ঢাকা ০২:৫৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ৩০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ১৫০০ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা দিল ছাত্রশিবির ঢাকা মহানগর দক্ষিণ Logo ছাত্রদল থেকে পদত্যাগ করায় জেলা ছাত্রদল নেতা নেছারের হুমকি: “হাড্ডি জায়গায় থাকবে না” Logo বর্তমান সরকারের আমলেই জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার সম্পন্ন হবে: ড. আসিফ নজরুল Logo হানিফ ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা: সন্তানদের সম্পদের নোটিশ Logo মুন্সীগঞ্জে মাদক কেনার টাকা না দেওয়ায় মাকে হত্যার দায়ে ছেলের আমৃত্যু কারাদণ্ড Logo দেশের অরাজক পরিস্থিতি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের দায় অন্তর্বতী সরকারের- রাকিব Logo ভালুকায় মা সহ দুই মেয়েকে জবাই করে হত্যা Logo সড়কের বেহাল দশা, লক্ষ্মীপুরের স্থানীয়রা পড়েছেন প্রকৌঁশলীর গায়েবানা জানাজা Logo অযৌক্তিক ধর্মঘট নিয়ে প্রতিবাদ করায় তা’মীরুল মিল্লাতের শিক্ষার্থীকে মারধরের অভিযোগ Logo বিএনপি এখন চাঁদাবাজের দলে পরিণত হয়েছে, অভিযোগ নাহিদ ইসলামের

ডিজিটাল থেকে সাইবার আইনের পার্থক্য জানতে চেয়েছে মার্কিন পর্যবেক্ষক দল

ডিজিটাল থেকে সাইবার আইনের পার্থক্য জানতে চেয়েছে মার্কিন পর্যবেক্ষক দল

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও সাইবার নিরাপত্তা আইনে কোন ধরনের পরিবর্তন রয়েছে সে বিষয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের কাছে জানতে চেয়েছে মার্কিন পর্যবেক্ষক দল। আজ বুধবার (১১ অক্টোবর) বিকেলে সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মার্কিন পর্যবেক্ষক দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমার সঙ্গে তাদের ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের পরিবর্তে সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট এবং অবাধ সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে কথা হয়েছে। আমি তাদের বলেছি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে অঙ্গীকারবদ্ধ।

নির্বাচন অবাধ এবং শান্তিপূর্ণ হবে। আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমি তাদের বলেছি, শেখ হাসিনার সরকার অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করার ব্যাপারে অঙ্গীকারবদ্ধ বাংলাদেশের জনগেণের কাছে। নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ হবে। এই সরকার অবাধ, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করার জন্য নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা বজায় রাখার জন্য প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের যে আইন এই উপমাদেশে নেই―এ দেশেও ৫০ বছর ছিল না, সেটি প্রণয়ন করেছে।

সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট বিষয়ে তাদের বক্তব্য কী ছিল―সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট এবং সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টের মধ্যে পার্থক্য কোথায়? আমি তাদের সেই পার্থক্যর কথা পরিষ্কারভাবে বলেছি। তবে তারা কোনো সাজেশন দেননি। নির্বাচনকেন্দ্রিক কিছু তারা আমার কাছে জানতে চাননি। তারা যেটা জানতে চেয়েছেন সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট সমন্ধে, তারা জুডিশিয়ারি বিষয়ে জানতে চেয়েছেন।

আমি জুডিশিয়ারির সম্পূর্ণ ইতিহাস তাদের বলেছি। তারা কেস ব্যাকলক বা মামলাজট সমন্ধে জানতে চেয়েছেন। সেটাও আমি তাদেরকে বলেছি। তারা নির্বাচন বিষয়ে কোনো সংলাপ হবে কি না জানতে চাননি উল্লেখ করে আনিসুল হক বলেন, ‘কেউ নির্বাচনে আসবে না এমন আশঙ্কা করা হচ্ছে কি না, এটা জিজ্ঞেস করেছেন। আমি বলেছি, শেখ হাসিনার সরকার চায় সব দল নির্বাচনে আসুক। কিন্তু কে নির্বাচনে আসবে, কে নির্বাচনে আসবে না―সেটা সেই দলের সিদ্ধান্ত বলেও জানান তিনি।

জনপ্রিয় সংবাদ

জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ১৫০০ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা দিল ছাত্রশিবির ঢাকা মহানগর দক্ষিণ

ডিজিটাল থেকে সাইবার আইনের পার্থক্য জানতে চেয়েছে মার্কিন পর্যবেক্ষক দল

আপডেট সময় ০৯:৫১:০৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ অক্টোবর ২০২৩

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও সাইবার নিরাপত্তা আইনে কোন ধরনের পরিবর্তন রয়েছে সে বিষয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের কাছে জানতে চেয়েছে মার্কিন পর্যবেক্ষক দল। আজ বুধবার (১১ অক্টোবর) বিকেলে সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মার্কিন পর্যবেক্ষক দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমার সঙ্গে তাদের ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের পরিবর্তে সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট এবং অবাধ সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে কথা হয়েছে। আমি তাদের বলেছি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে অঙ্গীকারবদ্ধ।

নির্বাচন অবাধ এবং শান্তিপূর্ণ হবে। আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমি তাদের বলেছি, শেখ হাসিনার সরকার অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করার ব্যাপারে অঙ্গীকারবদ্ধ বাংলাদেশের জনগেণের কাছে। নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ হবে। এই সরকার অবাধ, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করার জন্য নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা বজায় রাখার জন্য প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের যে আইন এই উপমাদেশে নেই―এ দেশেও ৫০ বছর ছিল না, সেটি প্রণয়ন করেছে।

সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট বিষয়ে তাদের বক্তব্য কী ছিল―সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট এবং সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টের মধ্যে পার্থক্য কোথায়? আমি তাদের সেই পার্থক্যর কথা পরিষ্কারভাবে বলেছি। তবে তারা কোনো সাজেশন দেননি। নির্বাচনকেন্দ্রিক কিছু তারা আমার কাছে জানতে চাননি। তারা যেটা জানতে চেয়েছেন সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট সমন্ধে, তারা জুডিশিয়ারি বিষয়ে জানতে চেয়েছেন।

আমি জুডিশিয়ারির সম্পূর্ণ ইতিহাস তাদের বলেছি। তারা কেস ব্যাকলক বা মামলাজট সমন্ধে জানতে চেয়েছেন। সেটাও আমি তাদেরকে বলেছি। তারা নির্বাচন বিষয়ে কোনো সংলাপ হবে কি না জানতে চাননি উল্লেখ করে আনিসুল হক বলেন, ‘কেউ নির্বাচনে আসবে না এমন আশঙ্কা করা হচ্ছে কি না, এটা জিজ্ঞেস করেছেন। আমি বলেছি, শেখ হাসিনার সরকার চায় সব দল নির্বাচনে আসুক। কিন্তু কে নির্বাচনে আসবে, কে নির্বাচনে আসবে না―সেটা সেই দলের সিদ্ধান্ত বলেও জানান তিনি।