ঢাকা ০৬:৩১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৫, ২৭ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাঁশখালীতে অজু করতে গিয়ে সাপের কামড়ে শিক্ষিকার মৃত্যু

চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নে মাগরিবের অজু করতে গিয়ে বিষধর সাপের কামড়ে মোতাহেরা বেগম (৩৫) নামের এক শিক্ষিকার মৃত্যু হয়েছে।

গতকাল (১০ অক্টোবর) শুক্রবার রাতে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। নিহত মোতাহেরা বেগম বাঁশখালীর বাহারচরা ইউনিয়নের বশিরউল্লাহ বাজার পশ্চিম কুলগ্রামের নুরুন্নবীর স্ত্রী এবং বাহারছড়া আইডিয়াল প্রি-ক্যাডেট স্কুলের শিক্ষিকা ছিলেন।

পারিবারিক সূত্রে জানা যায়,আসরের নামাজের পর মাগরিবের নামাজের প্রস্তুতি নিতে গিয়ে পুকুরঘাটের পাশে খোলা মাঠে হাটাঁহাটি করছিলেন তিনি, এমন সময় হঠাৎ তাকে একটি বিষধর সাপে কামড় দেয়।

নিহতের আত্মীয় বেলাল মাহমুদ জানান, বিষধর সাপের কামড় নিশ্চিত হয়ে প্রাথমিকভাবে বশিরউল্লাহ মিঞাজী বাজারে গ্রাম্য ডাক্তার দেখান পরে অবস্থার অবনতি হলে তাকে মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে চমেক হাসপাতালে পাঠানো হলে রাত সাড়ে ৮টার দিকে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

শনিবার সকালে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হয়েছে। মুনতাহা ও নুরুন্নবী দম্পতির দুই ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। তার অকাল মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

ট্যাগস :

বাঁশখালীতে অজু করতে গিয়ে সাপের কামড়ে শিক্ষিকার মৃত্যু

আপডেট সময় ০৮:৫৫:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫

চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নে মাগরিবের অজু করতে গিয়ে বিষধর সাপের কামড়ে মোতাহেরা বেগম (৩৫) নামের এক শিক্ষিকার মৃত্যু হয়েছে।

গতকাল (১০ অক্টোবর) শুক্রবার রাতে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। নিহত মোতাহেরা বেগম বাঁশখালীর বাহারচরা ইউনিয়নের বশিরউল্লাহ বাজার পশ্চিম কুলগ্রামের নুরুন্নবীর স্ত্রী এবং বাহারছড়া আইডিয়াল প্রি-ক্যাডেট স্কুলের শিক্ষিকা ছিলেন।

পারিবারিক সূত্রে জানা যায়,আসরের নামাজের পর মাগরিবের নামাজের প্রস্তুতি নিতে গিয়ে পুকুরঘাটের পাশে খোলা মাঠে হাটাঁহাটি করছিলেন তিনি, এমন সময় হঠাৎ তাকে একটি বিষধর সাপে কামড় দেয়।

নিহতের আত্মীয় বেলাল মাহমুদ জানান, বিষধর সাপের কামড় নিশ্চিত হয়ে প্রাথমিকভাবে বশিরউল্লাহ মিঞাজী বাজারে গ্রাম্য ডাক্তার দেখান পরে অবস্থার অবনতি হলে তাকে মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে চমেক হাসপাতালে পাঠানো হলে রাত সাড়ে ৮টার দিকে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

শনিবার সকালে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হয়েছে। মুনতাহা ও নুরুন্নবী দম্পতির দুই ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। তার অকাল মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।