ঢাকা ০৭:৩০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৭ জুলাই ২০২৪, ২৩ আষাঢ় ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারতকে হারাল বিশ্বকাপে যায়গা না পাওয়া দল মহররমের চাঁদ দেখা যায়নি, আশুরা ১৭ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের জিম্মি মুক্তির বিষয়ে প্রস্তাব গ্রহণ করেছে হামাস চলমান আন্দোলনকে আদালত বিরোধী বলা দেশকে মেধাশূণ্য করার নামান্তর: ইসলামী আন্দোলন নারীর গোসলের ভিডিও করতে গিয়ে জনতার হাতে আটক পুলিশ সদস্য ডুয়েট শিক্ষার্থী রিফাত-তাওহীদ এর নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় সক্রিয় চাঁদাবাজ চক্র রাতের আঁধারে ১০ হাজার কলাগাছ কেটে দেওয়ার অভিযোগ বগুড়ায় স্বপ্নপূরণ স্কুলে দক্ষতা বৃদ্ধিতে প্রশিক্ষণ কর্মশালা যুক্তরাজ্যে লেবার পার্টি থেকে এমপি হলেন ২২ বছরের স্যাম কার্লিং কোটা ব্যবস্থা সম্পূর্ণভাবে সংবিধানবিরোধী: জি এম কাদের

ডিজিটাল থেকে সাইবার আইনের পার্থক্য জানতে চেয়েছে মার্কিন পর্যবেক্ষক দল

ডিজিটাল থেকে সাইবার আইনের পার্থক্য জানতে চেয়েছে মার্কিন পর্যবেক্ষক দল

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও সাইবার নিরাপত্তা আইনে কোন ধরনের পরিবর্তন রয়েছে সে বিষয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের কাছে জানতে চেয়েছে মার্কিন পর্যবেক্ষক দল। আজ বুধবার (১১ অক্টোবর) বিকেলে সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মার্কিন পর্যবেক্ষক দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমার সঙ্গে তাদের ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের পরিবর্তে সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট এবং অবাধ সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে কথা হয়েছে। আমি তাদের বলেছি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে অঙ্গীকারবদ্ধ।

নির্বাচন অবাধ এবং শান্তিপূর্ণ হবে। আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমি তাদের বলেছি, শেখ হাসিনার সরকার অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করার ব্যাপারে অঙ্গীকারবদ্ধ বাংলাদেশের জনগেণের কাছে। নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ হবে। এই সরকার অবাধ, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করার জন্য নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা বজায় রাখার জন্য প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের যে আইন এই উপমাদেশে নেই―এ দেশেও ৫০ বছর ছিল না, সেটি প্রণয়ন করেছে।

সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট বিষয়ে তাদের বক্তব্য কী ছিল―সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট এবং সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টের মধ্যে পার্থক্য কোথায়? আমি তাদের সেই পার্থক্যর কথা পরিষ্কারভাবে বলেছি। তবে তারা কোনো সাজেশন দেননি। নির্বাচনকেন্দ্রিক কিছু তারা আমার কাছে জানতে চাননি। তারা যেটা জানতে চেয়েছেন সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট সমন্ধে, তারা জুডিশিয়ারি বিষয়ে জানতে চেয়েছেন।

আমি জুডিশিয়ারির সম্পূর্ণ ইতিহাস তাদের বলেছি। তারা কেস ব্যাকলক বা মামলাজট সমন্ধে জানতে চেয়েছেন। সেটাও আমি তাদেরকে বলেছি। তারা নির্বাচন বিষয়ে কোনো সংলাপ হবে কি না জানতে চাননি উল্লেখ করে আনিসুল হক বলেন, ‘কেউ নির্বাচনে আসবে না এমন আশঙ্কা করা হচ্ছে কি না, এটা জিজ্ঞেস করেছেন। আমি বলেছি, শেখ হাসিনার সরকার চায় সব দল নির্বাচনে আসুক। কিন্তু কে নির্বাচনে আসবে, কে নির্বাচনে আসবে না―সেটা সেই দলের সিদ্ধান্ত বলেও জানান তিনি।

বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারতকে হারাল বিশ্বকাপে যায়গা না পাওয়া দল

ডিজিটাল থেকে সাইবার আইনের পার্থক্য জানতে চেয়েছে মার্কিন পর্যবেক্ষক দল

আপডেট সময় ০৯:৫১:০৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ অক্টোবর ২০২৩

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও সাইবার নিরাপত্তা আইনে কোন ধরনের পরিবর্তন রয়েছে সে বিষয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের কাছে জানতে চেয়েছে মার্কিন পর্যবেক্ষক দল। আজ বুধবার (১১ অক্টোবর) বিকেলে সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মার্কিন পর্যবেক্ষক দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমার সঙ্গে তাদের ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের পরিবর্তে সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট এবং অবাধ সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে কথা হয়েছে। আমি তাদের বলেছি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে অঙ্গীকারবদ্ধ।

নির্বাচন অবাধ এবং শান্তিপূর্ণ হবে। আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমি তাদের বলেছি, শেখ হাসিনার সরকার অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করার ব্যাপারে অঙ্গীকারবদ্ধ বাংলাদেশের জনগেণের কাছে। নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ হবে। এই সরকার অবাধ, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করার জন্য নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা বজায় রাখার জন্য প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের যে আইন এই উপমাদেশে নেই―এ দেশেও ৫০ বছর ছিল না, সেটি প্রণয়ন করেছে।

সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট বিষয়ে তাদের বক্তব্য কী ছিল―সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট এবং সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টের মধ্যে পার্থক্য কোথায়? আমি তাদের সেই পার্থক্যর কথা পরিষ্কারভাবে বলেছি। তবে তারা কোনো সাজেশন দেননি। নির্বাচনকেন্দ্রিক কিছু তারা আমার কাছে জানতে চাননি। তারা যেটা জানতে চেয়েছেন সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট সমন্ধে, তারা জুডিশিয়ারি বিষয়ে জানতে চেয়েছেন।

আমি জুডিশিয়ারির সম্পূর্ণ ইতিহাস তাদের বলেছি। তারা কেস ব্যাকলক বা মামলাজট সমন্ধে জানতে চেয়েছেন। সেটাও আমি তাদেরকে বলেছি। তারা নির্বাচন বিষয়ে কোনো সংলাপ হবে কি না জানতে চাননি উল্লেখ করে আনিসুল হক বলেন, ‘কেউ নির্বাচনে আসবে না এমন আশঙ্কা করা হচ্ছে কি না, এটা জিজ্ঞেস করেছেন। আমি বলেছি, শেখ হাসিনার সরকার চায় সব দল নির্বাচনে আসুক। কিন্তু কে নির্বাচনে আসবে, কে নির্বাচনে আসবে না―সেটা সেই দলের সিদ্ধান্ত বলেও জানান তিনি।