাই আমাকে তিন হাজার নিতে বলেন আর অনাকে পাচ হাজার দিতে বলেন না দিলে তিনি আমার প্রতি চড়াও হন।।

এ বিষয় জিয়ারুল ইসলাম জিয়া কে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন অফিস নেয়া সাইনবোর্ড লাগানো এবং বৈষম্য বিরোধী ছাত্র সংস্কার কমিটির ফরম এর ব্যাপারে আমি জানি না। বন্যায় কালেকশন এর ব্যাপারে জানতে চাইলে বলেন আমি এই বিষয় কিছু বলবো না।

এদিকে জেলা বা কেন্দ্রীয় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন এর সমন্বয়কদের কথা হলো বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন নামে কোন ব্যানার বা কোন অফিস নেওয়া যাবে না যারা এরূপ করবে এদের কে আইনের আওতায় আনা হবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

গণঅভ্যুত্থানের বীরত্বগাথা জাতিসংঘে তুলে ধরবেন ড. ইউনূস

নীলফামারীতে সমন্বয়ক দাবি করে চাদাবাজির অভিযোগ

আপডেট সময় ০৮:৩৮:৫৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

জেলা প্রতিনিধি নীলফামারী: বাংলাদেশের আমূল পরিবর্তন আসে ছাত্রদের শুরু করা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে। বাংলাদেশ দ্বিতীয় বার স্বাধীন হওয়ার পর এখনো কিছু মানুষের কারণে চাঁদবাজি দুর্নীতি চলছেই ঠিক আগের মত।

সম্প্রতি নীলফামারী ডিমলায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক নিজেকে দাবি করে বিভিন্ন অপকর্মে জরিয়ে পরার অভিযোগ উঠেছে এক ছাত্রের প্রতি।

উল্লেখ্য জুলাই ৩ তারিখ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে ডিমলায় ডালিয়া পয়েন্টে একটি মিছিল বাহির করে সাধারণ ছাত্ররা এর পর আর তেমন কোন তৎপরতা জুলাই অভ্যুত্থানে দেখা যায় নাই ডিমলায়। কিন্তু স্বৈরাচারের পতনের পর অনেক ছাত্র দেখা যাচ্ছে নিজেকে সমন্বয়ক দাবি করে বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত হচ্ছে, তাদের অনেক ছাত্রই অতীতে ছাত্রলীগের সাথে জরিত ছিল।

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন কেন্দ্রীয় কমিটি ছাড়া দেশের সকল কমিটি বাতিল ঘোষণা করেছেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটি এর পরও

নিজেকে সমন্বয়ক দাবি করে অনেকহ অন্যায় কাজে জরিয়ে পরে জিয়ারুল ইসলাম জিয়া নামক এক ছাত্র (বাংলা বিভাগ, কারমাইকেল কলেজ রংপুর) তিনি ডিমলা উপজেলার খালিশা চাপানী ইউনিয়ন এর বাসিন্দা। অভিযোগ আছে তার নামে তিনি নিজেকে সমন্বয়ক দাবি করে,চাদাবাজি,টেন্ডারবাজি,এবং জমি দখলের চেষ্টা করেন। তিনি ডালিয়া নতুন বাজারে পানি উন্নয়ন বোর্ড এর জমি দখল করে (বৈষম্যবিরোধী ছাত্র সমাজ কার্যালয়)নামের একটি সাইনবোর্ড লাগান বিষয় টি জানাজানি হলে প্রথমে কার্যালয় লেখাটির উপর সাদা কাগজ দিয়ে গ্রন্থাগার এর পরের দিন অর্থাৎ ১৯/০৮/২৪ ইং বৃহস্পতিবার সাইনবোর্ড টি নামিয়ে ফেলেন। জিয়ারুল ইসলাম জিয়া খালিশা চাপানীর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে গিয়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র সংস্কার কমিটি নামে একটি ফরম বিতরণ করেন ছাত্রদের মাঝে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক আন্দোলন কারি ছাত্র বলেন আমরা সাম্প্রতিক বন্যায় সাহায্য করার জন্য বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন নামে আট হাজার টাকা কালেকশন করি এর মধ্যে জিয়া ভাই আমাকে তিন হাজার নিতে বলেন আর অনাকে পাচ হাজার দিতে বলেন না দিলে তিনি আমার প্রতি চড়াও হন।।

এ বিষয় জিয়ারুল ইসলাম জিয়া কে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন অফিস নেয়া সাইনবোর্ড লাগানো এবং বৈষম্য বিরোধী ছাত্র সংস্কার কমিটির ফরম এর ব্যাপারে আমি জানি না। বন্যায় কালেকশন এর ব্যাপারে জানতে চাইলে বলেন আমি এই বিষয় কিছু বলবো না।

এদিকে জেলা বা কেন্দ্রীয় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন এর সমন্বয়কদের কথা হলো বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন নামে কোন ব্যানার বা কোন অফিস নেওয়া যাবে না যারা এরূপ করবে এদের কে আইনের আওতায় আনা হবে।