ঢাকা ০২:৫১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যুক্তরাজ্যে বছরে ৫০০ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি

  • ফখরুল ইসলাম
  • আপডেট সময় ১০:১৭:০৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৩
  • 263

যুক্তরাজ্যে বছরে ৫০০ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি

যুক্তরাজ্যের বাজারে সাড়ে ৫০০ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে বাংলাদেশ। আর মোট রপ্তানির ৯১ শতাংশই তৈরি পোশাক বলে জানিয়েছেন যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশি হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনিম।

গত রবিবার রাতে যুক্তরাজ্যে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশন ও দেশটিতে সফররত এফবিসিসিআই প্রতিনিধিদলের মধ্যে অনুষ্ঠিত এক সংলাপে এসব তথ্য জানিয়েছেন তিনি। বাংলাদেশি হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনিম আরো জানান, পোশাক ছাড়াও সম্ভাবনা আছে টেক্সটাইল, মৎস্য, বাইসাইকেলের।

এ ছাড়া কৃষিজাত পণ্য ও আনারসসহ বিভিন্ন ধরনের ফল রপ্তানির ওপর জোর দেওয়ার কথা জানিয়েছেন তিনি। বাংলাদেশের তৈরি পণ্য মূলধারার বাজারে আনার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘মূলধারার বাজারে কী ধরনের পণ্য আসছে আমরা যদি সেসব পণ্যের উৎস কোথায়, কী ধরনের চাহিদা রয়েছে সেগুলো বিশ্লেষণ করতে পারি, তাহলে সেটি দেশের রপ্তানি বাড়াতে সাহায্য করবে।’

এ ছাড়া যুক্তরাজ্যে পণ্য রপ্তানি বাড়াতে চায়না প্লাস ওয়ান নীতির সুযোগ কাজে লাগাতে কাজ করছেন বলেও জানান তিনি। অনুষ্ঠানে ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম। এ সময় তিনি বলেন, বর্তমান অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট, এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন বর্তমান অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় রপ্তানি বৈচিত্র্যকরণের বিকল্প নেই।

মাহবুবুল আলম বলেন, ‘পোশাকশিল্পের পাশাপাশি যুক্তরাজ্যে আরো কী ধরনের পণ্য রপ্তানি করা যায়, সেগুলো নিয়ে কাজ করছি আমরা।’ এ সময় তৈরি পোশাকের বাইরে কৃষিজাত পণ্য, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, পাটজাত পণ্য, ফুল ও ফল রপ্তানিতে ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের এগিয়ে আসার আহবান জানান তিনি। বৈঠকে প্রশিক্ষিত নার্সসহ দক্ষ জনশক্তি রপ্তানি নিয়েও আলোচনা হয়। অনুষ্ঠানে ব্যবসায়ী নেতারা ও বাংলাদেশ হাইকমিশনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

 

জনপ্রিয় সংবাদ

যুক্তরাজ্যে বছরে ৫০০ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি

আপডেট সময় ১০:১৭:০৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৩

যুক্তরাজ্যের বাজারে সাড়ে ৫০০ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে বাংলাদেশ। আর মোট রপ্তানির ৯১ শতাংশই তৈরি পোশাক বলে জানিয়েছেন যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশি হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনিম।

গত রবিবার রাতে যুক্তরাজ্যে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশন ও দেশটিতে সফররত এফবিসিসিআই প্রতিনিধিদলের মধ্যে অনুষ্ঠিত এক সংলাপে এসব তথ্য জানিয়েছেন তিনি। বাংলাদেশি হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনিম আরো জানান, পোশাক ছাড়াও সম্ভাবনা আছে টেক্সটাইল, মৎস্য, বাইসাইকেলের।

এ ছাড়া কৃষিজাত পণ্য ও আনারসসহ বিভিন্ন ধরনের ফল রপ্তানির ওপর জোর দেওয়ার কথা জানিয়েছেন তিনি। বাংলাদেশের তৈরি পণ্য মূলধারার বাজারে আনার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘মূলধারার বাজারে কী ধরনের পণ্য আসছে আমরা যদি সেসব পণ্যের উৎস কোথায়, কী ধরনের চাহিদা রয়েছে সেগুলো বিশ্লেষণ করতে পারি, তাহলে সেটি দেশের রপ্তানি বাড়াতে সাহায্য করবে।’

এ ছাড়া যুক্তরাজ্যে পণ্য রপ্তানি বাড়াতে চায়না প্লাস ওয়ান নীতির সুযোগ কাজে লাগাতে কাজ করছেন বলেও জানান তিনি। অনুষ্ঠানে ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম। এ সময় তিনি বলেন, বর্তমান অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট, এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন বর্তমান অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় রপ্তানি বৈচিত্র্যকরণের বিকল্প নেই।

মাহবুবুল আলম বলেন, ‘পোশাকশিল্পের পাশাপাশি যুক্তরাজ্যে আরো কী ধরনের পণ্য রপ্তানি করা যায়, সেগুলো নিয়ে কাজ করছি আমরা।’ এ সময় তৈরি পোশাকের বাইরে কৃষিজাত পণ্য, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, পাটজাত পণ্য, ফুল ও ফল রপ্তানিতে ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের এগিয়ে আসার আহবান জানান তিনি। বৈঠকে প্রশিক্ষিত নার্সসহ দক্ষ জনশক্তি রপ্তানি নিয়েও আলোচনা হয়। অনুষ্ঠানে ব্যবসায়ী নেতারা ও বাংলাদেশ হাইকমিশনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।