ঢাকা ০৬:১৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৬ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পিআর নাকি বিদ্যমান পদ্ধতিতে ভোট, সিদ্ধান্ত নেবে দলগুলোই

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, পিআর নাকি বিদ্যমান পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন হবে, সে সিদ্ধান্ত নেবে রাজনৈতিক দলগুলো। এ বিষয়ে সরকারের বক্তব্য কম হওয়া শ্রেয়।

রোববার দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে একটি ইংরেজি দৈনিকের সম্মেলন কক্ষে গবেষণা সংস্থা ‘ইনোভেশন’-এর জরিপের ফলাফল উপস্থাপন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

এদিন আসন্ন জাতীয় নির্বাচন নিয়ে গবেষণা সংস্থা ‘ইনোভেশন’ জরিপ প্রকাশ করেছে। জরিপে বলা হয়, দেশে আগামী নির্বাচনে পিআর সিস্টেম নিয়ে জানেই না দেশের ৫৬ শতাংশ মানুষ। পিআর চায় ২১.৮ শতাংশ এবং চায় না ২২.২ শতাংশ।

জরিপে অংশ নেয় ১০ হাজার ৪১৩ জন। এতে ৬৯.৯% উত্তরদাতা মনে করেন অন্তর্বর্তী সরকার একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে সক্ষম হবে।

জরিপে ফলাফলে দেখা গেছে, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচনের পক্ষে সমর্থন দিয়েছেন ৮৬ দশমিক ৫ শতাংশ উত্তরদাতা। ৬৯ দশমিক ৯ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন, অন্তর্বর্তী সরকার একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে পারবে। ৭৭ দশমিক ৫ শতাংশ উত্তরদাতা বিশ্বাস করেন, তারা নির্ভয়ে ও নিরাপদে ভোট দিতে পারবেন। তবে ৫৬ শতাংশ উত্তরদাতা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তারা বলেছেন, গত ৬ মাসে চাঁদাবাজি বেড়েছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেননি: দাবি আইনজীবীর

পিআর নাকি বিদ্যমান পদ্ধতিতে ভোট, সিদ্ধান্ত নেবে দলগুলোই

আপডেট সময় ০৪:৪৩:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, পিআর নাকি বিদ্যমান পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন হবে, সে সিদ্ধান্ত নেবে রাজনৈতিক দলগুলো। এ বিষয়ে সরকারের বক্তব্য কম হওয়া শ্রেয়।

রোববার দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে একটি ইংরেজি দৈনিকের সম্মেলন কক্ষে গবেষণা সংস্থা ‘ইনোভেশন’-এর জরিপের ফলাফল উপস্থাপন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

এদিন আসন্ন জাতীয় নির্বাচন নিয়ে গবেষণা সংস্থা ‘ইনোভেশন’ জরিপ প্রকাশ করেছে। জরিপে বলা হয়, দেশে আগামী নির্বাচনে পিআর সিস্টেম নিয়ে জানেই না দেশের ৫৬ শতাংশ মানুষ। পিআর চায় ২১.৮ শতাংশ এবং চায় না ২২.২ শতাংশ।

জরিপে অংশ নেয় ১০ হাজার ৪১৩ জন। এতে ৬৯.৯% উত্তরদাতা মনে করেন অন্তর্বর্তী সরকার একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে সক্ষম হবে।

জরিপে ফলাফলে দেখা গেছে, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচনের পক্ষে সমর্থন দিয়েছেন ৮৬ দশমিক ৫ শতাংশ উত্তরদাতা। ৬৯ দশমিক ৯ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন, অন্তর্বর্তী সরকার একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে পারবে। ৭৭ দশমিক ৫ শতাংশ উত্তরদাতা বিশ্বাস করেন, তারা নির্ভয়ে ও নিরাপদে ভোট দিতে পারবেন। তবে ৫৬ শতাংশ উত্তরদাতা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তারা বলেছেন, গত ৬ মাসে চাঁদাবাজি বেড়েছে।