ঢাকা ০৫:৫৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩১ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে সাইদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালি অভিযোগ

গুম, নির্যাতনের ঘটনায় শেখ হাসিনার বিচার চেয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে এসে অভিযোগ করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সাবেক নায়েব দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মামলার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষী সুখরঞ্জন বালি। বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন শাখায় উপস্থিত হন তিনি।

এ বিষয়ে রাষ্ট্রপক্ষের প্রসিকিউটর গাজী এমএইচ তামিম জানান, সুখরঞ্জন বালি চিফ প্রসিকিউটর অফিসে অভিযোগ দাখিল করতে এসেছেন। অভিযোগে বলা হয়েছে, তাকে অপহরণ করে আটকে রাখা হয়েছিল, গুম ও নির্যাতন করা হয়, এবং দীর্ঘদিন ভারতের কারাগারে তাকে আটক রাখা হয়েছিল।

সুখরঞ্জন বালি ছিলেন সাঈদী মামলার রাষ্ট্রপক্ষের একজন সাক্ষী। ২০১২ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দিতে এসে তিনি আদালতে সাঈদীর পক্ষে বক্তব্য দেন। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই তিনি আদালত চত্বর থেকে নিখোঁজ হয়ে যান। পরে, তাকে ভারতের একটি কারাগারে পাওয়া যায় বলে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা ও সংবাদমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশ হয়।

অনেক দিন নিখোঁজ থাকার পর তিনি বাংলাদেশে ফিরে আসেন। এরপর দীর্ঘ সময় পর তিনি প্রকাশ্যে এসে নিজের অভিযোগ আনুষ্ঠানিকভাবে দায়ের করলেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

জামায়াত থেকে এমপি মনোনয়ন পাবেন ভিন্ন ধর্মাবলম্বীরাও!

হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে সাইদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালি অভিযোগ

আপডেট সময় ০৩:০৪:৪২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ অগাস্ট ২০২৫

গুম, নির্যাতনের ঘটনায় শেখ হাসিনার বিচার চেয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে এসে অভিযোগ করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সাবেক নায়েব দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মামলার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষী সুখরঞ্জন বালি। বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন শাখায় উপস্থিত হন তিনি।

এ বিষয়ে রাষ্ট্রপক্ষের প্রসিকিউটর গাজী এমএইচ তামিম জানান, সুখরঞ্জন বালি চিফ প্রসিকিউটর অফিসে অভিযোগ দাখিল করতে এসেছেন। অভিযোগে বলা হয়েছে, তাকে অপহরণ করে আটকে রাখা হয়েছিল, গুম ও নির্যাতন করা হয়, এবং দীর্ঘদিন ভারতের কারাগারে তাকে আটক রাখা হয়েছিল।

সুখরঞ্জন বালি ছিলেন সাঈদী মামলার রাষ্ট্রপক্ষের একজন সাক্ষী। ২০১২ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দিতে এসে তিনি আদালতে সাঈদীর পক্ষে বক্তব্য দেন। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই তিনি আদালত চত্বর থেকে নিখোঁজ হয়ে যান। পরে, তাকে ভারতের একটি কারাগারে পাওয়া যায় বলে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা ও সংবাদমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশ হয়।

অনেক দিন নিখোঁজ থাকার পর তিনি বাংলাদেশে ফিরে আসেন। এরপর দীর্ঘ সময় পর তিনি প্রকাশ্যে এসে নিজের অভিযোগ আনুষ্ঠানিকভাবে দায়ের করলেন।