ঢাকা ১১:১২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫, ১৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo অবশেষে ক্ষমা চাইলেন নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারী Logo খামেনিকে ভয়ংকর মৃত্যু থেকে বাঁচালাম, ধন্যবাদ টুকুও জানাল না: ট্রাম্প Logo নবী (সা.) ও সাহাবিদের নিয়ে কটুক্তির অভিযোগে আইনজীবী গ্রেফতার Logo জুলাই পরবর্তী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ: পরিবর্তন কতটুকু? Logo আগামী সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতি হতে পারে: ট্রাম্প Logo প্রধান উপদেষ্টার জন্মদিনে কেক ও ফুল পাঠালেন তারেক রহমান Logo আগামী নির্বাচন হবে দেশের ইতিহাসে সবচাইতে ভালো নির্বাচন: প্রেস সচিব Logo ‘জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি’ Logo মুন্সীগঞ্জে গোলাপ জলে গোসল করে নেতা- “আর আওয়ামীলীগ করবো না” Logo প্রেসিডেন্ট হওয়া সবচেয়ে বিপজ্জনক কাজ: ডোনাল্ড ট্রাম্প

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলতাফের ২১ মাসের কারাদন্ড

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৩:৫৮:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩
  • 316

রাজধানীর গুলশান থানার নাশকতার মামলায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী এবং আরেক ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) মো. হাফিজ উদ্দিন আহমেদসহ আটজনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরীর আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।

তাদের মধ্যে আলতাফ হোসেন চৌধুরী, মো. হাফিজ উদ্দিন আহমেদ ও মেজর (অব.) মো. হানিফকে দণ্ডবিধির আলাদা দুই ধারায় মোট ২১ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। অনাদায়ে আরও এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

অন্যদিকে আসামি এম এ আউয়াল খান, মো. রাসেল, মঈনুল ইসলাম, বাবুল হোসেন ওরফে বাবু ও আলমগীর বিশ্বাস ওরফে রাজুকে দণ্ডবিধির আলাদা দুই ধারায় মোট ৪২ মাসের সশ্রম কারাদণ্ড ও প্রত্যেকের পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

এছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় বাকি ১১ আসামিকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়। খালাসপ্রাপ্তরা হলেন, এম এ কাউয়ুম, মো. দুলাল, তোফায়েল আহম্মেদ ওরফে লিটন, জাহাঙ্গীর শিকদার ওরফে বাবু, আরিফুল ইসলাম, বিল্লাল হোসেন, সামসুল হক মিয়াজী, বিপ্লব, খুরশিদ আলম মমতাজ, মোশারফ হোসেন ও মাহাবুব।

এর আগে, গত ২৪ ডিসেম্বর এ মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায়ের জন্য আজকের তারিখ ঠিক করেন আদালত।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১১ সালের ৪ জুন সন্ধ্যা ৭টা ২৫ মিনিটে গুলশান থানাধীন মহাখালী ওয়্যারলেস গেট পানির ট্যাংকির সামনে রাস্তার ওপর অবৈধ সমাবেশ থেকে পুলিশের কাজে বাধা এবং আক্রমণ করেন আসামিরা। এছাড়া, রাস্তার চলাচলরত গাড়িতে ভাঙচুর ও আগুন ধরিয়ে দেন।

তদন্ত শেষে ২০১৪ সালের ২৯ এপ্রিল আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন গুলশান থানার উপ-পরিদর্শক কামরুল হাসান তালুকদার। পরবর্তী সময়ে ২০২২ সালের ২৫ এপ্রিল এ মামালায় আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। মামলার বিচার চলাকালীন ১২ জন সাক্ষীর মধ্যে সাতজনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত।

অবশেষে ক্ষমা চাইলেন নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারী

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলতাফের ২১ মাসের কারাদন্ড

আপডেট সময় ০৩:৫৮:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩

রাজধানীর গুলশান থানার নাশকতার মামলায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী এবং আরেক ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) মো. হাফিজ উদ্দিন আহমেদসহ আটজনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরীর আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।

তাদের মধ্যে আলতাফ হোসেন চৌধুরী, মো. হাফিজ উদ্দিন আহমেদ ও মেজর (অব.) মো. হানিফকে দণ্ডবিধির আলাদা দুই ধারায় মোট ২১ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। অনাদায়ে আরও এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

অন্যদিকে আসামি এম এ আউয়াল খান, মো. রাসেল, মঈনুল ইসলাম, বাবুল হোসেন ওরফে বাবু ও আলমগীর বিশ্বাস ওরফে রাজুকে দণ্ডবিধির আলাদা দুই ধারায় মোট ৪২ মাসের সশ্রম কারাদণ্ড ও প্রত্যেকের পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

এছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় বাকি ১১ আসামিকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়। খালাসপ্রাপ্তরা হলেন, এম এ কাউয়ুম, মো. দুলাল, তোফায়েল আহম্মেদ ওরফে লিটন, জাহাঙ্গীর শিকদার ওরফে বাবু, আরিফুল ইসলাম, বিল্লাল হোসেন, সামসুল হক মিয়াজী, বিপ্লব, খুরশিদ আলম মমতাজ, মোশারফ হোসেন ও মাহাবুব।

এর আগে, গত ২৪ ডিসেম্বর এ মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায়ের জন্য আজকের তারিখ ঠিক করেন আদালত।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১১ সালের ৪ জুন সন্ধ্যা ৭টা ২৫ মিনিটে গুলশান থানাধীন মহাখালী ওয়্যারলেস গেট পানির ট্যাংকির সামনে রাস্তার ওপর অবৈধ সমাবেশ থেকে পুলিশের কাজে বাধা এবং আক্রমণ করেন আসামিরা। এছাড়া, রাস্তার চলাচলরত গাড়িতে ভাঙচুর ও আগুন ধরিয়ে দেন।

তদন্ত শেষে ২০১৪ সালের ২৯ এপ্রিল আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন গুলশান থানার উপ-পরিদর্শক কামরুল হাসান তালুকদার। পরবর্তী সময়ে ২০২২ সালের ২৫ এপ্রিল এ মামালায় আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। মামলার বিচার চলাকালীন ১২ জন সাক্ষীর মধ্যে সাতজনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত।