ঢাকা ০৬:৪৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গাজা সীমান্তে জড়ো হচ্ছে ইসরায়েলি ট্যাঙ্ক

গাজা সীমান্তে জড়ো হচ্ছে ইসরায়েলি ট্যাঙ্ক

স্থল হামলার প্রস্তুতি হিসাবে গাজা সীমান্তের কাছে জড়ো হতে শুরু করেছে ইসরায়েলি ট্যাঙ্ক। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বাসিন্দাদের গাজা থেকে বের হয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে ইসরায়েলি সেনারা। শুক্রবার এনডিটিভি অনলাইন এ তথ্য জানিয়েছে। গাজার দক্ষিণে মিশরের সাথে সীমান্ত রয়েছে। উপত্যকাটির উত্তর ও পূর্বে ইসরায়েলের সাথে সীমান্ত।

এনডিটিভির সংবাদদাতা জানিয়েছেন, শুক্রবার সকালে বেশ কিছু ট্যাঙ্ক ও সাঁজোয়া যান সীমান্তের কাছে অবস্থান নিয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে নেমার ইনফ্রান্টি ফাইটিং ভেহিকেলস, যা বিশ্বের সবচেয়ে ভারী সাঁজোয়া পদাতিক যুদ্ধযান। এর পাশাপাশি রয়েছে মারকাভা ফোর ট্যাঙ্ক। এই ট্যাঙ্কগুলো অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক মিসাইল ধ্বংস করতে পারে।

ইসরায়েল হামাসের সামরিক সক্ষমতা ধ্বংস করার ঘোষণা দিয়েছে, যাতে তারা ভবিষ্যতে ইসরায়েলের জন্য আর হুমকি না হয়। তবে ঘনবসতিপূর্ণ গাজা উপত্যকার সরু রাস্তা দিয়ে বিস্তৃত ট্যাঙ্ক এবং সাঁজোয়া যানের যাতায়াত চ্যালেঞ্জিং হবে। বোমা বিস্ফোরিত ভবনের ধ্বংসাবশেষ তাদের জন্য গাজা শহরের মধ্য দিয়ে চলাচল করা কঠিন করে তুলবে। এছাড়া গাজায় বেশ কয়েকজনকে জিম্মি করে রাখা হয়েছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

চীনে ১২০ কোটি টাকা ঘুষ নেওয়ায় ২০ বছরের কারাদণ্ড

গাজা সীমান্তে জড়ো হচ্ছে ইসরায়েলি ট্যাঙ্ক

আপডেট সময় ০৯:০৪:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৩

স্থল হামলার প্রস্তুতি হিসাবে গাজা সীমান্তের কাছে জড়ো হতে শুরু করেছে ইসরায়েলি ট্যাঙ্ক। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বাসিন্দাদের গাজা থেকে বের হয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে ইসরায়েলি সেনারা। শুক্রবার এনডিটিভি অনলাইন এ তথ্য জানিয়েছে। গাজার দক্ষিণে মিশরের সাথে সীমান্ত রয়েছে। উপত্যকাটির উত্তর ও পূর্বে ইসরায়েলের সাথে সীমান্ত।

এনডিটিভির সংবাদদাতা জানিয়েছেন, শুক্রবার সকালে বেশ কিছু ট্যাঙ্ক ও সাঁজোয়া যান সীমান্তের কাছে অবস্থান নিয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে নেমার ইনফ্রান্টি ফাইটিং ভেহিকেলস, যা বিশ্বের সবচেয়ে ভারী সাঁজোয়া পদাতিক যুদ্ধযান। এর পাশাপাশি রয়েছে মারকাভা ফোর ট্যাঙ্ক। এই ট্যাঙ্কগুলো অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক মিসাইল ধ্বংস করতে পারে।

ইসরায়েল হামাসের সামরিক সক্ষমতা ধ্বংস করার ঘোষণা দিয়েছে, যাতে তারা ভবিষ্যতে ইসরায়েলের জন্য আর হুমকি না হয়। তবে ঘনবসতিপূর্ণ গাজা উপত্যকার সরু রাস্তা দিয়ে বিস্তৃত ট্যাঙ্ক এবং সাঁজোয়া যানের যাতায়াত চ্যালেঞ্জিং হবে। বোমা বিস্ফোরিত ভবনের ধ্বংসাবশেষ তাদের জন্য গাজা শহরের মধ্য দিয়ে চলাচল করা কঠিন করে তুলবে। এছাড়া গাজায় বেশ কয়েকজনকে জিম্মি করে রাখা হয়েছে।