ঢাকা ০৪:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৩ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

থমথমে পরিবেশ চবি এলাকার, চলছে ১৪৪ ধারা

শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের সংঘর্ষের ঘটনায় এখনও থমথমে পরিবেশ চবি এলাকা। পুরুষশূন্য অবস্থায় আছে গোটা জোবরা গ্রাম।হামলাকারীদের শনাক্ত ও আটকে অভিযানে নেমেছে যৌথবাহিনী। বিশ্ববিদ্যালয় ও আশপাশের এলাকায় আজ রাত ১২টা পর্যন্ত জারি রয়েছে ১৪৪ ধারা।

এর আগে, শনিবার রাতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেটে ভাড়া বাসায় প্রবেশের সময় দারোয়ানের বাগবিতণ্ডার একপর্যায়ে মারধরের শিকার হন নারী শিক্ষার্থী। খবর পেয়ে অন্য শিক্ষার্থীরা ছুটে গেলে গ্রামবাসীর সঙ্গে মধ্যরাতে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। এর জেরে রোববার সারাদিন দফায় দফায় স্থানীয় ও চবি শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। চলে ধাওয়া পালটা ধাওয়া।

সংঘর্ষে আহত হয় প্রোভিসি, প্রক্টর, গণমাধ্যমকর্মীসহ অন্তত দুই শতাধিক শিক্ষার্থী। ঘটনার তদন্তে রোববার রাতে ২১ সদস্যের কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পার্শ্ববর্তী জোবরা গ্রাম। এ গ্রামের লোকজন বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় সিএনজি অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করে। তাদের কারও কারও দোকানপাটও আছে বিশ্ববিদ্যালয় আঙিনায়। বড় একটি অংশ চাকরিও করে বিশ্ববিদ্যালয়ে।

ট্যাগস :

কারওয়ান বাজারে সড়ক অবরোধ করেছে মালয়েশিয়া যেতে না পারা কর্মীরা

থমথমে পরিবেশ চবি এলাকার, চলছে ১৪৪ ধারা

আপডেট সময় ১২:২৭:০৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫

শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের সংঘর্ষের ঘটনায় এখনও থমথমে পরিবেশ চবি এলাকা। পুরুষশূন্য অবস্থায় আছে গোটা জোবরা গ্রাম।হামলাকারীদের শনাক্ত ও আটকে অভিযানে নেমেছে যৌথবাহিনী। বিশ্ববিদ্যালয় ও আশপাশের এলাকায় আজ রাত ১২টা পর্যন্ত জারি রয়েছে ১৪৪ ধারা।

এর আগে, শনিবার রাতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেটে ভাড়া বাসায় প্রবেশের সময় দারোয়ানের বাগবিতণ্ডার একপর্যায়ে মারধরের শিকার হন নারী শিক্ষার্থী। খবর পেয়ে অন্য শিক্ষার্থীরা ছুটে গেলে গ্রামবাসীর সঙ্গে মধ্যরাতে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। এর জেরে রোববার সারাদিন দফায় দফায় স্থানীয় ও চবি শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। চলে ধাওয়া পালটা ধাওয়া।

সংঘর্ষে আহত হয় প্রোভিসি, প্রক্টর, গণমাধ্যমকর্মীসহ অন্তত দুই শতাধিক শিক্ষার্থী। ঘটনার তদন্তে রোববার রাতে ২১ সদস্যের কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পার্শ্ববর্তী জোবরা গ্রাম। এ গ্রামের লোকজন বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় সিএনজি অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করে। তাদের কারও কারও দোকানপাটও আছে বিশ্ববিদ্যালয় আঙিনায়। বড় একটি অংশ চাকরিও করে বিশ্ববিদ্যালয়ে।