ঢাকা ০৮:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫, ৩০ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo পাকিস্তান বাংলাদেশ ‘যৌথ ব্যবসায়িক পরিষদ’ গঠনে সমঝোতা Logo চীনা রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে মির্জা ফখরুলের বৈঠক Logo টিউলিপকে বরখাস্তে প্রবল চাপের মুখে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী Logo সম্পর্কে বিদ্বেষ কোনো পক্ষের জন্যই ভালো নয়: ভারতীয় সেনাপ্রধান Logo রাজস্ব বাড়াতে ভ্যাট বৃদ্ধি, তেমন অসুবিধা হবে না: খাদ্য উপদেষ্টা Logo কুষ্টিয়ায় বিএনপির সঙ্গে সংঘর্ষে আহত জামায়াত কর্মীর মৃত্যু Logo ‘বিতর্ক ওঠায়’ পিএসসির ৬ সদস্যের নিয়োগ বাতিল Logo ট্রাইব্যুনালে ২৫ জনের বিরুদ্ধে আবু সাঈদের পরিবারের অভিযোগ Logo দাবানলে ‘আলুপোড়া’ খাচ্ছেন লস অ্যাঞ্জেলেসের বাড়িওয়ালারা, হাঁকাচ্ছেন আকাশ্চুম্বী ভাড়া Logo হুইল চেয়ার ছাড়াই হাঁটতে পারছেন খালেদা জিয়া

তত্ত্বাবধায়ক সরকারে ফিরে যাওয়া মানে দেশকে ছোট করা : ওবায়দুল কাদের

তত্ত্বাবধায়ক সরকারে ফিরে যাওয়া মানে দেশকে ছোট করা : ওবায়দুল কাদের

আমরা শান্তি সমাবেশ করছি, আগামীকালও শান্তি সমাবেশ করব। আমরা অশান্তি করতে চাই না, আমরা সরকারে আছি, আমরা কেন অশান্তি করব? বিএনপি অশান্তি করতে চায় মন্তব্য করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আজ শুক্রবার (২৭ অক্টোবর) বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি-জামায়াত নির্বাচনকে সামনে রেখে অগ্নিসন্ত্রাস-নাশকতা করে কি না, মানুষ ভয় পাচ্ছে। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বেঁচে থাকতে গণতন্ত্র ব্যাহত হতে দেব না- এটা আমাদের প্রতিজ্ঞা। বারবার অপশক্তিকে মাথা তুলে দাঁড়ানোর সুযোগ দেওয়া উচিত না। এই অপশক্তির চিরতরে অবসান ঘটাতে হবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করিনি। বাতিল করেছেন আদালত।

বিচারপতি খায়রুল হক সংবিধানের কচুকাটা করেননি, বরং বিএনপি সংবিধানকে কচুকাটা করেছে, ছিন্নভিন্ন করেছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা থাকা মানে আমাদের দেশকে ছোট করা, দেশের অর্জনকে ছোট করা। তিনি আরো বলেন, বিএনপি নেতাকর্মীরা আমাদের বিদেশি বন্ধুদের কাছে আমাদের অপমান করেছে। আমাদের আদর্শ প্রতিষ্ঠার জন্য যদি জীবন দিতে হয়, তার পরও আমরা পথ ছাড়ব না।

আমরা শান্তিপূর্ণভাবে শান্তি সমাবেশ করে দেখিয়ে দেব, আমরা অশান্তির বিরুদ্ধে। নির্বাচন সম্পর্কে তিনি বলেন, আজকে ফ্রি-ফেয়ার নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য নির্বাচন কমিশন প্রস্তুতি নিচ্ছে। ঠিক সেই সময় যারা বাংলাদেশের উন্নয়ন চায় না, যারা মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ থেকে দেশকে পাকিস্তানি ভাবধারায় নিয়ে যেতে চায়, তারা সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছে।

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, ড. আব্দুর রাজ্জাক, লে. কর্নেল (অব.) মো. ফারুক খান, শাহজাহান খান, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান, খায়রুজ্জামান লিটন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বি এম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন প্রমুখ।

জনপ্রিয় সংবাদ

পাকিস্তান বাংলাদেশ ‘যৌথ ব্যবসায়িক পরিষদ’ গঠনে সমঝোতা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারে ফিরে যাওয়া মানে দেশকে ছোট করা : ওবায়দুল কাদের

আপডেট সময় ০৭:১২:৪৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৩

আমরা শান্তি সমাবেশ করছি, আগামীকালও শান্তি সমাবেশ করব। আমরা অশান্তি করতে চাই না, আমরা সরকারে আছি, আমরা কেন অশান্তি করব? বিএনপি অশান্তি করতে চায় মন্তব্য করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আজ শুক্রবার (২৭ অক্টোবর) বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি-জামায়াত নির্বাচনকে সামনে রেখে অগ্নিসন্ত্রাস-নাশকতা করে কি না, মানুষ ভয় পাচ্ছে। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বেঁচে থাকতে গণতন্ত্র ব্যাহত হতে দেব না- এটা আমাদের প্রতিজ্ঞা। বারবার অপশক্তিকে মাথা তুলে দাঁড়ানোর সুযোগ দেওয়া উচিত না। এই অপশক্তির চিরতরে অবসান ঘটাতে হবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করিনি। বাতিল করেছেন আদালত।

বিচারপতি খায়রুল হক সংবিধানের কচুকাটা করেননি, বরং বিএনপি সংবিধানকে কচুকাটা করেছে, ছিন্নভিন্ন করেছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা থাকা মানে আমাদের দেশকে ছোট করা, দেশের অর্জনকে ছোট করা। তিনি আরো বলেন, বিএনপি নেতাকর্মীরা আমাদের বিদেশি বন্ধুদের কাছে আমাদের অপমান করেছে। আমাদের আদর্শ প্রতিষ্ঠার জন্য যদি জীবন দিতে হয়, তার পরও আমরা পথ ছাড়ব না।

আমরা শান্তিপূর্ণভাবে শান্তি সমাবেশ করে দেখিয়ে দেব, আমরা অশান্তির বিরুদ্ধে। নির্বাচন সম্পর্কে তিনি বলেন, আজকে ফ্রি-ফেয়ার নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য নির্বাচন কমিশন প্রস্তুতি নিচ্ছে। ঠিক সেই সময় যারা বাংলাদেশের উন্নয়ন চায় না, যারা মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ থেকে দেশকে পাকিস্তানি ভাবধারায় নিয়ে যেতে চায়, তারা সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছে।

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, ড. আব্দুর রাজ্জাক, লে. কর্নেল (অব.) মো. ফারুক খান, শাহজাহান খান, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান, খায়রুজ্জামান লিটন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বি এম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন প্রমুখ।