ঢাকা ০৯:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৪, ২৩ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইরাকে সমকামীবিরোধী আইন পাস, সাজা ১৫ বছরের কারাদণ্ড

ইরাকের সংসদে সমকামীবিরোধী একটি আইন পাস করা হয়েছে। এতে সর্বোচ্চ সাজা রাখা হয়েছে ১৫ বছরের কারাদণ্ড। ধর্মীয় মূল্যবোধ সমুন্নত রাখতেই আইনটি পাস করা হয়েছে বলে জানানো হয়। তবে এর নিন্দা জানিয়েছে অ্যাক্টিভিস্টরা। কারণ সম্প্রতি দেশটিতে এলজিবিটিকিউ সম্প্রদায়ের ওপর হামলা বেড়েছে।

জানা গেছে, গৃহীত আইনটির লক্ষ্য হলো ইরাকি সমাজকে নৈতিক অবক্ষয় ও সমকামিতার আহ্বান থেকে রক্ষা করা। আইনটিতে সমর্থন জানায় শিয়া মুসলিম দলগুলো। সংসদে বড় একটি জোট রয়েছে তাদের।

পতিতাবৃত্তি ও সমকামিতার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের এই আইনে সর্বনিম্ন ১০ বছর এবং সর্বোচ্চ ১৫ বছরের কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। তাছাড়া এই ইস্যুকে যারা প্রমোট করবে তাদের জন্য সাত বছরের কারাদণ্ডের কথা জানানো হয়েছে।

অস্ত্রপচারের মাধ্যমে শারীরিক পরিবর্তনের বিষয়টিকে অপরাধের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তাছাড়া যারা এসব অস্ত্রপচারের সঙ্গে যুক্ত থাকবে তাদেরও শাস্তির আওতায় আনা হয়েছে।

প্রাথমিকভাবে শাস্তি হিসেবে আইনটিতে মৃত্যুদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছিল। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের বিরোধিতার কারণে সেখান থেকে সরে আসে ইরাক কর্তৃপক্ষ।

ট্যাগস :

শেখ হাসিনার অবস্থান নিয়ে যা জানালো ভারতের কর্মকর্তারা

ইরাকে সমকামীবিরোধী আইন পাস, সাজা ১৫ বছরের কারাদণ্ড

আপডেট সময় ০৬:২৮:৫৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪

ইরাকের সংসদে সমকামীবিরোধী একটি আইন পাস করা হয়েছে। এতে সর্বোচ্চ সাজা রাখা হয়েছে ১৫ বছরের কারাদণ্ড। ধর্মীয় মূল্যবোধ সমুন্নত রাখতেই আইনটি পাস করা হয়েছে বলে জানানো হয়। তবে এর নিন্দা জানিয়েছে অ্যাক্টিভিস্টরা। কারণ সম্প্রতি দেশটিতে এলজিবিটিকিউ সম্প্রদায়ের ওপর হামলা বেড়েছে।

জানা গেছে, গৃহীত আইনটির লক্ষ্য হলো ইরাকি সমাজকে নৈতিক অবক্ষয় ও সমকামিতার আহ্বান থেকে রক্ষা করা। আইনটিতে সমর্থন জানায় শিয়া মুসলিম দলগুলো। সংসদে বড় একটি জোট রয়েছে তাদের।

পতিতাবৃত্তি ও সমকামিতার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের এই আইনে সর্বনিম্ন ১০ বছর এবং সর্বোচ্চ ১৫ বছরের কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। তাছাড়া এই ইস্যুকে যারা প্রমোট করবে তাদের জন্য সাত বছরের কারাদণ্ডের কথা জানানো হয়েছে।

অস্ত্রপচারের মাধ্যমে শারীরিক পরিবর্তনের বিষয়টিকে অপরাধের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তাছাড়া যারা এসব অস্ত্রপচারের সঙ্গে যুক্ত থাকবে তাদেরও শাস্তির আওতায় আনা হয়েছে।

প্রাথমিকভাবে শাস্তি হিসেবে আইনটিতে মৃত্যুদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছিল। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের বিরোধিতার কারণে সেখান থেকে সরে আসে ইরাক কর্তৃপক্ষ।