ঢাকা ০৫:৫১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

একদিন আগেই লোকারণ্য নয়াপল্টন

একদিন আগেই লোকারণ্য নয়াপল্টন

সরকার পতনের এক দফা দাবিতে বিএনপির ঢাকা মহাসমাবেশে অংশ নিতে এরিমধ্যে দলটির হাজার হাজার নেতাকর্মী নয়াপল্টনে জড়ো হয়েছেন। শুক্রবার বিকেল থেকে ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে তারা নয়াপল্টনে বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জড়ো হতে শুরু করেন। তবে এ প্রতিবেদন লেখার সময় নয়াপল্টন কার্যালয়ের সামনে থেকে নেতাকর্মীদের সরে যাওয়ার জন্য বিএনপির পক্ষ থেকে মাইকিং করা হচ্ছিল।

এ সময় সেখানে সতর্ক অবস্থান নেয় পুলিশ। সন্ধ্যার পর আনা হয়েছে দুটি জলকামান। জোরদার করা হচ্ছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা। মতিঝিল থানার উপ-কমিশনার হায়াতুল ইসলাম খান বলেন, মানুষের স্বাভাবিক চলাচল নিশ্চিত করতে নয়াপল্টনে পুলিশের সতর্ক অবস্থান নিয়েছে। জনভোগান্তি না করতে বিএনপি নেতাকর্মীদের প্রতি পুলিশের আহবান জানানো হয়েছে। যতক্ষণ পর্যন্ত তারা পুলিশকে সহায়তা করবে, ততক্ষণ কিছু বলবে না পুলিশ। বিএনপি নেতাদের সাথে কথা বলেছে পুলিশ, তারাও সহায়তার জন্য ইতিবাচক কথা দিয়েছেন।

শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার সময় সমাবেশের একদিন আগেই বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ পুরো নয়াপল্টন এলাকা লোকে লোকারণ্য হয়ে উঠেছে। নেতাকর্মীরা বলছেন, সারাদেশ থেকে আসা বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়েছেন। সেখানেই তারা সারারাত অবস্থান করবেন। সরকারের পদত্যাগের বার্তা নিয়েই তারা ঘরে ফিরবেন।

বিএনপি নেতাকর্মীরা বলছেন, আওয়ামী লীগ সরকারের সময় শেষ হয়ে এসেছে, তাই সাধারণ জনগণও রাস্তায় নেমে এসেছে। একদিন আগেই দেখছেন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের কী অবস্থা, তার মানে কাল ঢাকা শহর যে নেতাকর্মীরা দখল করে নেবে তা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। তবে আমারা শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি শেষ করতে চাই। আমরা চাই শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের মাধ্যমেই সরকারের পতন ঘটুক।

জনপ্রিয় সংবাদ

পারিবারিক কলহ: মেয়েকে নিয়ে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিলেন মা!

একদিন আগেই লোকারণ্য নয়াপল্টন

আপডেট সময় ০৮:০৮:১৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৩

সরকার পতনের এক দফা দাবিতে বিএনপির ঢাকা মহাসমাবেশে অংশ নিতে এরিমধ্যে দলটির হাজার হাজার নেতাকর্মী নয়াপল্টনে জড়ো হয়েছেন। শুক্রবার বিকেল থেকে ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে তারা নয়াপল্টনে বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জড়ো হতে শুরু করেন। তবে এ প্রতিবেদন লেখার সময় নয়াপল্টন কার্যালয়ের সামনে থেকে নেতাকর্মীদের সরে যাওয়ার জন্য বিএনপির পক্ষ থেকে মাইকিং করা হচ্ছিল।

এ সময় সেখানে সতর্ক অবস্থান নেয় পুলিশ। সন্ধ্যার পর আনা হয়েছে দুটি জলকামান। জোরদার করা হচ্ছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা। মতিঝিল থানার উপ-কমিশনার হায়াতুল ইসলাম খান বলেন, মানুষের স্বাভাবিক চলাচল নিশ্চিত করতে নয়াপল্টনে পুলিশের সতর্ক অবস্থান নিয়েছে। জনভোগান্তি না করতে বিএনপি নেতাকর্মীদের প্রতি পুলিশের আহবান জানানো হয়েছে। যতক্ষণ পর্যন্ত তারা পুলিশকে সহায়তা করবে, ততক্ষণ কিছু বলবে না পুলিশ। বিএনপি নেতাদের সাথে কথা বলেছে পুলিশ, তারাও সহায়তার জন্য ইতিবাচক কথা দিয়েছেন।

শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার সময় সমাবেশের একদিন আগেই বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ পুরো নয়াপল্টন এলাকা লোকে লোকারণ্য হয়ে উঠেছে। নেতাকর্মীরা বলছেন, সারাদেশ থেকে আসা বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়েছেন। সেখানেই তারা সারারাত অবস্থান করবেন। সরকারের পদত্যাগের বার্তা নিয়েই তারা ঘরে ফিরবেন।

বিএনপি নেতাকর্মীরা বলছেন, আওয়ামী লীগ সরকারের সময় শেষ হয়ে এসেছে, তাই সাধারণ জনগণও রাস্তায় নেমে এসেছে। একদিন আগেই দেখছেন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের কী অবস্থা, তার মানে কাল ঢাকা শহর যে নেতাকর্মীরা দখল করে নেবে তা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। তবে আমারা শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি শেষ করতে চাই। আমরা চাই শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের মাধ্যমেই সরকারের পতন ঘটুক।