ঢাকা ০৭:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পুরান ঢাকাকে বাসযোগ্য করার প্রতিশ্রুতি সাঈদ খোকনের

  • ফখরুল ইসলাম
  • আপডেট সময় ১০:৫১:২৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৩
  • 179

পুরান ঢাকাকে বাসযোগ্য করার প্রতিশ্রুতি সাঈদ খোকনের

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৬ আসনে সংসদ সদস্য পদে নির্বাচিত হলে পুরান ঢাকাকে বাসযোগ্য করে তোলাই হবে প্রথম কাজ বলে জানিয়েছেন মোহাম্মদ সাঈদ খোকন। আজ শুক্রবার (২২ ডিসেম্বর) পুরান ঢাকার নাসির উদ্দিন সরদার লেনের বায়তুল ইজ্জত জামে মসজিদে জুমার নামাজ আদায় শেষে গণসংযোগ করার সময় সাংবাদিকদের এ প্রতিশ্রুতির কথা জানান।

মোহাম্মদ সাঈদ খোকন বলেন, আমি পুরান ঢাকার সন্তান, এটাই আমার বড় পরিচয়। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র থাকা অবস্থায় এবং এরপরও আমি যে কাজ করেছি তাতে আমার বিশ্বাস এই এলাকার মানুষ ভালোবাসার উপহারস্বরূপ আমাকে একটি করে ভোট দেবে।

সে হিসেবে আমি বিশ্বাস করি, অন্যান্য আসন থেকে এখানে ভোটার উপস্থিতি বেশি হবে। এই এলাকার ভোটারদের কেউ আটকাতে পারবে না। তাই অন্য এলাকার থেকে এখানে ভোট বেশি হবে। পুরান ঢাকা বিশ্বের অন্যতম ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা জানিয়ে মোহাম্মদ সাঈদ খোকন বলেন, পরিকল্পনা করে পুরান ঢাকাকে নতুনভাবে সাজানোর উদ্যোগ নেব।

আমি মেয়র থাকার শেষের দিকে প্রধানমন্ত্রী আমাকে এই নির্দেশনা দিয়েছিলেন, এবার জনগণ আমাকে নির্বাচিত করলে পুরান ঢাকাকে নতুনভাবে গড়ার জন্য কাজ করব। এটা অনেক বড় একটা উদ্যোগ হবে। টোকিও বা সিঙ্গাপুর সিটি একসময় পুরান ঢাকার মতো ঘনবসতিপূর্ণ ছিল। প্ল্যান করে এটাকে উন্নয়ন করা হয়েছে।

আমরাও এ রকম একটা স্বপ্ন নিয়ে কাজ করছি। আমি নির্বাচিত হতে পারলে নেত্রীর নির্দেশনায় পুরান ঢাকাকে রি-ডেভেলপমেন্টের উদ্যোগ নেব।
মোহাম্মদ সাঈদ খোকন বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবার স্মার্ট বাংলাদেশ উপহার দেওয়ার অঙ্গীকার করেছেন। আমরা পুরান ঢাকার সমস্যা দূর করে একটি স্মার্ট ঢাকা বিনির্মাণের জন্য কাজ করব। এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মোহাম্মদ সাঈদ খোকন বলেন, আমি পুরান ঢাকার সন্তান।

এই মানুষের সঙ্গে বেড়ে উঠেছি, আমার জীবন এই এলাকার মানুষকে কেন্দ্র করেই। তাই আমি যখন মেয়র ছিলাম তখন পরিবর্তনের একটা সূচনা করেছিলাম। বর্তমান যে কর্তৃপক্ষ রয়েছে, পরিবর্তনের ধারাটা চলমান রাখা তাদের দায়িত্ব। আমরা তাদের উৎসাহিত করব, সহযোগিতা করব। আশা করি, সিটি করপোরেশন আমাদের সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে, কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য স্কলারশিপ চালু করলো পাকিস্তান

পুরান ঢাকাকে বাসযোগ্য করার প্রতিশ্রুতি সাঈদ খোকনের

আপডেট সময় ১০:৫১:২৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৩

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৬ আসনে সংসদ সদস্য পদে নির্বাচিত হলে পুরান ঢাকাকে বাসযোগ্য করে তোলাই হবে প্রথম কাজ বলে জানিয়েছেন মোহাম্মদ সাঈদ খোকন। আজ শুক্রবার (২২ ডিসেম্বর) পুরান ঢাকার নাসির উদ্দিন সরদার লেনের বায়তুল ইজ্জত জামে মসজিদে জুমার নামাজ আদায় শেষে গণসংযোগ করার সময় সাংবাদিকদের এ প্রতিশ্রুতির কথা জানান।

মোহাম্মদ সাঈদ খোকন বলেন, আমি পুরান ঢাকার সন্তান, এটাই আমার বড় পরিচয়। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র থাকা অবস্থায় এবং এরপরও আমি যে কাজ করেছি তাতে আমার বিশ্বাস এই এলাকার মানুষ ভালোবাসার উপহারস্বরূপ আমাকে একটি করে ভোট দেবে।

সে হিসেবে আমি বিশ্বাস করি, অন্যান্য আসন থেকে এখানে ভোটার উপস্থিতি বেশি হবে। এই এলাকার ভোটারদের কেউ আটকাতে পারবে না। তাই অন্য এলাকার থেকে এখানে ভোট বেশি হবে। পুরান ঢাকা বিশ্বের অন্যতম ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা জানিয়ে মোহাম্মদ সাঈদ খোকন বলেন, পরিকল্পনা করে পুরান ঢাকাকে নতুনভাবে সাজানোর উদ্যোগ নেব।

আমি মেয়র থাকার শেষের দিকে প্রধানমন্ত্রী আমাকে এই নির্দেশনা দিয়েছিলেন, এবার জনগণ আমাকে নির্বাচিত করলে পুরান ঢাকাকে নতুনভাবে গড়ার জন্য কাজ করব। এটা অনেক বড় একটা উদ্যোগ হবে। টোকিও বা সিঙ্গাপুর সিটি একসময় পুরান ঢাকার মতো ঘনবসতিপূর্ণ ছিল। প্ল্যান করে এটাকে উন্নয়ন করা হয়েছে।

আমরাও এ রকম একটা স্বপ্ন নিয়ে কাজ করছি। আমি নির্বাচিত হতে পারলে নেত্রীর নির্দেশনায় পুরান ঢাকাকে রি-ডেভেলপমেন্টের উদ্যোগ নেব।
মোহাম্মদ সাঈদ খোকন বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবার স্মার্ট বাংলাদেশ উপহার দেওয়ার অঙ্গীকার করেছেন। আমরা পুরান ঢাকার সমস্যা দূর করে একটি স্মার্ট ঢাকা বিনির্মাণের জন্য কাজ করব। এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মোহাম্মদ সাঈদ খোকন বলেন, আমি পুরান ঢাকার সন্তান।

এই মানুষের সঙ্গে বেড়ে উঠেছি, আমার জীবন এই এলাকার মানুষকে কেন্দ্র করেই। তাই আমি যখন মেয়র ছিলাম তখন পরিবর্তনের একটা সূচনা করেছিলাম। বর্তমান যে কর্তৃপক্ষ রয়েছে, পরিবর্তনের ধারাটা চলমান রাখা তাদের দায়িত্ব। আমরা তাদের উৎসাহিত করব, সহযোগিতা করব। আশা করি, সিটি করপোরেশন আমাদের সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে, কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাবে।