ঢাকা ০৭:৪৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ২০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

রক্ত দিয়ে হলেও বিচার বিভাগের স্বাধীনতা রক্ষা করবো: আইনমন্ত্রী

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর সংবিধানকে বঙ্গোপসাগরে নিক্ষেপ করে সামরিক আইন দ্বারা দেশ চালানো হয়েছিল। বিচারহীনতার সংস্কৃতি চালু করা হয়েছিল। শেখ হাসিনার সরকার দেশে বিচারহীনতার সংস্কৃতি দূর করেছে। দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা করেছে। রক্ত দিয়ে হলেও বিচার বিভাগের এই স্বাধীনতা রক্ষা করা হবে। বিদেশিদের প্রেসক্রিপশন বা চিঠিপত্রে এদেশের বিচার বিভাগ চলবে না।

সোমবার (২৯ জানুয়ারী) আইনমন্ত্রীকে সন্ধ্যায় রাজধানীর ধানমন্ডিতে এক অনুষ্ঠানে সংবর্ধনা দেয় বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন। সেখানে বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

আনিসুল হক বলেন, এখন জনগণের সবচেয়ে বড় চাহিদা ত্বরিৎ ন্যায়বিচার প্রাপ্তি। তাদের এই চাহিদা পূরণ করতে পারলে বিচার বিভাগের মর্যাদা বাড়বে। বিচার বিভাগের কাজে গতি আনতে ই-জুডিশিয়ারি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। বিচারকদের দক্ষ করে তুলতে দেশেই বিশ্বমানের জুডিশিয়াল একাডেমি প্রতিষ্ঠা করা হবে। অবকাঠামো সমস্যা দূরীকরণের জন্য দেশের সব জেলায় আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সংবলিত অবকাঠামো নির্মাণ করা হবে।

অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ এ এইচ এম হাবিবুর রহমান ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার ও অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব মো. মুজিবুর রহমান বক্তব্য দেন।

হাইতিতে ৭০ জনকে গুলি করে হত্যা, এলাকা ছাড়া ছয় হাজার বাসিন্দা

রক্ত দিয়ে হলেও বিচার বিভাগের স্বাধীনতা রক্ষা করবো: আইনমন্ত্রী

আপডেট সময় ১২:৫৭:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৪

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর সংবিধানকে বঙ্গোপসাগরে নিক্ষেপ করে সামরিক আইন দ্বারা দেশ চালানো হয়েছিল। বিচারহীনতার সংস্কৃতি চালু করা হয়েছিল। শেখ হাসিনার সরকার দেশে বিচারহীনতার সংস্কৃতি দূর করেছে। দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা করেছে। রক্ত দিয়ে হলেও বিচার বিভাগের এই স্বাধীনতা রক্ষা করা হবে। বিদেশিদের প্রেসক্রিপশন বা চিঠিপত্রে এদেশের বিচার বিভাগ চলবে না।

সোমবার (২৯ জানুয়ারী) আইনমন্ত্রীকে সন্ধ্যায় রাজধানীর ধানমন্ডিতে এক অনুষ্ঠানে সংবর্ধনা দেয় বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন। সেখানে বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

আনিসুল হক বলেন, এখন জনগণের সবচেয়ে বড় চাহিদা ত্বরিৎ ন্যায়বিচার প্রাপ্তি। তাদের এই চাহিদা পূরণ করতে পারলে বিচার বিভাগের মর্যাদা বাড়বে। বিচার বিভাগের কাজে গতি আনতে ই-জুডিশিয়ারি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। বিচারকদের দক্ষ করে তুলতে দেশেই বিশ্বমানের জুডিশিয়াল একাডেমি প্রতিষ্ঠা করা হবে। অবকাঠামো সমস্যা দূরীকরণের জন্য দেশের সব জেলায় আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সংবলিত অবকাঠামো নির্মাণ করা হবে।

অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ এ এইচ এম হাবিবুর রহমান ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার ও অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব মো. মুজিবুর রহমান বক্তব্য দেন।