ঢাকা ০৭:৫৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মৌসুমের দেশে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পঞ্চগড়ে

  • ফখরুল ইসলাম
  • আপডেট সময় ১১:৫০:৪১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৪
  • 204

মৌসুমের দেশে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পঞ্চগড়ে

পঞ্চগড়ে মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। বুধবার (৩ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রাসেল শাহ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, প্রতি বছর শীত মৌসুমে এখানে তাপমাত্রা কমে যায়। এ বছরও তার ব্যতিক্রম হয়নি। আজ পঞ্চগড়ে সর্বনিম্ন ৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এটা মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ। চলতি মাসে তাপমাত্রা ওঠানামা করে জেলায় মাঝারি এবং মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।

এর আগে, গতকাল একই সময় এখানে ১০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এদিন বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ১০০ শতাংশ।এদিকে, তাপমাত্রার অবনতি আর অব্যাহত শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। রাত থেকে সকাল অবধি কুয়াশাচ্ছন্ন থাকে পথঘাট। বিশেষ করে সন্ধ্যা থেকে সকাল ১০টা পর্যন্ত শীত বেশি অনুভূত হচ্ছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়লেও বিকেলের পর থেকে ফের বাড়ে শীত।

কনকনে শীতে বেশি দুর্ভোগে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষজন। সময়মত কাজে যেতে পারছেন না শ্রমজীবীরা। বিপাকে যানবাহন চালকেরাও। দিনের বেলাতেও তাদের হেডলাইট জ্বালিয়ে সাবধানে চলাচল করতে হচ্ছে। শীতের প্রকোপ থেকে বাঁচতে অনেকেই খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন।

জনপ্রিয় সংবাদ

মৌসুমের দেশে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পঞ্চগড়ে

আপডেট সময় ১১:৫০:৪১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৪

পঞ্চগড়ে মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। বুধবার (৩ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রাসেল শাহ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, প্রতি বছর শীত মৌসুমে এখানে তাপমাত্রা কমে যায়। এ বছরও তার ব্যতিক্রম হয়নি। আজ পঞ্চগড়ে সর্বনিম্ন ৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এটা মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ। চলতি মাসে তাপমাত্রা ওঠানামা করে জেলায় মাঝারি এবং মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।

এর আগে, গতকাল একই সময় এখানে ১০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এদিন বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ১০০ শতাংশ।এদিকে, তাপমাত্রার অবনতি আর অব্যাহত শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। রাত থেকে সকাল অবধি কুয়াশাচ্ছন্ন থাকে পথঘাট। বিশেষ করে সন্ধ্যা থেকে সকাল ১০টা পর্যন্ত শীত বেশি অনুভূত হচ্ছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়লেও বিকেলের পর থেকে ফের বাড়ে শীত।

কনকনে শীতে বেশি দুর্ভোগে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষজন। সময়মত কাজে যেতে পারছেন না শ্রমজীবীরা। বিপাকে যানবাহন চালকেরাও। দিনের বেলাতেও তাদের হেডলাইট জ্বালিয়ে সাবধানে চলাচল করতে হচ্ছে। শীতের প্রকোপ থেকে বাঁচতে অনেকেই খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন।