ঢাকা ০৯:২৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ মে ২০২৫, ২৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স না পেয়ে গায়ে পেট্রোল ঢেলে শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা Logo আ.লীগের কার্যক্রম বন্ধের সিদ্ধান্তে আমরা আনন্দিত: ফখরুল Logo ভুটানকে উড়িয়ে সেমিফাইনালে বাংলাদেশ Logo আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে কুষ্টিয়ায় জামায়াতের শুকরানা সমাবেশ অনুষ্ঠিত Logo আ. লীগ নিষিদ্ধ: গরু জবাই করে খাওয়াচ্ছেন ‘শিশুবক্তা’ মাদানী Logo নাটোরে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খুশিতে জামায়াতের শোকরানা মিছিল Logo ব্রাহ্মণবাড়িয়া বজ্রপাতে শিশুসহ ৫ জনের মৃত্যু Logo আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে বেনাপোলে জামায়াতে ইসলামী’র শুকরানা মিছিল ও সমাবেশ Logo ‌আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে বিএনপির সাধুবাদ Logo কুরআন দিবসে ছাত্রশিবির ঢাকা মহানগর দক্ষিণ এর হাফেজ সংবর্ধনা

অবিলম্বে রাজনৈতিক এবং বেআইনি গ্রেপ্তার বন্ধ করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ

৭ই জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিরোধী দলীয় নেতা ও সমর্থকদের টার্গেট করছে কর্তৃপক্ষ। একদিকে যখন বিরোধী রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের দিয়ে জেলখানা ভরে ফেলছে কর্তৃপক্ষ, তখন সরকার কূটনৈতিক অংশীদারদের সঙ্গে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে। এতে কূটনৈতিক অংশীদারদের এটা পরিষ্কার করার আহ্বান জানানো হয়েছে যে, এই দমনপীড়নে দেশের অর্থনৈতিক সহযোগিতা বিপন্ন হতে পারে।যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কভিত্তিক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ) গতকাল রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলেছে।

এই রিপোর্টে সব সহিংস ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি করেছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ। বলেছে, যেসব ঘটনায় একে অন্যকে দায়ী করছে, তদন্ত করতে হবে তারও।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচ লিখেছে, গত ২৮শে অক্টোবর প্রধান বিরোধী দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির মহাসমাবেশের পর থেকে বিরোধী দলের কমপক্ষে ১০ হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

এইচআরডব্লিউর এশিয়াবিষয়ক জ্যেষ্ঠ গবেষক জুলিয়া ব্লেকনার বলেছেন, যখন সরকার মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে গলা টিপে ধরে এবং খেয়ালখুশিমতো গ্রেপ্তার, জোরপূর্বক গুম, হয়রানি ও ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে পর্যায়ক্রমিকভাবে বিরোধী দল, সমালোচক এবং অধিকারকর্মীদের অক্ষম করে দেয়, তখন একটি অবাধ নির্বাচন অসম্ভব। এ কথা বলেছেন । তিনি আরও বলেন, সহিংসতা ও সমালোচকদের জেলে পাঠানোর পরিবর্তে সরকারের উচিত অবিলম্বে রাজনৈতিক গ্রেপ্তার বন্ধের আহ্বান জানানো। একই সঙ্গে এটা পরিষ্কার করতে হবে যে, জোরপূর্বক গুম, নির্যাতন এবং নিরাপত্তা রক্ষাকারীদের হাতে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা সহ্য করা হবে না।

দীর্ঘ রিপোরেট মুনুষের মত প্রকাশের স্বাধীনতা, মানবাধিকার, সংবাদপত্রের স্বাধীনতাসহ বর্তমান রাজনৈতিক অচলাবস্থার কথা বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স না পেয়ে গায়ে পেট্রোল ঢেলে শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

অবিলম্বে রাজনৈতিক এবং বেআইনি গ্রেপ্তার বন্ধ করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ

আপডেট সময় ০১:০৩:৫৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৩

৭ই জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিরোধী দলীয় নেতা ও সমর্থকদের টার্গেট করছে কর্তৃপক্ষ। একদিকে যখন বিরোধী রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের দিয়ে জেলখানা ভরে ফেলছে কর্তৃপক্ষ, তখন সরকার কূটনৈতিক অংশীদারদের সঙ্গে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে। এতে কূটনৈতিক অংশীদারদের এটা পরিষ্কার করার আহ্বান জানানো হয়েছে যে, এই দমনপীড়নে দেশের অর্থনৈতিক সহযোগিতা বিপন্ন হতে পারে।যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কভিত্তিক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ) গতকাল রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলেছে।

এই রিপোর্টে সব সহিংস ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি করেছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ। বলেছে, যেসব ঘটনায় একে অন্যকে দায়ী করছে, তদন্ত করতে হবে তারও।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচ লিখেছে, গত ২৮শে অক্টোবর প্রধান বিরোধী দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির মহাসমাবেশের পর থেকে বিরোধী দলের কমপক্ষে ১০ হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

এইচআরডব্লিউর এশিয়াবিষয়ক জ্যেষ্ঠ গবেষক জুলিয়া ব্লেকনার বলেছেন, যখন সরকার মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে গলা টিপে ধরে এবং খেয়ালখুশিমতো গ্রেপ্তার, জোরপূর্বক গুম, হয়রানি ও ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে পর্যায়ক্রমিকভাবে বিরোধী দল, সমালোচক এবং অধিকারকর্মীদের অক্ষম করে দেয়, তখন একটি অবাধ নির্বাচন অসম্ভব। এ কথা বলেছেন । তিনি আরও বলেন, সহিংসতা ও সমালোচকদের জেলে পাঠানোর পরিবর্তে সরকারের উচিত অবিলম্বে রাজনৈতিক গ্রেপ্তার বন্ধের আহ্বান জানানো। একই সঙ্গে এটা পরিষ্কার করতে হবে যে, জোরপূর্বক গুম, নির্যাতন এবং নিরাপত্তা রক্ষাকারীদের হাতে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা সহ্য করা হবে না।

দীর্ঘ রিপোরেট মুনুষের মত প্রকাশের স্বাধীনতা, মানবাধিকার, সংবাদপত্রের স্বাধীনতাসহ বর্তমান রাজনৈতিক অচলাবস্থার কথা বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে।