ঢাকা ১২:৪২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫, ৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবিতে মশাল মিছিল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের Logo সাভারে বাড়ি ফেরার পথে ধ’র্ষ’ণে’র শিকার তরুণী, থানায় মামলা Logo ‘কুরআন প্রশিক্ষণ প্রোগামে হামলা কোনো সভ্য মানুষ করতে পারে না’ Logo নোয়াখালীতে ছাত্রশিবিরের উপর যুবদলের হামলার প্রতিবাদে ফেনীতে বিক্ষোভ Logo শিক্ষকদের দাবি না মানলে খুনি হাসিনার চেয়ে পরিণতি আরও বেশি খারাপ হবে: ডাকসু ভিপি Logo জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি ঘোষণা Logo শিক্ষার্থীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের প্রতিবাদে বিইউপি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল Logo সয়দাবাদ রেলস্টেশন এলাকার রেলের মাটি বিক্রি করছেন বিএনপি নেতা Logo পিআর আন্দোলনকে জামায়াতের একটি রাজনৈতিক প্রতারণা বলছেন নাহিদ ইসলাম Logo ছাত্রলীগের নামে রুম দখলে নেওয়া সেই পিয়াল এখন ছাত্রদলের দপ্তর সম্পাদক

নোয়াখালীতে ছাত্রশিবিরের উপর যুবদলের হামলার প্রতিবাদে ফেনীতে বিক্ষোভ

নোয়াখালীতে ছাত্রশিবিরের উপর যুবদলের হামলার প্রতিবাদে ফেনীতে বিক্ষোভ

নোয়াখালীতে ছাত্রশিবিরের কোরআন ক্লাসে যুবদলের হামলার প্রতিবাদে ফেনীতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে শহর ছাত্রশিবির। রোববার (১৯ অক্টোবর) রাত ৮টার দিকে ছাত্রশিবির ফেনী শহর শাখার আয়োজনে শহরের বড় মসজিদ থেকে বিক্ষোভটি বের হয়।

মিছিলটি প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে শহীদ মিনারের সামনে গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হয়। এ সময় জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা আব্দুর রহিম, প্রচার সম্পাদক আ ন ম আব্দুর রহিম, ছাত্রশিবির ফেনী শহর শাখার সভাপতি ওমর ফারুক, সেক্রেটারি শফিকুল ইসলাম, জেলা শাখার সভাপতি আবু হানিফ হেলাল, সেক্রেটারি ইমাম হোসেন আরমান ও শহর শাখার অফিস সম্পাদক আব্দুল কাদের জিলানীসহ অন্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

নেতারা বলেন, ‌‌‌‌‘আমরা স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, আমরা কারো রক্তচক্ষুকে ভয় পাই না। ছাত্রশিবির কারো রক্তচক্ষুকে ভয় পায় না। ৫ আগস্টের পরবর্তী আর কোনো সন্ত্রাসী কার্যক্রম মেনে নেয়া হবে না। আগামীতে যদি আর কোনো রক্ত ঝড়ে তাহলে ছাত্রশিবির ঘরে বসে থাকবে না। ছাত্রশিবির নিয়ে যারা চক্রান্ত করবে তাদের জন্য কঠিন সময় অপেক্ষা করছে।’

উল্লেখ্য, রোববার বিকেলে নোয়াখালী সদর উপজেলার নেয়াজপুর ইউনিয়নের কাশেমবাজার মসজিদে ইসলামী ছাত্রশিবির আয়োজিত কোরআন তা’লিম অনুষ্ঠানে সন্ত্রাসী হামলায় শিবিরের অন্তত ৩০ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। পরে তাদের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। ইউনিয়ন যুবদল সভাপতি ফারুক ও বিএনপির নেতাকর্মীরা সন্ত্রাসী কায়দায় দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র ও লাঠিসোঁটা নিয়ে মসজিদের ভেতর ঢুকে এ হামলা চালায়। একইসাথে বিএনপির কর্মীরা লাঠিসোঁটা নিয়ে মসজিদ ঘেরাও করে রাখে। পরে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে মসজিদের ভেতরে আটকা পড়া ব্যক্তিদের উদ্ধার করে এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবিতে মশাল মিছিল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের

নোয়াখালীতে ছাত্রশিবিরের উপর যুবদলের হামলার প্রতিবাদে ফেনীতে বিক্ষোভ

আপডেট সময় ১০:০২:০৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৫

নোয়াখালীতে ছাত্রশিবিরের কোরআন ক্লাসে যুবদলের হামলার প্রতিবাদে ফেনীতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে শহর ছাত্রশিবির। রোববার (১৯ অক্টোবর) রাত ৮টার দিকে ছাত্রশিবির ফেনী শহর শাখার আয়োজনে শহরের বড় মসজিদ থেকে বিক্ষোভটি বের হয়।

মিছিলটি প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে শহীদ মিনারের সামনে গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হয়। এ সময় জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা আব্দুর রহিম, প্রচার সম্পাদক আ ন ম আব্দুর রহিম, ছাত্রশিবির ফেনী শহর শাখার সভাপতি ওমর ফারুক, সেক্রেটারি শফিকুল ইসলাম, জেলা শাখার সভাপতি আবু হানিফ হেলাল, সেক্রেটারি ইমাম হোসেন আরমান ও শহর শাখার অফিস সম্পাদক আব্দুল কাদের জিলানীসহ অন্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

নেতারা বলেন, ‌‌‌‌‘আমরা স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, আমরা কারো রক্তচক্ষুকে ভয় পাই না। ছাত্রশিবির কারো রক্তচক্ষুকে ভয় পায় না। ৫ আগস্টের পরবর্তী আর কোনো সন্ত্রাসী কার্যক্রম মেনে নেয়া হবে না। আগামীতে যদি আর কোনো রক্ত ঝড়ে তাহলে ছাত্রশিবির ঘরে বসে থাকবে না। ছাত্রশিবির নিয়ে যারা চক্রান্ত করবে তাদের জন্য কঠিন সময় অপেক্ষা করছে।’

উল্লেখ্য, রোববার বিকেলে নোয়াখালী সদর উপজেলার নেয়াজপুর ইউনিয়নের কাশেমবাজার মসজিদে ইসলামী ছাত্রশিবির আয়োজিত কোরআন তা’লিম অনুষ্ঠানে সন্ত্রাসী হামলায় শিবিরের অন্তত ৩০ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। পরে তাদের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। ইউনিয়ন যুবদল সভাপতি ফারুক ও বিএনপির নেতাকর্মীরা সন্ত্রাসী কায়দায় দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র ও লাঠিসোঁটা নিয়ে মসজিদের ভেতর ঢুকে এ হামলা চালায়। একইসাথে বিএনপির কর্মীরা লাঠিসোঁটা নিয়ে মসজিদ ঘেরাও করে রাখে। পরে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে মসজিদের ভেতরে আটকা পড়া ব্যক্তিদের উদ্ধার করে এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।