ঢাকা ০৩:০৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৮ জানুয়ারী ২০২৫, ২৪ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মেজর সৈয়দ ইবরাহিমকে বিশ্বাসঘাতক বললেন ১২-দলীয় জোটের নেতারা

বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বিশ্বাসঘাতক ও বেইমানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন ১২-দলীয় জোটের শীর্ষ নেতারা।

আজ বুধবার (২২ নভেম্বর) দুপুরে ১২–দলীয় জোটের শীর্ষ সভায় নেতারা এ মন্তব্য করেন।

১২-দলীয় জোটের ভারপ্রাপ্ত সমন্বয়ক রাশেদ প্রধানের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, জরুরি এই সভায় সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমের বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি ও জুলফিকার বুলবুল চৌধুরীর মুসলিম লীগকে ১২-দলীয় জোট থেকে বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সভায় নেতারা অভিযোগ করেন, সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বহুমাত্রিক রূপ ধারণ করে আন্দোলনের নামে সরকারি সুবিধা গ্রহণ করেছেন। সরকারের অবৈধ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নিয়ে তিনি দেশ, দেশের মানুষ এবং মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে বেইমানি করেছেন। দেশের এই দুঃসময়ে জনগণের সঙ্গে তাঁর বেইমানি একজন মীর জাফর ও বিশ্বাসঘাতকের কাজ হিসেবে ভবিষ্যতে বিবেচিত হবে।

নেতারা বলেন, ১২-দলীয় জোটের ঐক্য অটুট আছে। কল্যাণ পার্টি এবং মুসলিম লীগের নেতা-কর্মীরা তাঁদের দলের নেতাদের সিদ্ধান্তকে অমান্য করে আন্দোলনে থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন।

১২-দলীয় জোটের মুখপাত্র ছিলেন মুহাম্মদ ইবরাহিম। জরুরি সভায় তাঁকে বহিষ্কার করে বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিমকে ১২-দলীয় জোটের নতুন মুখপাত্রের দায়িত্ব দেওয়া হয়। আর ১২-দলীয় জোটের প্রধান সমন্বয়ক সৈয়দ এহসানুল হুদা কারাগারে বন্দী থাকায় জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সহসভাপতি রাশেদ প্রধানকে ১২-দলীয় জোটের সমন্বয়ক করা হয়েছে।

এর আগে আজ সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে নতুন জোট যুক্তফ্রন্ট আত্মপ্রকাশ করে। বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির নেতৃত্বে নতুন এই জোটে নিবন্ধিত আরও দুটি দল বাংলাদেশ মুসলিম লীগ ও জাতীয় পার্টি (মতিন) রয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, জোটের দলগুলো যার যার প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করবে।

উচ্ছ্বাস ও ভালোবাসায় সিক্ত সিক্ত খালেদা জিয়া

মেজর সৈয়দ ইবরাহিমকে বিশ্বাসঘাতক বললেন ১২-দলীয় জোটের নেতারা

আপডেট সময় ০৬:৫১:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ নভেম্বর ২০২৩

বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বিশ্বাসঘাতক ও বেইমানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন ১২-দলীয় জোটের শীর্ষ নেতারা।

আজ বুধবার (২২ নভেম্বর) দুপুরে ১২–দলীয় জোটের শীর্ষ সভায় নেতারা এ মন্তব্য করেন।

১২-দলীয় জোটের ভারপ্রাপ্ত সমন্বয়ক রাশেদ প্রধানের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, জরুরি এই সভায় সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমের বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি ও জুলফিকার বুলবুল চৌধুরীর মুসলিম লীগকে ১২-দলীয় জোট থেকে বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সভায় নেতারা অভিযোগ করেন, সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বহুমাত্রিক রূপ ধারণ করে আন্দোলনের নামে সরকারি সুবিধা গ্রহণ করেছেন। সরকারের অবৈধ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নিয়ে তিনি দেশ, দেশের মানুষ এবং মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে বেইমানি করেছেন। দেশের এই দুঃসময়ে জনগণের সঙ্গে তাঁর বেইমানি একজন মীর জাফর ও বিশ্বাসঘাতকের কাজ হিসেবে ভবিষ্যতে বিবেচিত হবে।

নেতারা বলেন, ১২-দলীয় জোটের ঐক্য অটুট আছে। কল্যাণ পার্টি এবং মুসলিম লীগের নেতা-কর্মীরা তাঁদের দলের নেতাদের সিদ্ধান্তকে অমান্য করে আন্দোলনে থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন।

১২-দলীয় জোটের মুখপাত্র ছিলেন মুহাম্মদ ইবরাহিম। জরুরি সভায় তাঁকে বহিষ্কার করে বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিমকে ১২-দলীয় জোটের নতুন মুখপাত্রের দায়িত্ব দেওয়া হয়। আর ১২-দলীয় জোটের প্রধান সমন্বয়ক সৈয়দ এহসানুল হুদা কারাগারে বন্দী থাকায় জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সহসভাপতি রাশেদ প্রধানকে ১২-দলীয় জোটের সমন্বয়ক করা হয়েছে।

এর আগে আজ সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে নতুন জোট যুক্তফ্রন্ট আত্মপ্রকাশ করে। বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির নেতৃত্বে নতুন এই জোটে নিবন্ধিত আরও দুটি দল বাংলাদেশ মুসলিম লীগ ও জাতীয় পার্টি (মতিন) রয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, জোটের দলগুলো যার যার প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করবে।