ঢাকা ০১:২২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ২৯ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo চাকসু প্রার্থীকে হেনস্তা করতে ফেইক আইডি খুলে অপপ্রচার Logo ছাত্রশিবিরকে নিয়ে দৈনিক ইনকিলাবের মিথ্যাচারপূর্ণ সংবাদের নিন্দা প্রকাশ Logo রাকসু নির্বাচন জরিপে শীর্ষ তিন পদেই এগিয়ে ছাত্রশিবির Logo চাকসুতে শীর্ষ ৩পদে এগিয়ে ছাত্রশিবির: সোচ্চারের জরীপ Logo দীর্ঘ অপেক্ষার অবসান, রাত পেরোলেই চাকসু নির্বাচন Logo শাজাহানপুরে জামায়াতে যোগ দিলেন বিএনপির ১২ নেতাকর্মী Logo মাদাগাস্কারের রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করলো সেনাবাহিনী Logo রাজধানীতে দুই দিনব্যাপী ফ্র্যাগরেন্স এক্সিবিশন শুরু শুক্রবার Logo ছন্দে থাকা ব্রাজিলকে হারিয়ে ৩৬ বছরের অপেক্ষা ঘুচালো জাপান Logo শিক্ষকদের আন্দোলনে জামায়াত, ইসলামী আন্দোলন সহ যেসব দল-সংগঠনের একাত্মতা প্রকাশ

নৌকার প্রার্থী ছাড়া কাউকে প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবছি না: হিরো আলম

  • ফখরুল ইসলাম
  • আপডেট সময় ১১:৫৪:৩৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৩
  • 389

নৌকার প্রার্থী ছাড়া কাউকে প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবছি না: হিরো আলম

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে নৌকার প্রার্থী ছাড়া কাউকে প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবেন না বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলম।

তিনি বলেন, নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে নৌকার সঙ্গে। এছাড়া, যতজনই নির্বাচনে দাঁড়াক তাদের কারো সাথেই হবে না। তাদেরকে আমি ততটা গুরুত্ব দেই না। কারণ, নৌকার ভোট না থাকলেও তারা জোর করে নেবে। এজন্য নৌকাকেই প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবছি।

হিরো আলম বলেন, ফাঁকা মাঠে যেন তারা (নৌকা) গোল দিতে না পারে, সেই জন্য আবারও নির্বাচন করছি। গোল যদি তারা দেয়ও, তাহলে যেন একটু খেঁটে দেয়।

বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) নির্বাচনী প্রচারণা শুরুর আগে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহযোগিতা চেয়ে বগুড়ার পুলিশ সুপার সুদীপ কুমার চক্রবর্তীর সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

হিরো আলম বলেন, ঢাকায় থাকলে যেকোনো বিপদে পড়লে হারুন স্যারের কাছে যাই। এখন বগুড়ায় এসেছি। বগুড়ায় কেউ মারলে কিন্তু হারুন স্যার আমাকে বাঁচাবে না। ভোটের মাঠে আমি আক্রমণের শিকার হতেই পারি, এটা অস্বাভাবিক কিছু না। তিনি বলেন, আমার আসনের দুই থানায় এরকম কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার সম্মুখীন হলে যেন পুলিশের সহযোগিতা পাই, এজন্য এসপি স্যারের কাছে এসেছি। কোনো সমস্যায় পড়লে তিনিই তো আমাকে সহযোগিতা করবেন।

পুলিশের সঙ্গে কথা বলে সন্তুষ্ট কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে হিরো আলম বলেন, এটা তো ঠিক পুলিশ জনগণের বন্ধু। এসপি স্যারের সঙ্গে আজকে আমার প্রথম দেখা। তিনি সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন।

তিনি আরও বলেন, প্রার্থীরা যেমন ভোটের আগে অনেক আশ্বাস দেয়। কিন্তু ভোটের পরে তাদের আর খুঁজে পাওয়া যায় না। তেমনি নির্বাচনের সময় পুলিশ প্রার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস দেয়। কিন্তু ভোটের দিন খুঁজে না পাওয়া গেলে তখন কষ্ট লাগে।

হিরো আলমের সাক্ষাৎ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে পুলিশ সুপার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী বলেন, বগুড়ার সাতটি আসনে ৫৪ জন প্রার্থীকে পুলিশ সমান সহযোগিতা করবে। এখানে কাউকে আলাদা করে দেখার সুযোগ নেই। তিনি আরও বলেন, আজ আশরাফুল হোসেন আলম এসেছিলেন। তার কথা শুনেছি এবং তাকে আশ্বস্ত করেছি নির্বাচনী বিধি মেনে পুলিশ তাকে সহযোগিতা করবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

চাকসু প্রার্থীকে হেনস্তা করতে ফেইক আইডি খুলে অপপ্রচার

নৌকার প্রার্থী ছাড়া কাউকে প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবছি না: হিরো আলম

আপডেট সময় ১১:৫৪:৩৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৩

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে নৌকার প্রার্থী ছাড়া কাউকে প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবেন না বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলম।

তিনি বলেন, নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে নৌকার সঙ্গে। এছাড়া, যতজনই নির্বাচনে দাঁড়াক তাদের কারো সাথেই হবে না। তাদেরকে আমি ততটা গুরুত্ব দেই না। কারণ, নৌকার ভোট না থাকলেও তারা জোর করে নেবে। এজন্য নৌকাকেই প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবছি।

হিরো আলম বলেন, ফাঁকা মাঠে যেন তারা (নৌকা) গোল দিতে না পারে, সেই জন্য আবারও নির্বাচন করছি। গোল যদি তারা দেয়ও, তাহলে যেন একটু খেঁটে দেয়।

বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) নির্বাচনী প্রচারণা শুরুর আগে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহযোগিতা চেয়ে বগুড়ার পুলিশ সুপার সুদীপ কুমার চক্রবর্তীর সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

হিরো আলম বলেন, ঢাকায় থাকলে যেকোনো বিপদে পড়লে হারুন স্যারের কাছে যাই। এখন বগুড়ায় এসেছি। বগুড়ায় কেউ মারলে কিন্তু হারুন স্যার আমাকে বাঁচাবে না। ভোটের মাঠে আমি আক্রমণের শিকার হতেই পারি, এটা অস্বাভাবিক কিছু না। তিনি বলেন, আমার আসনের দুই থানায় এরকম কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার সম্মুখীন হলে যেন পুলিশের সহযোগিতা পাই, এজন্য এসপি স্যারের কাছে এসেছি। কোনো সমস্যায় পড়লে তিনিই তো আমাকে সহযোগিতা করবেন।

পুলিশের সঙ্গে কথা বলে সন্তুষ্ট কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে হিরো আলম বলেন, এটা তো ঠিক পুলিশ জনগণের বন্ধু। এসপি স্যারের সঙ্গে আজকে আমার প্রথম দেখা। তিনি সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন।

তিনি আরও বলেন, প্রার্থীরা যেমন ভোটের আগে অনেক আশ্বাস দেয়। কিন্তু ভোটের পরে তাদের আর খুঁজে পাওয়া যায় না। তেমনি নির্বাচনের সময় পুলিশ প্রার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস দেয়। কিন্তু ভোটের দিন খুঁজে না পাওয়া গেলে তখন কষ্ট লাগে।

হিরো আলমের সাক্ষাৎ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে পুলিশ সুপার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী বলেন, বগুড়ার সাতটি আসনে ৫৪ জন প্রার্থীকে পুলিশ সমান সহযোগিতা করবে। এখানে কাউকে আলাদা করে দেখার সুযোগ নেই। তিনি আরও বলেন, আজ আশরাফুল হোসেন আলম এসেছিলেন। তার কথা শুনেছি এবং তাকে আশ্বস্ত করেছি নির্বাচনী বিধি মেনে পুলিশ তাকে সহযোগিতা করবে।