ঢাকা ০৬:৪৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৭ মে ২০২৫, ২৪ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo কক্সবাজারে যুবলীগের ব্যানারে ঝটিকা মিছিল Logo এপ্রিলে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রান গেল ৫৮৩ জনের Logo বাংলাদেশের হয়ে খেলার জন্য ফিফার অনুমতি পেলেন শমিত সোম Logo এবার প্রাণনাশের হুমকি পেলেন ভারতীয় পেসার মোহাম্মদ শামি Logo চাঁপাইনবাবগঞ্জে প্রথমবারের মতো দিনব্যাপী আম সম্মেলন অনুষ্ঠিত Logo কুলাউড়ায় মাদ্রাসা অধ্যক্ষের উপর হামলা, গ্রেপ্তার ০১ Logo প্রমাণ ছাড়া বিয়ের দাবি নারীর, অভিযোগ অস্বীকার করে ব্যবসায়ীর সংবাদ সম্মেলন Logo অবৈধ বাংলাদেশি নারী শ্রমিকদের বৈধ করছে সৌদি আরব: আসিফ নজরুল Logo ৩ কোটি টাকার স্কলারশিপে যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন তা’মীরুল মিল্লাতের সা’দ আল আমিন Logo সংলাপ নাকি সংঘাত? সিদ্ধান্ত ভারতের, পাকিস্তানের হুঁশিয়ারি

ডিজিটাল থেকে সাইবার আইনের পার্থক্য জানতে চেয়েছে মার্কিন পর্যবেক্ষক দল

ডিজিটাল থেকে সাইবার আইনের পার্থক্য জানতে চেয়েছে মার্কিন পর্যবেক্ষক দল

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও সাইবার নিরাপত্তা আইনে কোন ধরনের পরিবর্তন রয়েছে সে বিষয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের কাছে জানতে চেয়েছে মার্কিন পর্যবেক্ষক দল। আজ বুধবার (১১ অক্টোবর) বিকেলে সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মার্কিন পর্যবেক্ষক দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমার সঙ্গে তাদের ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের পরিবর্তে সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট এবং অবাধ সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে কথা হয়েছে। আমি তাদের বলেছি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে অঙ্গীকারবদ্ধ।

নির্বাচন অবাধ এবং শান্তিপূর্ণ হবে। আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমি তাদের বলেছি, শেখ হাসিনার সরকার অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করার ব্যাপারে অঙ্গীকারবদ্ধ বাংলাদেশের জনগেণের কাছে। নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ হবে। এই সরকার অবাধ, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করার জন্য নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা বজায় রাখার জন্য প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের যে আইন এই উপমাদেশে নেই―এ দেশেও ৫০ বছর ছিল না, সেটি প্রণয়ন করেছে।

সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট বিষয়ে তাদের বক্তব্য কী ছিল―সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট এবং সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টের মধ্যে পার্থক্য কোথায়? আমি তাদের সেই পার্থক্যর কথা পরিষ্কারভাবে বলেছি। তবে তারা কোনো সাজেশন দেননি। নির্বাচনকেন্দ্রিক কিছু তারা আমার কাছে জানতে চাননি। তারা যেটা জানতে চেয়েছেন সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট সমন্ধে, তারা জুডিশিয়ারি বিষয়ে জানতে চেয়েছেন।

আমি জুডিশিয়ারির সম্পূর্ণ ইতিহাস তাদের বলেছি। তারা কেস ব্যাকলক বা মামলাজট সমন্ধে জানতে চেয়েছেন। সেটাও আমি তাদেরকে বলেছি। তারা নির্বাচন বিষয়ে কোনো সংলাপ হবে কি না জানতে চাননি উল্লেখ করে আনিসুল হক বলেন, ‘কেউ নির্বাচনে আসবে না এমন আশঙ্কা করা হচ্ছে কি না, এটা জিজ্ঞেস করেছেন। আমি বলেছি, শেখ হাসিনার সরকার চায় সব দল নির্বাচনে আসুক। কিন্তু কে নির্বাচনে আসবে, কে নির্বাচনে আসবে না―সেটা সেই দলের সিদ্ধান্ত বলেও জানান তিনি।

জনপ্রিয় সংবাদ

কক্সবাজারে যুবলীগের ব্যানারে ঝটিকা মিছিল

ডিজিটাল থেকে সাইবার আইনের পার্থক্য জানতে চেয়েছে মার্কিন পর্যবেক্ষক দল

আপডেট সময় ০৯:৫১:০৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ অক্টোবর ২০২৩

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও সাইবার নিরাপত্তা আইনে কোন ধরনের পরিবর্তন রয়েছে সে বিষয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের কাছে জানতে চেয়েছে মার্কিন পর্যবেক্ষক দল। আজ বুধবার (১১ অক্টোবর) বিকেলে সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মার্কিন পর্যবেক্ষক দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমার সঙ্গে তাদের ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের পরিবর্তে সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট এবং অবাধ সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে কথা হয়েছে। আমি তাদের বলেছি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে অঙ্গীকারবদ্ধ।

নির্বাচন অবাধ এবং শান্তিপূর্ণ হবে। আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমি তাদের বলেছি, শেখ হাসিনার সরকার অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করার ব্যাপারে অঙ্গীকারবদ্ধ বাংলাদেশের জনগেণের কাছে। নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ হবে। এই সরকার অবাধ, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করার জন্য নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা বজায় রাখার জন্য প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের যে আইন এই উপমাদেশে নেই―এ দেশেও ৫০ বছর ছিল না, সেটি প্রণয়ন করেছে।

সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট বিষয়ে তাদের বক্তব্য কী ছিল―সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট এবং সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টের মধ্যে পার্থক্য কোথায়? আমি তাদের সেই পার্থক্যর কথা পরিষ্কারভাবে বলেছি। তবে তারা কোনো সাজেশন দেননি। নির্বাচনকেন্দ্রিক কিছু তারা আমার কাছে জানতে চাননি। তারা যেটা জানতে চেয়েছেন সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট সমন্ধে, তারা জুডিশিয়ারি বিষয়ে জানতে চেয়েছেন।

আমি জুডিশিয়ারির সম্পূর্ণ ইতিহাস তাদের বলেছি। তারা কেস ব্যাকলক বা মামলাজট সমন্ধে জানতে চেয়েছেন। সেটাও আমি তাদেরকে বলেছি। তারা নির্বাচন বিষয়ে কোনো সংলাপ হবে কি না জানতে চাননি উল্লেখ করে আনিসুল হক বলেন, ‘কেউ নির্বাচনে আসবে না এমন আশঙ্কা করা হচ্ছে কি না, এটা জিজ্ঞেস করেছেন। আমি বলেছি, শেখ হাসিনার সরকার চায় সব দল নির্বাচনে আসুক। কিন্তু কে নির্বাচনে আসবে, কে নির্বাচনে আসবে না―সেটা সেই দলের সিদ্ধান্ত বলেও জানান তিনি।