ঢাকা ০৯:২২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মির্জা ফখরুলের জামিন শুনানি বৃহস্পতিবার

গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির সমাবেশ চলাকালিন প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার ঘটনায় পুলিশের করা মামলায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের জামিন শুনানির জন্য বৃহস্পতিবার দিন ঠিক করেছেন হাইকোর্ট।

সোমবার (৪ ডিসেম্বর) হাইকোর্টের বিচারপতি মো. সেলিম ও বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিনের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এদিন ঠিক করেন।

আদালতে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন ও এ যে মোহাম্মদ আলী। জামিন আবেদনটি শুনানির জন্য সোমবারের কার্যতালিকায় ছিল।

এর আগে রোববার (৩ ডিসেম্বর) হাইকোর্টে জামিন চেয়ে আবেদন করা হয়। বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন মির্জা ফখরুল।

তাকে ২৯ অক্টোবর সকাল সাড়ে ৯টার দিকে গুলশানের বাসা থেকে আটক করে নিয়ে যায় গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

সরকারের পদত্যাগ ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে ২৮ অক্টোবর সমাবেশ ডাকে বিএনপি। নয়াপল্টনে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। পরদিন হরতালের ডাক দেয় বিএনপি। এরপর থেকে দফায় দফায় অবরোধ ও হরতাল পালন করে আসছে বিএনপি ও শরিক দলগুলো।

চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু বেড়ে নিহতের সংখ্যা এখন ২০৪

মির্জা ফখরুলের জামিন শুনানি বৃহস্পতিবার

আপডেট সময় ০১:২৩:৪৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২৩

গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির সমাবেশ চলাকালিন প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার ঘটনায় পুলিশের করা মামলায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের জামিন শুনানির জন্য বৃহস্পতিবার দিন ঠিক করেছেন হাইকোর্ট।

সোমবার (৪ ডিসেম্বর) হাইকোর্টের বিচারপতি মো. সেলিম ও বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিনের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এদিন ঠিক করেন।

আদালতে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন ও এ যে মোহাম্মদ আলী। জামিন আবেদনটি শুনানির জন্য সোমবারের কার্যতালিকায় ছিল।

এর আগে রোববার (৩ ডিসেম্বর) হাইকোর্টে জামিন চেয়ে আবেদন করা হয়। বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন মির্জা ফখরুল।

তাকে ২৯ অক্টোবর সকাল সাড়ে ৯টার দিকে গুলশানের বাসা থেকে আটক করে নিয়ে যায় গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

সরকারের পদত্যাগ ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে ২৮ অক্টোবর সমাবেশ ডাকে বিএনপি। নয়াপল্টনে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। পরদিন হরতালের ডাক দেয় বিএনপি। এরপর থেকে দফায় দফায় অবরোধ ও হরতাল পালন করে আসছে বিএনপি ও শরিক দলগুলো।