ঢাকা ০৪:২৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আমরা যুক্তরাষ্ট্রে ছিলাম, কেউ বলেনি মার্কিন ঝড় আসবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

আমরা যুক্তরাষ্ট্রে ছিলাম, কেউ বলেনি মার্কিন ঝড় আসবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

‘মার্কিনি ঝড়’ আসছে বলে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে খবরের বিষয়টি উড়িয়ে দিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। রবিবার (৮ অক্টোবর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের সামনে তিনি এ বিষয়ে মন্তব্য করেন তিনি।

বাংলাদেশ সফররত প্রাক-নির্বাচনি পর্যবেক্ষণ দল মার্কিন এনডিআই ও আইআরআই-এর প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকের পরে তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন, ‘পত্র-পত্রিকায় তো বেশি বাড়ায়ে বলে। আমরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ছিলাম। ওই দেশের বিভিন্ন ঊর্ধ্বতন কর্মচারীর সঙ্গে আমাদের বেশ কিছু দিন ধরে অনেক যোগাযোগ হচ্ছে। একজনও বলে নাই যে ঝড় আসছে। আপনারা (মিডিয়া) এগুলো বানান। আপনাদের মাথা-মগজের মধ্যে কিছু গণ্ডগোল আছে।’

তিনি জানান, যুক্তরাষ্ট্র চায় অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন এবং এর থেকে বেশি কিছু চায় না। তারা কেউ বলে নাই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা। এই শব্দই কারও মুখ থেকে উচ্চারিত হয়নি। এছাড়া অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনের বিষয়টিও কেউ বলেনি।

অস্ট্রেলিয়ার ১৫ জন সিনেটর ও এমপি বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে তাদের প্রধানমন্ত্রীর কাছে একটি চিঠি দিয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, পৃথিবীর অনেক দেশে আমি টাকা দিয়ে কথা বলাতে পারি। আমি কাউকে টাকা দিলে সে আমার মতো করে গান গাইবে।

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের তিনবারের সিনেটর এবং সিনেটের একটি কমিটির চেয়ারম্যান টাকা খেয়ে উল্টাপাল্টা কাজ করেছে। এগুলো দুনিয়াতে হয়। সিনেটর, কংগ্রেসম্যান বা এমপি হলেই টাকা খায় না, এর নিশ্চয়তা আমরা কেউ দিতে পারি না, যুক্ত করেন তিনি।

জনপ্রিয় সংবাদ

পারিবারিক কলহ: মেয়েকে নিয়ে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিলেন মা!

আমরা যুক্তরাষ্ট্রে ছিলাম, কেউ বলেনি মার্কিন ঝড় আসবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

আপডেট সময় ০৯:২৯:৩০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ অক্টোবর ২০২৩

‘মার্কিনি ঝড়’ আসছে বলে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে খবরের বিষয়টি উড়িয়ে দিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। রবিবার (৮ অক্টোবর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের সামনে তিনি এ বিষয়ে মন্তব্য করেন তিনি।

বাংলাদেশ সফররত প্রাক-নির্বাচনি পর্যবেক্ষণ দল মার্কিন এনডিআই ও আইআরআই-এর প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকের পরে তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন, ‘পত্র-পত্রিকায় তো বেশি বাড়ায়ে বলে। আমরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ছিলাম। ওই দেশের বিভিন্ন ঊর্ধ্বতন কর্মচারীর সঙ্গে আমাদের বেশ কিছু দিন ধরে অনেক যোগাযোগ হচ্ছে। একজনও বলে নাই যে ঝড় আসছে। আপনারা (মিডিয়া) এগুলো বানান। আপনাদের মাথা-মগজের মধ্যে কিছু গণ্ডগোল আছে।’

তিনি জানান, যুক্তরাষ্ট্র চায় অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন এবং এর থেকে বেশি কিছু চায় না। তারা কেউ বলে নাই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা। এই শব্দই কারও মুখ থেকে উচ্চারিত হয়নি। এছাড়া অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনের বিষয়টিও কেউ বলেনি।

অস্ট্রেলিয়ার ১৫ জন সিনেটর ও এমপি বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে তাদের প্রধানমন্ত্রীর কাছে একটি চিঠি দিয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, পৃথিবীর অনেক দেশে আমি টাকা দিয়ে কথা বলাতে পারি। আমি কাউকে টাকা দিলে সে আমার মতো করে গান গাইবে।

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের তিনবারের সিনেটর এবং সিনেটের একটি কমিটির চেয়ারম্যান টাকা খেয়ে উল্টাপাল্টা কাজ করেছে। এগুলো দুনিয়াতে হয়। সিনেটর, কংগ্রেসম্যান বা এমপি হলেই টাকা খায় না, এর নিশ্চয়তা আমরা কেউ দিতে পারি না, যুক্ত করেন তিনি।