ঢাকা ০৫:১৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫, ২৭ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo গুজরাটে আতশবাজি কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, ১৮ জনের মৃত্যু Logo চীনে সেভেন সিস্টার্স নিয়ে যা বলেছিলেন ড. ইউনূস? যেজন্য হতভম্ব ভারত Logo জামায়াতের ঈদ উপলক্ষে প্রীতি ভোজের ঘটনায় বিএনপি – যুবলীগের হামলা Logo শহীদ নাসিব হাসান রিহান-এর পরিবারের সদস্যদের সাথে আমীরে জামায়াতের ঈদ কুশল বিনিময় Logo ড. ইউনূসকে শেহবাজের ফোন, পাকিস্তান সফরের আমন্ত্রণ Logo মিয়ানমারে ভূমিকম্প: ২ হাজার ছাড়াল নিহতের সংখ্যা Logo গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: খালেদা জিয়া Logo ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ Logo ঈদের নামাজ শেষে ‘জয় বাংলা’স্লোগান, বিএনপির সাথে সংঘর্ষ গুলিবিদ্ধ ১ Logo আইপিএলসহ টিভিতে যা দেকবেন আজ

বৃষ্টি আইনে হেরে সিরিজ জেতা হলো না বাংলাদেশের

ইতিহাসের হাতছানি নিয়ে মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে শেষ টি-টোয়েন্টি খেলতে নেমেছিল বাংলাদেশ। নিউজিল্যান্ডে যেকোনো সংস্করণে প্রথমবার সিরিজ জয়ের সামনে ছিল সফরকারীরা। তবে বাংলাদেশের এই আশা পূরণ হয়নি। শেষ ম্যাচ হেরে সিরিজ জেতা হয়নি নাজমুল হোসেন শান্তর দলের।

বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ হওয়ার আগে ডাকওয়ার্থ লুইস পদ্ধতিতে বাংলাদেশের চেয়ে ১৭ রানে এগিয়ে ছিল নিউজিল্যান্ড। শেষ পর্যন্ত আর খেলা না হওয়ায় শেষ টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৭ রানের জয় পেয়েছে কিউইরা। অর্থ্যৎ তিন ম্যাচের সিরিজে সমতা ফিরিয়ে শেষ করল স্বাগতিকরা। অথচ মাত্র ১১১ রানের পুঁজি নিয়েও লড়াই জমিয়ে তুলেছিল বাংলাদেশ।

এক পর্যায়ে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে ৮.৩ ওভারে ৪৯ রানে ৫ উইকেট হারায় নিউজিল্যান্ড। বাংলাদেশকে প্রথম সাফল্য এনে দেন অফ স্পিনার শেখ মেহেদী হাসান। টিম সেইফার্টকে উইকেটকিপার রনি তালুকদারের স্টাম্পিংয়ে ফেরান তিনি। এরপর ডেরিল মিচেলও মেহেদীর শিকারে পরিণত হন।

২৬ রানে তখন ২ উইকেট নিউজিল্যান্ডের। এরপর দ্রুতই ২৫ রানের মধ্যে বাংলাদেশ আরো তিন উইকেট তুলে নিয়ে ম্যাচ জমিয়ে তোলে।
পরের তিন উইকেটের দুটি নিয়েছেন শরিফুল। দুর্দান্ত দুটিতে ডেলিভারিতে গ্লেন ফিলিপস ও ফিন অ্যালেনকে ফিরিয়েছেন তিনি। মাঝে রান নিতে গিয়ে অ্যালেনের সঙ্গে সংঘর্ষে রানআউট হয়েছেন মার্ক চ্যাপম্যান।

তবে নিউজিল্যান্ডকে ম্যাচে রাখেন অধিনায়ক মিচেল স্যান্টনার ও জেমস নিশাম। দুজনের অবিচ্ছিন্ন ৪৬ রানের জুটিই নিউজিল্যান্ডকে সিরিজে সমতা ফেরাতে বড় ভূমিকা রেখেছে। নিশাম ২৮ ও স্যান্টনার ১৮ রানে অপরাজিত ছিলেন। এর আগে ব্যাটিং ব্যর্থতায় বড় স্কোর দাঁড় করাতে পারেনি বাংলাদেশ। একজন ব্যাটারও ইনিংস টেনে নিতে পারেননি। শুরু করে ইনিংস বড় করতে পারেননি নাজমুল হোসেন শান্ত, তাওহিদ হৃদয়, আফিফ হোসেনরা। সর্বোচ্চ ১৭ রান এসেছে নাজমুলের ব্যাট থেকে। আফিফ ১৪ ও তাওহিদ ১৬ রান করেছেন। মিচেল স্যান্টনার ৪ ওভারে ১৬ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিয়েছেন। দুটি করে উইকেট নিয়েছেন সাউদি, মিলনে ও সিয়ার্স।

 

জনপ্রিয় সংবাদ

গুজরাটে আতশবাজি কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, ১৮ জনের মৃত্যু

বৃষ্টি আইনে হেরে সিরিজ জেতা হলো না বাংলাদেশের

আপডেট সময় ১১:১৯:৫৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩

ইতিহাসের হাতছানি নিয়ে মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে শেষ টি-টোয়েন্টি খেলতে নেমেছিল বাংলাদেশ। নিউজিল্যান্ডে যেকোনো সংস্করণে প্রথমবার সিরিজ জয়ের সামনে ছিল সফরকারীরা। তবে বাংলাদেশের এই আশা পূরণ হয়নি। শেষ ম্যাচ হেরে সিরিজ জেতা হয়নি নাজমুল হোসেন শান্তর দলের।

বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ হওয়ার আগে ডাকওয়ার্থ লুইস পদ্ধতিতে বাংলাদেশের চেয়ে ১৭ রানে এগিয়ে ছিল নিউজিল্যান্ড। শেষ পর্যন্ত আর খেলা না হওয়ায় শেষ টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৭ রানের জয় পেয়েছে কিউইরা। অর্থ্যৎ তিন ম্যাচের সিরিজে সমতা ফিরিয়ে শেষ করল স্বাগতিকরা। অথচ মাত্র ১১১ রানের পুঁজি নিয়েও লড়াই জমিয়ে তুলেছিল বাংলাদেশ।

এক পর্যায়ে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে ৮.৩ ওভারে ৪৯ রানে ৫ উইকেট হারায় নিউজিল্যান্ড। বাংলাদেশকে প্রথম সাফল্য এনে দেন অফ স্পিনার শেখ মেহেদী হাসান। টিম সেইফার্টকে উইকেটকিপার রনি তালুকদারের স্টাম্পিংয়ে ফেরান তিনি। এরপর ডেরিল মিচেলও মেহেদীর শিকারে পরিণত হন।

২৬ রানে তখন ২ উইকেট নিউজিল্যান্ডের। এরপর দ্রুতই ২৫ রানের মধ্যে বাংলাদেশ আরো তিন উইকেট তুলে নিয়ে ম্যাচ জমিয়ে তোলে।
পরের তিন উইকেটের দুটি নিয়েছেন শরিফুল। দুর্দান্ত দুটিতে ডেলিভারিতে গ্লেন ফিলিপস ও ফিন অ্যালেনকে ফিরিয়েছেন তিনি। মাঝে রান নিতে গিয়ে অ্যালেনের সঙ্গে সংঘর্ষে রানআউট হয়েছেন মার্ক চ্যাপম্যান।

তবে নিউজিল্যান্ডকে ম্যাচে রাখেন অধিনায়ক মিচেল স্যান্টনার ও জেমস নিশাম। দুজনের অবিচ্ছিন্ন ৪৬ রানের জুটিই নিউজিল্যান্ডকে সিরিজে সমতা ফেরাতে বড় ভূমিকা রেখেছে। নিশাম ২৮ ও স্যান্টনার ১৮ রানে অপরাজিত ছিলেন। এর আগে ব্যাটিং ব্যর্থতায় বড় স্কোর দাঁড় করাতে পারেনি বাংলাদেশ। একজন ব্যাটারও ইনিংস টেনে নিতে পারেননি। শুরু করে ইনিংস বড় করতে পারেননি নাজমুল হোসেন শান্ত, তাওহিদ হৃদয়, আফিফ হোসেনরা। সর্বোচ্চ ১৭ রান এসেছে নাজমুলের ব্যাট থেকে। আফিফ ১৪ ও তাওহিদ ১৬ রান করেছেন। মিচেল স্যান্টনার ৪ ওভারে ১৬ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিয়েছেন। দুটি করে উইকেট নিয়েছেন সাউদি, মিলনে ও সিয়ার্স।