ঢাকা ১০:৩৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫, ৫ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo জোবায়েদকে পছন্দ করতেন ছাত্রী, প্রেমিক জেনে যাওয়ায় খুন Logo ওমরা পালনের উদ্দেশ্যে জামায়াত আমিরের ঢাকা ত্যাগ Logo শান্তিচুক্তিকে উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলা Logo ফরিদগঞ্জে শেখ রাসেলের জন্মদিন উদযাপনকে ঘিরে উত্তেজনা, থানায় অভিযোগ Logo গুলশানে বিএনপি কার্যালয়ে সাংবাদিকদের ওপর হামলা, মোবাইল ভাঙচুর Logo আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে অনূর্ধ্ব২০ বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন এখন মরক্কো Logo তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবিতে মশাল মিছিল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের Logo সাভারে বাড়ি ফেরার পথে ধ’র্ষ’ণে’র শিকার তরুণী, থানায় মামলা Logo ‘কুরআন প্রশিক্ষণ প্রোগামে হামলা কোনো সভ্য মানুষ করতে পারে না’ Logo নোয়াখালীতে ছাত্রশিবিরের উপর যুবদলের হামলার প্রতিবাদে ফেনীতে বিক্ষোভ

ইরাকে সমকামীবিরোধী আইন পাস, সাজা ১৫ বছরের কারাদণ্ড

ইরাকের সংসদে সমকামীবিরোধী একটি আইন পাস করা হয়েছে। এতে সর্বোচ্চ সাজা রাখা হয়েছে ১৫ বছরের কারাদণ্ড। ধর্মীয় মূল্যবোধ সমুন্নত রাখতেই আইনটি পাস করা হয়েছে বলে জানানো হয়। তবে এর নিন্দা জানিয়েছে অ্যাক্টিভিস্টরা। কারণ সম্প্রতি দেশটিতে এলজিবিটিকিউ সম্প্রদায়ের ওপর হামলা বেড়েছে।

জানা গেছে, গৃহীত আইনটির লক্ষ্য হলো ইরাকি সমাজকে নৈতিক অবক্ষয় ও সমকামিতার আহ্বান থেকে রক্ষা করা। আইনটিতে সমর্থন জানায় শিয়া মুসলিম দলগুলো। সংসদে বড় একটি জোট রয়েছে তাদের।

পতিতাবৃত্তি ও সমকামিতার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের এই আইনে সর্বনিম্ন ১০ বছর এবং সর্বোচ্চ ১৫ বছরের কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। তাছাড়া এই ইস্যুকে যারা প্রমোট করবে তাদের জন্য সাত বছরের কারাদণ্ডের কথা জানানো হয়েছে।

অস্ত্রপচারের মাধ্যমে শারীরিক পরিবর্তনের বিষয়টিকে অপরাধের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তাছাড়া যারা এসব অস্ত্রপচারের সঙ্গে যুক্ত থাকবে তাদেরও শাস্তির আওতায় আনা হয়েছে।

প্রাথমিকভাবে শাস্তি হিসেবে আইনটিতে মৃত্যুদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছিল। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের বিরোধিতার কারণে সেখান থেকে সরে আসে ইরাক কর্তৃপক্ষ।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

জোবায়েদকে পছন্দ করতেন ছাত্রী, প্রেমিক জেনে যাওয়ায় খুন

ইরাকে সমকামীবিরোধী আইন পাস, সাজা ১৫ বছরের কারাদণ্ড

আপডেট সময় ০৬:২৮:৫৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪

ইরাকের সংসদে সমকামীবিরোধী একটি আইন পাস করা হয়েছে। এতে সর্বোচ্চ সাজা রাখা হয়েছে ১৫ বছরের কারাদণ্ড। ধর্মীয় মূল্যবোধ সমুন্নত রাখতেই আইনটি পাস করা হয়েছে বলে জানানো হয়। তবে এর নিন্দা জানিয়েছে অ্যাক্টিভিস্টরা। কারণ সম্প্রতি দেশটিতে এলজিবিটিকিউ সম্প্রদায়ের ওপর হামলা বেড়েছে।

জানা গেছে, গৃহীত আইনটির লক্ষ্য হলো ইরাকি সমাজকে নৈতিক অবক্ষয় ও সমকামিতার আহ্বান থেকে রক্ষা করা। আইনটিতে সমর্থন জানায় শিয়া মুসলিম দলগুলো। সংসদে বড় একটি জোট রয়েছে তাদের।

পতিতাবৃত্তি ও সমকামিতার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের এই আইনে সর্বনিম্ন ১০ বছর এবং সর্বোচ্চ ১৫ বছরের কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। তাছাড়া এই ইস্যুকে যারা প্রমোট করবে তাদের জন্য সাত বছরের কারাদণ্ডের কথা জানানো হয়েছে।

অস্ত্রপচারের মাধ্যমে শারীরিক পরিবর্তনের বিষয়টিকে অপরাধের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তাছাড়া যারা এসব অস্ত্রপচারের সঙ্গে যুক্ত থাকবে তাদেরও শাস্তির আওতায় আনা হয়েছে।

প্রাথমিকভাবে শাস্তি হিসেবে আইনটিতে মৃত্যুদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছিল। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের বিরোধিতার কারণে সেখান থেকে সরে আসে ইরাক কর্তৃপক্ষ।