ঢাকা ০১:২৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪, ৯ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিএনপির আরও কেন্দ্রীয় ২ নেতা বহিস্কার

আরও দুজন কেন্দ্রীয় নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করল বিএনপি। মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) সকালে দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, দলীয় শৃঙ্খলা পরিপন্থি কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার সুস্পষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামান এবং বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য শাহ মো. আবু জাফরকে দলের প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্তে অটল বিএনপির হাইকমান্ড। কিন্তু উল্লিখিত দুই নেতা সম্প্রতি বিএনপির সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে নির্বাচনে ভিন্ন দলের ব্যানারে অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন- এই কারণেই তাদের দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে বলে বিএনপি সূত্র জানিয়েছে। এরআগেও কেন্দ্রিয় নেতাসহ কয়েকজনকে বহিষ্কার করেছে দলটি।

একরামুজ্জামান ২০০১ সালের নির্বাচনে স্বতন্ত্র এবং ২০০৮ এবং ২০১৮ সালের নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপি প্রার্থী হিসেবে ব্রাক্ষণবাড়িয়া-১ আাসনে নির্বাচন করেন। তবে কোনোবারই তিনি নির্বাচিত হতে পারেননি।

আর এক নেতা শাহ মো. আবু জাফর ১৯৭৯ সালে ফরিদপুর-৪ আসন নৌকা প্রতীকে ’৮৬ ও ‘৮৮ সালে লাঙল প্রতীকে সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে সাংসদ হন। জাতীয় পার্টি থেকে ২০০৩ সালে বিএনপিতে যোগ দিয়ে ২০০৫ সালে উপনির্বাচনে ফরিদপুর-১ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে সাংসদ হন তিনি।

শাহ মো. আবু জাফর গত ২১ নভেম্বর নির্বাচন কমিশনের নতুন নিবন্ধন পাওয়া বিএনএম(বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন) দলের যোগ দিয়ে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব নেন।

বিএনপির আরও কেন্দ্রীয় ২ নেতা বহিস্কার

আপডেট সময় ১২:২২:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৩

আরও দুজন কেন্দ্রীয় নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করল বিএনপি। মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) সকালে দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, দলীয় শৃঙ্খলা পরিপন্থি কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার সুস্পষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামান এবং বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য শাহ মো. আবু জাফরকে দলের প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্তে অটল বিএনপির হাইকমান্ড। কিন্তু উল্লিখিত দুই নেতা সম্প্রতি বিএনপির সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে নির্বাচনে ভিন্ন দলের ব্যানারে অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন- এই কারণেই তাদের দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে বলে বিএনপি সূত্র জানিয়েছে। এরআগেও কেন্দ্রিয় নেতাসহ কয়েকজনকে বহিষ্কার করেছে দলটি।

একরামুজ্জামান ২০০১ সালের নির্বাচনে স্বতন্ত্র এবং ২০০৮ এবং ২০১৮ সালের নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপি প্রার্থী হিসেবে ব্রাক্ষণবাড়িয়া-১ আাসনে নির্বাচন করেন। তবে কোনোবারই তিনি নির্বাচিত হতে পারেননি।

আর এক নেতা শাহ মো. আবু জাফর ১৯৭৯ সালে ফরিদপুর-৪ আসন নৌকা প্রতীকে ’৮৬ ও ‘৮৮ সালে লাঙল প্রতীকে সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে সাংসদ হন। জাতীয় পার্টি থেকে ২০০৩ সালে বিএনপিতে যোগ দিয়ে ২০০৫ সালে উপনির্বাচনে ফরিদপুর-১ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে সাংসদ হন তিনি।

শাহ মো. আবু জাফর গত ২১ নভেম্বর নির্বাচন কমিশনের নতুন নিবন্ধন পাওয়া বিএনএম(বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন) দলের যোগ দিয়ে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব নেন।