একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্রগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগড়া) আসনের ধানের শীষের প্রার্থী জামায়াতের নায়েবে আমীর কারাবন্দি শামসুল ইসলামের প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট অভিযোগ করেছেন গতকাল রাতে পুলিশ ও বিজিবির সহায়তায় ১৪৭টি কেন্দ্রের মধ্যে ১১৫ টি কেন্দ্র দখল করে গড়ে ৬০-৭০% ব্যালটে সীল মেরে বক্স ভর্তি করে। রিটানিং কর্মকর্তাকে বিষয়টি অবহিত করা হলেও তিনি কোন ধরণের পদক্ষেপ নেননি।
তিনি আরও বলেন,সকাল থেকে ধানের শীষের এজেন্টরা কেন্দ্রে গেলে ৯টার পর থেকে তাদের এজেন্টদেরকে বের করে দেয়। ভোটার স্লীপ না পেয়ে জনগন প্রতিবাদ করলে পুলিশ ও বিজিবি এসে লাইন ভেঙ্গে জনগনকে তাড়িয়ে দেয়। তবু তারা আশ্বস্ত হতে না পেরে ১০টার পর থেকে সশস্ত্র হামলা চালায়।
এতে ধানের শীষের এজেন্টসহ সাধারণ ভোটারদের প্রায় ৪০-৪৫ জন গুলিবিদ্ধ হয় যার মাধ্যে ৬ জন গুরুতর। প্রায় ১৫ জন গ্রেফতার করা হয়েছে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বাধ্য হয়ে ১২টার সময় সংবাদ সম্মেলন করে ভোট বর্জন করা হয়। তিনি এই ভয়াবহ কারচুপি ও প্রহসনের ভোটকে প্রত্যাখ্যান করে অত্র আসনে পুন:নির্বাচনের দাবি জানান।
“সংসদ নির্বাচন-২০১৮” বিভাগের আরো খবর