ঢাকা ০৭:২৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১০ মে ২০২৫, ২৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo আ. লীগ নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপন হলেই ‘শাহবাগ ব্লকেড’ প্রত্যাহার Logo মৌলভীবাজারে আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ছাত্রজনতার পাশে শিবির Logo ১০০০ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিকে সেনাবাহিনী থেকে সরিয়ে দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র Logo কেরানীগঞ্জে আওয়ামী নেতা ইকবাল ও ছাত্রলীগ নেতা ইয়ামিন গ্রেপ্তার Logo পাকিস্তান ৩০০-৪০০ ড্রোন দিয়ে হামলা চালিয়েছে: ভারত Logo কুষ্টিয়ায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ Logo ‘আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে’ Logo গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় নোসক শিবিরের সহযোগিতা Logo এআই হ্যাকাথন ২০২৫: রুয়েটের ‘বুরাক’ টিমের চ্যাম্পিয়নশিপ অর্জন Logo আমিরাতে আইপিএলের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান, পিএসএল পেল অগ্রাধিকার

বৃষ্টি আইনে হেরে সিরিজ জেতা হলো না বাংলাদেশের

  • ফখরুল ইসলাম
  • আপডেট সময় ১১:১৯:৫৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩
  • 206

বৃষ্টি আইনে হেরে সিরিজ জেতা হলো না বাংলাদেশের

ইতিহাসের হাতছানি নিয়ে মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে শেষ টি-টোয়েন্টি খেলতে নেমেছিল বাংলাদেশ। নিউজিল্যান্ডে যেকোনো সংস্করণে প্রথমবার সিরিজ জয়ের সামনে ছিল সফরকারীরা। তবে বাংলাদেশের এই আশা পূরণ হয়নি। শেষ ম্যাচ হেরে সিরিজ জেতা হয়নি নাজমুল হোসেন শান্তর দলের।

বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ হওয়ার আগে ডাকওয়ার্থ লুইস পদ্ধতিতে বাংলাদেশের চেয়ে ১৭ রানে এগিয়ে ছিল নিউজিল্যান্ড। শেষ পর্যন্ত আর খেলা না হওয়ায় শেষ টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৭ রানের জয় পেয়েছে কিউইরা। অর্থ্যৎ তিন ম্যাচের সিরিজে সমতা ফিরিয়ে শেষ করল স্বাগতিকরা। অথচ মাত্র ১১১ রানের পুঁজি নিয়েও লড়াই জমিয়ে তুলেছিল বাংলাদেশ।

এক পর্যায়ে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে ৮.৩ ওভারে ৪৯ রানে ৫ উইকেট হারায় নিউজিল্যান্ড। বাংলাদেশকে প্রথম সাফল্য এনে দেন অফ স্পিনার শেখ মেহেদী হাসান। টিম সেইফার্টকে উইকেটকিপার রনি তালুকদারের স্টাম্পিংয়ে ফেরান তিনি। এরপর ডেরিল মিচেলও মেহেদীর শিকারে পরিণত হন।

২৬ রানে তখন ২ উইকেট নিউজিল্যান্ডের। এরপর দ্রুতই ২৫ রানের মধ্যে বাংলাদেশ আরো তিন উইকেট তুলে নিয়ে ম্যাচ জমিয়ে তোলে।
পরের তিন উইকেটের দুটি নিয়েছেন শরিফুল। দুর্দান্ত দুটিতে ডেলিভারিতে গ্লেন ফিলিপস ও ফিন অ্যালেনকে ফিরিয়েছেন তিনি। মাঝে রান নিতে গিয়ে অ্যালেনের সঙ্গে সংঘর্ষে রানআউট হয়েছেন মার্ক চ্যাপম্যান।

তবে নিউজিল্যান্ডকে ম্যাচে রাখেন অধিনায়ক মিচেল স্যান্টনার ও জেমস নিশাম। দুজনের অবিচ্ছিন্ন ৪৬ রানের জুটিই নিউজিল্যান্ডকে সিরিজে সমতা ফেরাতে বড় ভূমিকা রেখেছে। নিশাম ২৮ ও স্যান্টনার ১৮ রানে অপরাজিত ছিলেন। এর আগে ব্যাটিং ব্যর্থতায় বড় স্কোর দাঁড় করাতে পারেনি বাংলাদেশ। একজন ব্যাটারও ইনিংস টেনে নিতে পারেননি। শুরু করে ইনিংস বড় করতে পারেননি নাজমুল হোসেন শান্ত, তাওহিদ হৃদয়, আফিফ হোসেনরা। সর্বোচ্চ ১৭ রান এসেছে নাজমুলের ব্যাট থেকে। আফিফ ১৪ ও তাওহিদ ১৬ রান করেছেন। মিচেল স্যান্টনার ৪ ওভারে ১৬ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিয়েছেন। দুটি করে উইকেট নিয়েছেন সাউদি, মিলনে ও সিয়ার্স।

 

জনপ্রিয় সংবাদ

আ. লীগ নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপন হলেই ‘শাহবাগ ব্লকেড’ প্রত্যাহার

বৃষ্টি আইনে হেরে সিরিজ জেতা হলো না বাংলাদেশের

আপডেট সময় ১১:১৯:৫৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩

ইতিহাসের হাতছানি নিয়ে মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে শেষ টি-টোয়েন্টি খেলতে নেমেছিল বাংলাদেশ। নিউজিল্যান্ডে যেকোনো সংস্করণে প্রথমবার সিরিজ জয়ের সামনে ছিল সফরকারীরা। তবে বাংলাদেশের এই আশা পূরণ হয়নি। শেষ ম্যাচ হেরে সিরিজ জেতা হয়নি নাজমুল হোসেন শান্তর দলের।

বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ হওয়ার আগে ডাকওয়ার্থ লুইস পদ্ধতিতে বাংলাদেশের চেয়ে ১৭ রানে এগিয়ে ছিল নিউজিল্যান্ড। শেষ পর্যন্ত আর খেলা না হওয়ায় শেষ টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৭ রানের জয় পেয়েছে কিউইরা। অর্থ্যৎ তিন ম্যাচের সিরিজে সমতা ফিরিয়ে শেষ করল স্বাগতিকরা। অথচ মাত্র ১১১ রানের পুঁজি নিয়েও লড়াই জমিয়ে তুলেছিল বাংলাদেশ।

এক পর্যায়ে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে ৮.৩ ওভারে ৪৯ রানে ৫ উইকেট হারায় নিউজিল্যান্ড। বাংলাদেশকে প্রথম সাফল্য এনে দেন অফ স্পিনার শেখ মেহেদী হাসান। টিম সেইফার্টকে উইকেটকিপার রনি তালুকদারের স্টাম্পিংয়ে ফেরান তিনি। এরপর ডেরিল মিচেলও মেহেদীর শিকারে পরিণত হন।

২৬ রানে তখন ২ উইকেট নিউজিল্যান্ডের। এরপর দ্রুতই ২৫ রানের মধ্যে বাংলাদেশ আরো তিন উইকেট তুলে নিয়ে ম্যাচ জমিয়ে তোলে।
পরের তিন উইকেটের দুটি নিয়েছেন শরিফুল। দুর্দান্ত দুটিতে ডেলিভারিতে গ্লেন ফিলিপস ও ফিন অ্যালেনকে ফিরিয়েছেন তিনি। মাঝে রান নিতে গিয়ে অ্যালেনের সঙ্গে সংঘর্ষে রানআউট হয়েছেন মার্ক চ্যাপম্যান।

তবে নিউজিল্যান্ডকে ম্যাচে রাখেন অধিনায়ক মিচেল স্যান্টনার ও জেমস নিশাম। দুজনের অবিচ্ছিন্ন ৪৬ রানের জুটিই নিউজিল্যান্ডকে সিরিজে সমতা ফেরাতে বড় ভূমিকা রেখেছে। নিশাম ২৮ ও স্যান্টনার ১৮ রানে অপরাজিত ছিলেন। এর আগে ব্যাটিং ব্যর্থতায় বড় স্কোর দাঁড় করাতে পারেনি বাংলাদেশ। একজন ব্যাটারও ইনিংস টেনে নিতে পারেননি। শুরু করে ইনিংস বড় করতে পারেননি নাজমুল হোসেন শান্ত, তাওহিদ হৃদয়, আফিফ হোসেনরা। সর্বোচ্চ ১৭ রান এসেছে নাজমুলের ব্যাট থেকে। আফিফ ১৪ ও তাওহিদ ১৬ রান করেছেন। মিচেল স্যান্টনার ৪ ওভারে ১৬ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিয়েছেন। দুটি করে উইকেট নিয়েছেন সাউদি, মিলনে ও সিয়ার্স।