ঢাকা ০৯:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৫, ২৭ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo কোনো ষড়যন্ত্রই বিএনপির বিজয়কে ঠেকাতে পারবে না: দুলু Logo ৩০০ কোটি টাকা বরাদ্দে আইকনিক হচ্ছে আন্দরকিল্লা মসজিদ Logo নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল জামায়াতে ইসলামী Logo চবি ছাত্রদলের ৩ প্রার্থীর বিরুদ্ধে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ শিবিরের Logo সেনা কর্মকর্তাদের বিচারের ক্ষমতা ট্রাইব্যুনালের রয়েছে Logo চবির আবাসিক হলে ছাত্রদল প্যানেলের প্রার্থীর কক্ষে দুই বহিরাগত সনাক্ত Logo পাকিস্তানের ২৫ ঘাঁটি দখল ও ৫৮ সেনাকে হত্যার দাবি আফগানিস্তানের Logo ‘আগে শিক্ষার্থীরা নেতাদের গুনে চলতে হতো, রাকসু হওয়ার পর নেতৃত্ব দিতে শিখবে’ Logo সারাদেশে প্রথমবারের মতো টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি শুরু Logo ময়মনসিংহ বিভাগের সঙ্গে সারাদেশের বাস চলাচল বন্ধ

নুরের অবস্থা খুবই মুমূর্ষু, বাঁচবে কি মরবে জানি না : রাশেদ

গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান বলেছেন, ‘হামলায় নুরুল হক নুরের নাক ফেটে গেছে। তার চোখের অবস্থা খুবই খারাপ। তার হাত ভেঙে গেছে। তিনি এখন খুবই মুমূর্ষু অবস্থায় আছেন। বাঁচবে কি মরবে আমি জানি না।’

গতকাল শুক্রবার (২৯ আগস্ট) রাতে পৌনে ১১টার দিকে কাকরাইলে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান তিনি।

তিনি বলেছেন, আমি নিজেও হামলার শিকার হয়েছি। আমাদের শতাধিক নেতাকর্মী হামলায় আহত হয়েছেন।

রাশেদের বলেছেন, আমাদের দাবি ছিল জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা। আমরা যখন জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে দিয়ে যাই, তখন তাদের অফিস থেকে আমাদের মিছিলে হামলা করা হয়। প্রতিবাদে আমরা মশাল মিছিল বের করি। মিছিলটি যখন কার্যালয়ের দিকে যায়, তখন তারা দ্বিতীয় দফায় হামলা করা হয়। পরে আমরা সাড়ে ৯টার দিকে প্রেস ব্রিফিংয়ের ডাক দিই। কিন্তু সেটি শুরু করতে না করতেই আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সদস্যরা যৌথভাবে আমাদের ওপর হামলা চালায়। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলার পরও কেন এভাবে হামলা হলো?

তিনি আরও বলেছেন, আমি অবাক হয়ে গেলাম। ২০১৮ সালের কোটা আন্দোলন না থাকলে ২৪-এর গণঅভ্যুত্থান হয় না। আমরা এই আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছি। আমরা মনে করি, এই সরকার জাতীয় পার্টিকে নিরাপত্তা দিচ্ছে।

এর আগে রাত সাড়ে ৯টার দিকে রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও ইট-পাটকেল নিক্ষেপের ঘটনায় রক্তাক্ত হন নুরুল হক নুর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। পরে ঘটনাস্থল থেকে নুরকে উদ্ধার করে হাসপাতালের দিকে নিয়ে যান সংগঠনটির নেতাকর্মীরা। আহতের সংবাদ পেয়েছে ইতোমধ্যেই সেখানে উপস্থিত হয়েছেন তার স্ত্রী মারিয়া আক্তার।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একাধিক ভিডিওতে দেখা গেছে, নুরের মুখ থেকে বুক পর্যন্ত পুরো রক্তাক্ত। ফেটে গেছে নাক। এ সময় দলীয় নেতাকর্মীদের তাকে স্ট্রেচারে করে হাসপাতালে নিয়ে যেতে দেখা যায়।

কোনো ষড়যন্ত্রই বিএনপির বিজয়কে ঠেকাতে পারবে না: দুলু

নুরের অবস্থা খুবই মুমূর্ষু, বাঁচবে কি মরবে জানি না : রাশেদ

আপডেট সময় ০৭:৩১:৩৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩০ অগাস্ট ২০২৫

গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান বলেছেন, ‘হামলায় নুরুল হক নুরের নাক ফেটে গেছে। তার চোখের অবস্থা খুবই খারাপ। তার হাত ভেঙে গেছে। তিনি এখন খুবই মুমূর্ষু অবস্থায় আছেন। বাঁচবে কি মরবে আমি জানি না।’

গতকাল শুক্রবার (২৯ আগস্ট) রাতে পৌনে ১১টার দিকে কাকরাইলে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান তিনি।

তিনি বলেছেন, আমি নিজেও হামলার শিকার হয়েছি। আমাদের শতাধিক নেতাকর্মী হামলায় আহত হয়েছেন।

রাশেদের বলেছেন, আমাদের দাবি ছিল জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা। আমরা যখন জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে দিয়ে যাই, তখন তাদের অফিস থেকে আমাদের মিছিলে হামলা করা হয়। প্রতিবাদে আমরা মশাল মিছিল বের করি। মিছিলটি যখন কার্যালয়ের দিকে যায়, তখন তারা দ্বিতীয় দফায় হামলা করা হয়। পরে আমরা সাড়ে ৯টার দিকে প্রেস ব্রিফিংয়ের ডাক দিই। কিন্তু সেটি শুরু করতে না করতেই আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সদস্যরা যৌথভাবে আমাদের ওপর হামলা চালায়। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলার পরও কেন এভাবে হামলা হলো?

তিনি আরও বলেছেন, আমি অবাক হয়ে গেলাম। ২০১৮ সালের কোটা আন্দোলন না থাকলে ২৪-এর গণঅভ্যুত্থান হয় না। আমরা এই আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছি। আমরা মনে করি, এই সরকার জাতীয় পার্টিকে নিরাপত্তা দিচ্ছে।

এর আগে রাত সাড়ে ৯টার দিকে রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও ইট-পাটকেল নিক্ষেপের ঘটনায় রক্তাক্ত হন নুরুল হক নুর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। পরে ঘটনাস্থল থেকে নুরকে উদ্ধার করে হাসপাতালের দিকে নিয়ে যান সংগঠনটির নেতাকর্মীরা। আহতের সংবাদ পেয়েছে ইতোমধ্যেই সেখানে উপস্থিত হয়েছেন তার স্ত্রী মারিয়া আক্তার।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একাধিক ভিডিওতে দেখা গেছে, নুরের মুখ থেকে বুক পর্যন্ত পুরো রক্তাক্ত। ফেটে গেছে নাক। এ সময় দলীয় নেতাকর্মীদের তাকে স্ট্রেচারে করে হাসপাতালে নিয়ে যেতে দেখা যায়।