ঢাকা ০৬:৫১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo পিয়াস সমন্বয়কারী, অশ্রু ও নুসরাত যুগ্ম সমন্বয়কারী Logo পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীকে গণধর্ষণের মামলায় গ্রেফতার-৩ Logo ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির Logo মুক্তিযোদ্ধা তালিকা থেকে বাদ পড়ছেন ২ হাজার ১১১ জন Logo ‘অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে রাজনৈতিক দলগুলো’ Logo নিত্যপণ্যের বাজার স্থিতিশীল আছে: অর্থ উপদেষ্টা Logo ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছি: আসিফ মাহমুদ Logo সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি Logo ভারতীয় কোস্টগার্ডের হাতে আটক ৭৮ বাংলাদেশি নাবিকের ছবি প্রকাশ Logo ‘ভারত শেখ হাসিনাকে ফেরত না দিলে, তার অনুপস্থিতিতেই বিচার চলবে’

ডিজিটাল থেকে সাইবার আইনের পার্থক্য জানতে চেয়েছে মার্কিন পর্যবেক্ষক দল

ডিজিটাল থেকে সাইবার আইনের পার্থক্য জানতে চেয়েছে মার্কিন পর্যবেক্ষক দল

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও সাইবার নিরাপত্তা আইনে কোন ধরনের পরিবর্তন রয়েছে সে বিষয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের কাছে জানতে চেয়েছে মার্কিন পর্যবেক্ষক দল। আজ বুধবার (১১ অক্টোবর) বিকেলে সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মার্কিন পর্যবেক্ষক দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমার সঙ্গে তাদের ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের পরিবর্তে সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট এবং অবাধ সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে কথা হয়েছে। আমি তাদের বলেছি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে অঙ্গীকারবদ্ধ।

নির্বাচন অবাধ এবং শান্তিপূর্ণ হবে। আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমি তাদের বলেছি, শেখ হাসিনার সরকার অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করার ব্যাপারে অঙ্গীকারবদ্ধ বাংলাদেশের জনগেণের কাছে। নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ হবে। এই সরকার অবাধ, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করার জন্য নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা বজায় রাখার জন্য প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের যে আইন এই উপমাদেশে নেই―এ দেশেও ৫০ বছর ছিল না, সেটি প্রণয়ন করেছে।

সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট বিষয়ে তাদের বক্তব্য কী ছিল―সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট এবং সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টের মধ্যে পার্থক্য কোথায়? আমি তাদের সেই পার্থক্যর কথা পরিষ্কারভাবে বলেছি। তবে তারা কোনো সাজেশন দেননি। নির্বাচনকেন্দ্রিক কিছু তারা আমার কাছে জানতে চাননি। তারা যেটা জানতে চেয়েছেন সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট সমন্ধে, তারা জুডিশিয়ারি বিষয়ে জানতে চেয়েছেন।

আমি জুডিশিয়ারির সম্পূর্ণ ইতিহাস তাদের বলেছি। তারা কেস ব্যাকলক বা মামলাজট সমন্ধে জানতে চেয়েছেন। সেটাও আমি তাদেরকে বলেছি। তারা নির্বাচন বিষয়ে কোনো সংলাপ হবে কি না জানতে চাননি উল্লেখ করে আনিসুল হক বলেন, ‘কেউ নির্বাচনে আসবে না এমন আশঙ্কা করা হচ্ছে কি না, এটা জিজ্ঞেস করেছেন। আমি বলেছি, শেখ হাসিনার সরকার চায় সব দল নির্বাচনে আসুক। কিন্তু কে নির্বাচনে আসবে, কে নির্বাচনে আসবে না―সেটা সেই দলের সিদ্ধান্ত বলেও জানান তিনি।

জনপ্রিয় সংবাদ

পিয়াস সমন্বয়কারী, অশ্রু ও নুসরাত যুগ্ম সমন্বয়কারী

ডিজিটাল থেকে সাইবার আইনের পার্থক্য জানতে চেয়েছে মার্কিন পর্যবেক্ষক দল

আপডেট সময় ০৯:৫১:০৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ অক্টোবর ২০২৩

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও সাইবার নিরাপত্তা আইনে কোন ধরনের পরিবর্তন রয়েছে সে বিষয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের কাছে জানতে চেয়েছে মার্কিন পর্যবেক্ষক দল। আজ বুধবার (১১ অক্টোবর) বিকেলে সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মার্কিন পর্যবেক্ষক দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমার সঙ্গে তাদের ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের পরিবর্তে সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট এবং অবাধ সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে কথা হয়েছে। আমি তাদের বলেছি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে অঙ্গীকারবদ্ধ।

নির্বাচন অবাধ এবং শান্তিপূর্ণ হবে। আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমি তাদের বলেছি, শেখ হাসিনার সরকার অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করার ব্যাপারে অঙ্গীকারবদ্ধ বাংলাদেশের জনগেণের কাছে। নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ হবে। এই সরকার অবাধ, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করার জন্য নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা বজায় রাখার জন্য প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের যে আইন এই উপমাদেশে নেই―এ দেশেও ৫০ বছর ছিল না, সেটি প্রণয়ন করেছে।

সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট বিষয়ে তাদের বক্তব্য কী ছিল―সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট এবং সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টের মধ্যে পার্থক্য কোথায়? আমি তাদের সেই পার্থক্যর কথা পরিষ্কারভাবে বলেছি। তবে তারা কোনো সাজেশন দেননি। নির্বাচনকেন্দ্রিক কিছু তারা আমার কাছে জানতে চাননি। তারা যেটা জানতে চেয়েছেন সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট সমন্ধে, তারা জুডিশিয়ারি বিষয়ে জানতে চেয়েছেন।

আমি জুডিশিয়ারির সম্পূর্ণ ইতিহাস তাদের বলেছি। তারা কেস ব্যাকলক বা মামলাজট সমন্ধে জানতে চেয়েছেন। সেটাও আমি তাদেরকে বলেছি। তারা নির্বাচন বিষয়ে কোনো সংলাপ হবে কি না জানতে চাননি উল্লেখ করে আনিসুল হক বলেন, ‘কেউ নির্বাচনে আসবে না এমন আশঙ্কা করা হচ্ছে কি না, এটা জিজ্ঞেস করেছেন। আমি বলেছি, শেখ হাসিনার সরকার চায় সব দল নির্বাচনে আসুক। কিন্তু কে নির্বাচনে আসবে, কে নির্বাচনে আসবে না―সেটা সেই দলের সিদ্ধান্ত বলেও জানান তিনি।