ঢাকা ০৮:২৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চেয়ারে বসা নিয়ে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের হাতাহাতি

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৬:১৯:৪৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • 56

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষক সমিতি কর্তৃক অবৈধ বাসস্ট্যান্ড ও দোকানপাট অপসারণের জন্য আয়োজিত আলোচনা সভায় চেয়ারে বসা নিয়ে শাখা ছাত্রদলের দু-পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে।

গতকাল সোমবার(১৫ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের মেইন গেটসংলগ্ন বাংলাদেশ ব্যাংকের গেটের পাশে এ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন সংগঠনের যুগ্ম আহ্বায়ক রবিউল আউয়াল ও মাহামুদুল হাসানের অনুসারীরা।

প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, সভাশেষে চেয়ারে বসার বিষয়টিকে কেন্দ্র করে হঠাৎ দুই গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। এ সময় রবিউল আউয়ালের গ্রুপের কয়েকজন জুনিয়র সদস্য মাহমুদুল হাসানের কলার ধরে ধাক্কা দেন। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠলে মাহমুদুলের অনুসারীরাও দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। যদিও উত্তেজনা বেশি সময় স্থায়ী হয়নি।

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মাহমুদুল হাসান বলেছেন, আমাকে মারধরের অভিযোগ সত্য নয়। ছোট ভাইদের সঙ্গে একটু ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল, যা হিমেল ভাই ও আরেফিন ভাই সমাধান করে দিয়েছেন।

আরেক গ্রুপের যুগ্ম আহ্বায়ক রবিউল আউয়াল বলেন, আমি তখন খেতে গিয়েছিলাম। আমার কিছু জুনিয়র হয়তো উত্তেজনায় হাত তুলেছে, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। ও যেহেতু আমার ছোট ভাই, আমি কি ওকে মারতে পারি? আমরা নিজেদের মধ্যে বিষয়টি মিটিয়ে নিচ্ছি।

এ নিয়ে শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মেহেদী হাসান হিমেল বলেছেন, এটি বড় কোনো ঘটনা নয়। সামান্য ধাক্কাধাক্কি হয়েছে, আমরা বসে সমাধান করেছি। শিক্ষার্থী বান্ধব ক্যাম্পাসে এ ধরনের ঘটনা অবশ্যই কাম্য নয়, তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

চেয়ারে বসা নিয়ে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের হাতাহাতি

আপডেট সময় ০৬:১৯:৪৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষক সমিতি কর্তৃক অবৈধ বাসস্ট্যান্ড ও দোকানপাট অপসারণের জন্য আয়োজিত আলোচনা সভায় চেয়ারে বসা নিয়ে শাখা ছাত্রদলের দু-পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে।

গতকাল সোমবার(১৫ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের মেইন গেটসংলগ্ন বাংলাদেশ ব্যাংকের গেটের পাশে এ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন সংগঠনের যুগ্ম আহ্বায়ক রবিউল আউয়াল ও মাহামুদুল হাসানের অনুসারীরা।

প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, সভাশেষে চেয়ারে বসার বিষয়টিকে কেন্দ্র করে হঠাৎ দুই গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। এ সময় রবিউল আউয়ালের গ্রুপের কয়েকজন জুনিয়র সদস্য মাহমুদুল হাসানের কলার ধরে ধাক্কা দেন। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠলে মাহমুদুলের অনুসারীরাও দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। যদিও উত্তেজনা বেশি সময় স্থায়ী হয়নি।

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মাহমুদুল হাসান বলেছেন, আমাকে মারধরের অভিযোগ সত্য নয়। ছোট ভাইদের সঙ্গে একটু ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল, যা হিমেল ভাই ও আরেফিন ভাই সমাধান করে দিয়েছেন।

আরেক গ্রুপের যুগ্ম আহ্বায়ক রবিউল আউয়াল বলেন, আমি তখন খেতে গিয়েছিলাম। আমার কিছু জুনিয়র হয়তো উত্তেজনায় হাত তুলেছে, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। ও যেহেতু আমার ছোট ভাই, আমি কি ওকে মারতে পারি? আমরা নিজেদের মধ্যে বিষয়টি মিটিয়ে নিচ্ছি।

এ নিয়ে শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মেহেদী হাসান হিমেল বলেছেন, এটি বড় কোনো ঘটনা নয়। সামান্য ধাক্কাধাক্কি হয়েছে, আমরা বসে সমাধান করেছি। শিক্ষার্থী বান্ধব ক্যাম্পাসে এ ধরনের ঘটনা অবশ্যই কাম্য নয়, তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে।