ঢাকা ০৯:৫৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চীন-পাকিস্তান থেকে এলো ২২৬ টন পেঁয়াজ

  • ফখরুল ইসলাম
  • আপডেট সময় ০৮:৩২:০২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৩
  • 188

চীন-পাকিস্তান থেকে এলো ২২৬ টন পেঁয়াজ

চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর দিয়ে গত দুই দিনে চীন ও পাকিস্তান থেকে আমদানি করা ২২৬ টন পেঁয়াজ এসেছে। চলতি বছরের জুলাই থেকে আজ সোমবার পর্যন্ত চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ খালাস হয়েছে মোট ২ হাজার ৬৪৫ টন। চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের উপপরিচালক মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, রবিবার চীন থেকে আসায় ১৬৮ টন পেঁয়াজ ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। আর আজকে (সোমবার) পাকিস্তান থেকে আসা ৫৮ টন পেঁয়াজ ছাড়পত্র দিয়েছি। অনেক পেঁয়াজ খালাসের অপেক্ষা রয়েছে। এ নিয়ে গত ১০ দিনে চীন এবং পাকিস্তান থেকে আমদানি হয়েছে প্রায় এক হাজার টন পেঁয়াজ।’
ভারত সরকার নিজের দেশে পেঁয়াজের সরবরাহ ও দাম স্বাভাবিক রাখতে পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আগামী মার্চ পর্যন্ত বাড়িয়েছে। গত শুক্রবার এ খবরের পর থেকেই এই পণ্যের দাম বাড়াতে শুরু করে দেশের বাজারে।

কয়েক দিনের ব্যবধানে দেশি ও আমদানি করা পেঁয়াজের দাম অন্তত ৫০ থেকে ৮০ টাকা বেড়ে প্রতি কেজি বিক্রি খুচরায় হচ্ছে ২০০ থেকে ২২০ টাকায়। এ সময় কিছু বাজারে কম দামে পাওয়া যায় চীন থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ। চীনা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকায়। তবে পাকিস্তান থেকে আমদানি হওয়া পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ২০০-২২০ টাকা।

খাতুনগঞ্জের আড়তদার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আবুল কাসেম বলেন, চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে যে পরিমান পেঁয়াজ আমদানি হচ্ছে, তা চাহিদা তুলনায় সামান্য। আমাদের পাশের দেশ মিয়ানমার থেকে পণ্যটি আমদানি করা গেলে এ সংকট দ্রুত সমাধান হতো। এ ছাড়া আগামী কয়েকদিনের মধ্যে পাইকারি বাজারে দেশিয় পেঁয়াজ আসবে। তখন দাম দ্রুত কমে আসবে। মূলত সরবরাহ না থাকায় পণ্যটির দাম বাড়তি।

তিনি বলেন, ‘এখন ৯০ শতাংশ আড়তে পেঁয়াজ নেই। খুচরা দোকানে হয়তো পেঁয়াজ থাকতে পারে।’

জনপ্রিয় সংবাদ

গুমের সঙ্গে জড়িত কেউ রাজনীতিতে ফিরতে পারবে না: প্রেস সচিব

চীন-পাকিস্তান থেকে এলো ২২৬ টন পেঁয়াজ

আপডেট সময় ০৮:৩২:০২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৩

চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর দিয়ে গত দুই দিনে চীন ও পাকিস্তান থেকে আমদানি করা ২২৬ টন পেঁয়াজ এসেছে। চলতি বছরের জুলাই থেকে আজ সোমবার পর্যন্ত চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ খালাস হয়েছে মোট ২ হাজার ৬৪৫ টন। চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের উপপরিচালক মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, রবিবার চীন থেকে আসায় ১৬৮ টন পেঁয়াজ ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। আর আজকে (সোমবার) পাকিস্তান থেকে আসা ৫৮ টন পেঁয়াজ ছাড়পত্র দিয়েছি। অনেক পেঁয়াজ খালাসের অপেক্ষা রয়েছে। এ নিয়ে গত ১০ দিনে চীন এবং পাকিস্তান থেকে আমদানি হয়েছে প্রায় এক হাজার টন পেঁয়াজ।’
ভারত সরকার নিজের দেশে পেঁয়াজের সরবরাহ ও দাম স্বাভাবিক রাখতে পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আগামী মার্চ পর্যন্ত বাড়িয়েছে। গত শুক্রবার এ খবরের পর থেকেই এই পণ্যের দাম বাড়াতে শুরু করে দেশের বাজারে।

কয়েক দিনের ব্যবধানে দেশি ও আমদানি করা পেঁয়াজের দাম অন্তত ৫০ থেকে ৮০ টাকা বেড়ে প্রতি কেজি বিক্রি খুচরায় হচ্ছে ২০০ থেকে ২২০ টাকায়। এ সময় কিছু বাজারে কম দামে পাওয়া যায় চীন থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ। চীনা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকায়। তবে পাকিস্তান থেকে আমদানি হওয়া পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ২০০-২২০ টাকা।

খাতুনগঞ্জের আড়তদার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আবুল কাসেম বলেন, চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে যে পরিমান পেঁয়াজ আমদানি হচ্ছে, তা চাহিদা তুলনায় সামান্য। আমাদের পাশের দেশ মিয়ানমার থেকে পণ্যটি আমদানি করা গেলে এ সংকট দ্রুত সমাধান হতো। এ ছাড়া আগামী কয়েকদিনের মধ্যে পাইকারি বাজারে দেশিয় পেঁয়াজ আসবে। তখন দাম দ্রুত কমে আসবে। মূলত সরবরাহ না থাকায় পণ্যটির দাম বাড়তি।

তিনি বলেন, ‘এখন ৯০ শতাংশ আড়তে পেঁয়াজ নেই। খুচরা দোকানে হয়তো পেঁয়াজ থাকতে পারে।’