ঢাকা ১২:৫৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৫ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

‘ভোটের ফলাফল ম্যানিপুলেশনের চেষ্টা করলে শিক্ষার্থীরা প্রতিরোধ করবে’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের ফল ম্যানিপুলেশনের চেষ্টা করলে সাধারণ শিক্ষার্থীরা সম্মিলিতভাবে প্রতিরোধ করবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম।

মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) ভোটগ্রহণের সময় শেষ হওয়ার পর মধুর ক্যান্টিনের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।

নির্বাচন চলাকালে বিভিন্ন অভিযোগের কথা তুলে আবিদ বলেন, “আমরা ভেবেছিলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাটি থেকে গোটা বাংলাদেশে সুন্দর রাজনৈতিক সংস্কৃতি উপহার দেব। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এক্ষেত্রে চরম ব্যর্থতার প্রমাণ দিয়েছে।”

তিনি বলেন, “রোকেয়া হলের এক নারী শিক্ষার্থী ভোটকেন্দ্র থেকে বেরিয়ে এসে অভিযোগ করেছে যে, তাদের যে ব্যালট দেওয়া হয়েছে, সেখানে আগে থেকে সাদিক কায়েম ও এস এম ফরহাদের (শিবির সমর্থিত প্যানেলের ভিপি-জিএস প্রার্থী) নামের পাশে ক্রস চিহ্ন দেওয়া ছিল। অমর একুশে হলেও এমন ঘটেছে।”

স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিতে চাই, যেহেতু দুই জায়গায় ঘটনা ঘটেছে এবং প্রমাণিত হয়েছে। তার মানে আগেও অনেক ব্যালটে সম্ভবত আগে থেকে ক্রস দিয়ে ব্যালট বাক্স ভরে রাখা হয়েছে,” যোগ করেন তিনি।

নির্বাচন কমিশনকে উদ্দেশ্য করে ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের এই ভিপি প্রার্থী বলেন, এখন নির্বাচনে কারচুপি করার পরে উল্টো দায় দেওয়ার চেষ্টা করলেন আমাদের। প্রত্যেক কেন্দ্রে আমাদের বাধা দেওয়া হয়েছে। আমি দেখেছি জামায়াতের অনেক নেতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আজ সারাদিন ঘুরে বেড়িয়েছেন। আর আমাদের পোলিং এজেন্ট দিতে গিয়ে আপনারা প্রতারণা করেছেন।

জনপ্রিয় সংবাদ

শিবির ট্যাগ দিয়ে ডাকসুর নারী প্রার্থীর স্বামীকে হেনস্তা ছাত্রদলের

‘ভোটের ফলাফল ম্যানিপুলেশনের চেষ্টা করলে শিক্ষার্থীরা প্রতিরোধ করবে’

আপডেট সময় ০৭:১৯:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের ফল ম্যানিপুলেশনের চেষ্টা করলে সাধারণ শিক্ষার্থীরা সম্মিলিতভাবে প্রতিরোধ করবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম।

মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) ভোটগ্রহণের সময় শেষ হওয়ার পর মধুর ক্যান্টিনের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।

নির্বাচন চলাকালে বিভিন্ন অভিযোগের কথা তুলে আবিদ বলেন, “আমরা ভেবেছিলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাটি থেকে গোটা বাংলাদেশে সুন্দর রাজনৈতিক সংস্কৃতি উপহার দেব। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এক্ষেত্রে চরম ব্যর্থতার প্রমাণ দিয়েছে।”

তিনি বলেন, “রোকেয়া হলের এক নারী শিক্ষার্থী ভোটকেন্দ্র থেকে বেরিয়ে এসে অভিযোগ করেছে যে, তাদের যে ব্যালট দেওয়া হয়েছে, সেখানে আগে থেকে সাদিক কায়েম ও এস এম ফরহাদের (শিবির সমর্থিত প্যানেলের ভিপি-জিএস প্রার্থী) নামের পাশে ক্রস চিহ্ন দেওয়া ছিল। অমর একুশে হলেও এমন ঘটেছে।”

স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিতে চাই, যেহেতু দুই জায়গায় ঘটনা ঘটেছে এবং প্রমাণিত হয়েছে। তার মানে আগেও অনেক ব্যালটে সম্ভবত আগে থেকে ক্রস দিয়ে ব্যালট বাক্স ভরে রাখা হয়েছে,” যোগ করেন তিনি।

নির্বাচন কমিশনকে উদ্দেশ্য করে ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের এই ভিপি প্রার্থী বলেন, এখন নির্বাচনে কারচুপি করার পরে উল্টো দায় দেওয়ার চেষ্টা করলেন আমাদের। প্রত্যেক কেন্দ্রে আমাদের বাধা দেওয়া হয়েছে। আমি দেখেছি জামায়াতের অনেক নেতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আজ সারাদিন ঘুরে বেড়িয়েছেন। আর আমাদের পোলিং এজেন্ট দিতে গিয়ে আপনারা প্রতারণা করেছেন।