ঢাকা ০২:৩৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫, ২৯ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo গুজরাটে আতশবাজি কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, ১৮ জনের মৃত্যু Logo চীনে সেভেন সিস্টার্স নিয়ে যা বলেছিলেন ড. ইউনূস? যেজন্য হতভম্ব ভারত Logo জামায়াতের ঈদ উপলক্ষে প্রীতি ভোজের ঘটনায় বিএনপি – যুবলীগের হামলা Logo শহীদ নাসিব হাসান রিহান-এর পরিবারের সদস্যদের সাথে আমীরে জামায়াতের ঈদ কুশল বিনিময় Logo ড. ইউনূসকে শেহবাজের ফোন, পাকিস্তান সফরের আমন্ত্রণ Logo মিয়ানমারে ভূমিকম্প: ২ হাজার ছাড়াল নিহতের সংখ্যা Logo গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: খালেদা জিয়া Logo ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ Logo ঈদের নামাজ শেষে ‘জয় বাংলা’স্লোগান, বিএনপির সাথে সংঘর্ষ গুলিবিদ্ধ ১ Logo আইপিএলসহ টিভিতে যা দেকবেন আজ

ইরাকে সমকামীবিরোধী আইন পাস, সাজা ১৫ বছরের কারাদণ্ড

ইরাকের সংসদে সমকামীবিরোধী একটি আইন পাস করা হয়েছে। এতে সর্বোচ্চ সাজা রাখা হয়েছে ১৫ বছরের কারাদণ্ড। ধর্মীয় মূল্যবোধ সমুন্নত রাখতেই আইনটি পাস করা হয়েছে বলে জানানো হয়। তবে এর নিন্দা জানিয়েছে অ্যাক্টিভিস্টরা। কারণ সম্প্রতি দেশটিতে এলজিবিটিকিউ সম্প্রদায়ের ওপর হামলা বেড়েছে।

জানা গেছে, গৃহীত আইনটির লক্ষ্য হলো ইরাকি সমাজকে নৈতিক অবক্ষয় ও সমকামিতার আহ্বান থেকে রক্ষা করা। আইনটিতে সমর্থন জানায় শিয়া মুসলিম দলগুলো। সংসদে বড় একটি জোট রয়েছে তাদের।

পতিতাবৃত্তি ও সমকামিতার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের এই আইনে সর্বনিম্ন ১০ বছর এবং সর্বোচ্চ ১৫ বছরের কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। তাছাড়া এই ইস্যুকে যারা প্রমোট করবে তাদের জন্য সাত বছরের কারাদণ্ডের কথা জানানো হয়েছে।

অস্ত্রপচারের মাধ্যমে শারীরিক পরিবর্তনের বিষয়টিকে অপরাধের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তাছাড়া যারা এসব অস্ত্রপচারের সঙ্গে যুক্ত থাকবে তাদেরও শাস্তির আওতায় আনা হয়েছে।

প্রাথমিকভাবে শাস্তি হিসেবে আইনটিতে মৃত্যুদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছিল। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের বিরোধিতার কারণে সেখান থেকে সরে আসে ইরাক কর্তৃপক্ষ।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

গুজরাটে আতশবাজি কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, ১৮ জনের মৃত্যু

ইরাকে সমকামীবিরোধী আইন পাস, সাজা ১৫ বছরের কারাদণ্ড

আপডেট সময় ০৬:২৮:৫৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪

ইরাকের সংসদে সমকামীবিরোধী একটি আইন পাস করা হয়েছে। এতে সর্বোচ্চ সাজা রাখা হয়েছে ১৫ বছরের কারাদণ্ড। ধর্মীয় মূল্যবোধ সমুন্নত রাখতেই আইনটি পাস করা হয়েছে বলে জানানো হয়। তবে এর নিন্দা জানিয়েছে অ্যাক্টিভিস্টরা। কারণ সম্প্রতি দেশটিতে এলজিবিটিকিউ সম্প্রদায়ের ওপর হামলা বেড়েছে।

জানা গেছে, গৃহীত আইনটির লক্ষ্য হলো ইরাকি সমাজকে নৈতিক অবক্ষয় ও সমকামিতার আহ্বান থেকে রক্ষা করা। আইনটিতে সমর্থন জানায় শিয়া মুসলিম দলগুলো। সংসদে বড় একটি জোট রয়েছে তাদের।

পতিতাবৃত্তি ও সমকামিতার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের এই আইনে সর্বনিম্ন ১০ বছর এবং সর্বোচ্চ ১৫ বছরের কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। তাছাড়া এই ইস্যুকে যারা প্রমোট করবে তাদের জন্য সাত বছরের কারাদণ্ডের কথা জানানো হয়েছে।

অস্ত্রপচারের মাধ্যমে শারীরিক পরিবর্তনের বিষয়টিকে অপরাধের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তাছাড়া যারা এসব অস্ত্রপচারের সঙ্গে যুক্ত থাকবে তাদেরও শাস্তির আওতায় আনা হয়েছে।

প্রাথমিকভাবে শাস্তি হিসেবে আইনটিতে মৃত্যুদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছিল। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের বিরোধিতার কারণে সেখান থেকে সরে আসে ইরাক কর্তৃপক্ষ।