ঢাকা ০৩:৫৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

ঢাকাকে বড় রানের ব্যবধানে হারালো রংপুর

  • ফখরুল ইসলাম
  • আপডেট সময় ১১:০৫:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৪
  • 228

ঢাকাকে বড় রানের ব্যবধানে হারালো রংপুর

দশে মিলে করি কাজ, হারি জিতি নাহি লাজ দুর্দান্ত ঢাকার বিপক্ষে রংপুর রাইডার্সের ইনিংসের স্লোগান অনেকটা এরকমই। অন্তত এক বল খেলেছেন নয় ব্যাটার। এরমধ্যে ছয়জনের স্কোর দুই অঙ্ক ছাড়িয়েছে। তাতে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামা রংপুরের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৮ উইকেট হারিয়ে ১৮৩ রান।

রংপুরের বড় রান তাড়ায় অবশ্য লড়াই জমাতে পারেনি ঢাকা। ১৬.৩ ওভারে মাত্র ১০৪ রানে অলআউট হয়েছে তারা। ৭৯ রানের বড় হারে সিলেট পর্ব শুরু করল দলটি। পাওয়ার প্লেতেই অবশ্য ম্যাচ থেকে অনেকটা ছিটকে পড়ে ঢাকা।

ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারে ৩২ রানে ৩ উইকেট নেই। আউট হয়ে যান দানুশকা গুনাতিলকে (০), প্রথম ম্যাচ খেলতে নামা পাকিস্তানি ব্যাটার সাইম আইয়ুব (১৭) ও লাসিথ ক্রসপুলে (০)। পরের ওভারে আরো এক উইকেট, আউট হন রানের জন্য সংগ্রাম করতে থাকা ওপেনার নাঈম শেখ (৯)। এখান থেকে আর মাথা তুলে দাঁড়াতে পারেনি ঢাকা।

একপ্রান্তে ঢাকার অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটার অ্যালেক্স রসের নিসঙ্গ লড়াইটা বৃথাই গেছে। ৩৫ বলে ৫১ রান করে শেখ মেহেদীর বলে আউট হয়েছেন রস। বিপিএল ক্যারিয়ারে এটি তাঁর প্রথম ফিফটি। রংপুরের ইনিংসে সবচেয়ে অবাক করা বিষয়, ব্যাটিংয়ে নামার অপেক্ষায় থাকা একমাত্র ব্যাটারের নাম সাকিব আল হাসান। সিলেটে রংপুরের আগের ম্যাচে তাও আটে ব্যাটিং করতে নেমেছিলেন।

চোখের সমস্যায় কাল সে সাহসও করেননি সাকিব। রংপুরের ইনিংসটা শুরু করছিলেন দুই বিদেশি ব্রেন্ডন কিং ও বাবর আজম।
দুজনের ওপেনিং জুটি শেষ হয় ২২ রানে। আগের তিন ম্যাচে দুই অঙ্কের দেখা না পাওয়া ক্যারিবিয়ান ব্যাটার আউট হন ২০ রানে। এক প্রান্তে রনি তালুকদার (১১), নুরুল হাসান সোহান (২৬), মোহাম্মদ নবিকে (১) আউট হতে দেখা বাবর ফেরেন ৬২ রানে। শেষ দিকে আজমতউল্লাহ ওমরজাই (৩২) ও শামীম হোসেনের (১৭) দুটো কার্যকরী ইনিংসে বড় স্কোর পায় রংপুর। ঢাকার বিপক্ষে জয়ে পয়েন্ট টেবিলের চারে উঠে এসেছে রংপুর রাইডার্স।

সবকিছু ভুলে দেশের জন্য কাজ করতে হবে রাজস্ব কর্মকর্তাদের

ঢাকাকে বড় রানের ব্যবধানে হারালো রংপুর

আপডেট সময় ১১:০৫:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৪

দশে মিলে করি কাজ, হারি জিতি নাহি লাজ দুর্দান্ত ঢাকার বিপক্ষে রংপুর রাইডার্সের ইনিংসের স্লোগান অনেকটা এরকমই। অন্তত এক বল খেলেছেন নয় ব্যাটার। এরমধ্যে ছয়জনের স্কোর দুই অঙ্ক ছাড়িয়েছে। তাতে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামা রংপুরের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৮ উইকেট হারিয়ে ১৮৩ রান।

রংপুরের বড় রান তাড়ায় অবশ্য লড়াই জমাতে পারেনি ঢাকা। ১৬.৩ ওভারে মাত্র ১০৪ রানে অলআউট হয়েছে তারা। ৭৯ রানের বড় হারে সিলেট পর্ব শুরু করল দলটি। পাওয়ার প্লেতেই অবশ্য ম্যাচ থেকে অনেকটা ছিটকে পড়ে ঢাকা।

ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারে ৩২ রানে ৩ উইকেট নেই। আউট হয়ে যান দানুশকা গুনাতিলকে (০), প্রথম ম্যাচ খেলতে নামা পাকিস্তানি ব্যাটার সাইম আইয়ুব (১৭) ও লাসিথ ক্রসপুলে (০)। পরের ওভারে আরো এক উইকেট, আউট হন রানের জন্য সংগ্রাম করতে থাকা ওপেনার নাঈম শেখ (৯)। এখান থেকে আর মাথা তুলে দাঁড়াতে পারেনি ঢাকা।

একপ্রান্তে ঢাকার অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটার অ্যালেক্স রসের নিসঙ্গ লড়াইটা বৃথাই গেছে। ৩৫ বলে ৫১ রান করে শেখ মেহেদীর বলে আউট হয়েছেন রস। বিপিএল ক্যারিয়ারে এটি তাঁর প্রথম ফিফটি। রংপুরের ইনিংসে সবচেয়ে অবাক করা বিষয়, ব্যাটিংয়ে নামার অপেক্ষায় থাকা একমাত্র ব্যাটারের নাম সাকিব আল হাসান। সিলেটে রংপুরের আগের ম্যাচে তাও আটে ব্যাটিং করতে নেমেছিলেন।

চোখের সমস্যায় কাল সে সাহসও করেননি সাকিব। রংপুরের ইনিংসটা শুরু করছিলেন দুই বিদেশি ব্রেন্ডন কিং ও বাবর আজম।
দুজনের ওপেনিং জুটি শেষ হয় ২২ রানে। আগের তিন ম্যাচে দুই অঙ্কের দেখা না পাওয়া ক্যারিবিয়ান ব্যাটার আউট হন ২০ রানে। এক প্রান্তে রনি তালুকদার (১১), নুরুল হাসান সোহান (২৬), মোহাম্মদ নবিকে (১) আউট হতে দেখা বাবর ফেরেন ৬২ রানে। শেষ দিকে আজমতউল্লাহ ওমরজাই (৩২) ও শামীম হোসেনের (১৭) দুটো কার্যকরী ইনিংসে বড় স্কোর পায় রংপুর। ঢাকার বিপক্ষে জয়ে পয়েন্ট টেবিলের চারে উঠে এসেছে রংপুর রাইডার্স।