ঢাকা ০৫:৩৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৬ জুন ২০২৫, ২২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মুক্তি পেয়েছেন হেফাজত নেতা মনির কাসেমী

জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মনির হোসেন কাসেমী জামিনে মুক্তি পেয়েছেন।

শুক্রবার (২৪ নভেম্বর) বিকেলে গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার থেকে তিনি মুক্তি পান। জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মহাসচিব মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দি তাঁর মুক্তি পাওয়ারটি নিশ্চিত করেন।

মনির হোসেন কাসেমী জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব ও জামিয়া মাদানিয়া বারিধারা মাদ্রাসার মুহতামিম। একই সঙ্গে তিনি কওমি মাদ্রাসাভিত্তিক সংগঠন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের অর্থ সম্পাদক ছিলেন। ২০১৮ সালে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মনোনয়নে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোটের প্রার্থী ছিলেন মনির কাসেমী। তাঁর বিরুদ্ধে ২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বর, ২০২০ সালের ডিসেম্বরে পুলিশ ও হেফাজত কর্মীদের সংঘর্ঘ এবং নারায়ণগঞ্জের সহিংসতার ঘটনায় একাধিক মামলা হয়।

২০২১ সালে ২১ মে রাজধানীর বারিধারা থেকে মনির হোসেন কাসেমীকে গ্রেপ্তার করেছিল ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। আড়াই বছর কারাবন্দী থাকার পর তিনি মুক্তি পেলেন।

এক মাস আগে হেফাজতে ইসলাম ঢাকায় সম্মেলন করে গ্রেপ্তার সব নেতা-কর্মীর মুক্তি দিতে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দেয় সরকারকে। এরপর ধর্মীয় বক্তা হিসেবে পরিচিত রফিকুল ইসলাম মাদানী ও মনির হোসেন কাসেমী মুক্তি পেলেন।

বরকতউল্লা বুলু ও শামসুজ্জামান দুদুকে সতর্কীকরণ নোটিশ দিল বিএনপি

মুক্তি পেয়েছেন হেফাজত নেতা মনির কাসেমী

আপডেট সময় ০২:৩৬:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৩

জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মনির হোসেন কাসেমী জামিনে মুক্তি পেয়েছেন।

শুক্রবার (২৪ নভেম্বর) বিকেলে গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার থেকে তিনি মুক্তি পান। জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মহাসচিব মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দি তাঁর মুক্তি পাওয়ারটি নিশ্চিত করেন।

মনির হোসেন কাসেমী জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব ও জামিয়া মাদানিয়া বারিধারা মাদ্রাসার মুহতামিম। একই সঙ্গে তিনি কওমি মাদ্রাসাভিত্তিক সংগঠন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের অর্থ সম্পাদক ছিলেন। ২০১৮ সালে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মনোনয়নে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোটের প্রার্থী ছিলেন মনির কাসেমী। তাঁর বিরুদ্ধে ২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বর, ২০২০ সালের ডিসেম্বরে পুলিশ ও হেফাজত কর্মীদের সংঘর্ঘ এবং নারায়ণগঞ্জের সহিংসতার ঘটনায় একাধিক মামলা হয়।

২০২১ সালে ২১ মে রাজধানীর বারিধারা থেকে মনির হোসেন কাসেমীকে গ্রেপ্তার করেছিল ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। আড়াই বছর কারাবন্দী থাকার পর তিনি মুক্তি পেলেন।

এক মাস আগে হেফাজতে ইসলাম ঢাকায় সম্মেলন করে গ্রেপ্তার সব নেতা-কর্মীর মুক্তি দিতে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দেয় সরকারকে। এরপর ধর্মীয় বক্তা হিসেবে পরিচিত রফিকুল ইসলাম মাদানী ও মনির হোসেন কাসেমী মুক্তি পেলেন।