ঢাকা ১২:২৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৫, ১২ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

“১/১১ এর পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে”, বিতর্কিত স্ট্যাটাসটি ডিলিট করলেন মাহফুজ আলম

“১/১১ এর পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে”, বিতর্কিত স্ট্যাটাসটি ডিলিট করলেন মাহফুজ আলম

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া বিতর্কিত স্ট্যাটাসটি মুছে ফেলেছেন। সোমবার (৪ আগস্ট) নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্টে তিনি লিখেছিলেন, “১/১১ এর পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে।”

তবে স্ট্যাটাসটি প্রকাশের পরপরই তা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায় এবং নেটিজেনদের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া তৈরি করে। অনেকে এটিকে দায়িত্বজ্ঞানহীন ও রাজনৈতিকভাবে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করার আশঙ্কা হিসেবে দেখেন।

রাজনৈতিক বিশ্লেষক সাইদুর রহমান ওই স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট শেয়ার করে লিখেছেন,
“তথ্য উপদেষ্টার মতো একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি কীভাবে এমন স্ট্যাটাস দিতে পারেন? যদি কিছু ঘটেই থাকে, সেটির দায় তো সরকারেরই। এমন ভীতিকর বার্তা জনমনে বিভ্রান্তি ছড়াতে পারে।”
তিনি আরও লেখেন, “আশা করছি পোস্টটি ডিলিট করবেন না।”

কিন্তু সাইদুর রহমানসহ অনেকের এই অনুরোধ উপেক্ষা করে মাহফুজ আলম শেষ পর্যন্ত তার স্ট্যাটাসটি সরিয়ে ফেলেন। কেন তিনি এটি মুছে দিয়েছেন, বা তার মন্তব্যের প্রেক্ষাপট কী ছিল—এখনো তা পরিষ্কার নয়। বিষয়টি নিয়ে এখন পর্যন্ত উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বা তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকেও কোনো আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা আসেনি।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এ ধরনের বক্তব্য এবং তার পরবর্তী মুছে ফেলা—দুটিই জনমনে প্রশ্ন ও শঙ্কার সৃষ্টি করে

জনপ্রিয় সংবাদ

রংপুরে চাঁদাবাজির অভিযোগে ছাত্রদল নেতা গ্রেফতার

“১/১১ এর পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে”, বিতর্কিত স্ট্যাটাসটি ডিলিট করলেন মাহফুজ আলম

আপডেট সময় ১০:৪৭:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ অগাস্ট ২০২৫

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া বিতর্কিত স্ট্যাটাসটি মুছে ফেলেছেন। সোমবার (৪ আগস্ট) নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্টে তিনি লিখেছিলেন, “১/১১ এর পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে।”

তবে স্ট্যাটাসটি প্রকাশের পরপরই তা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায় এবং নেটিজেনদের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া তৈরি করে। অনেকে এটিকে দায়িত্বজ্ঞানহীন ও রাজনৈতিকভাবে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করার আশঙ্কা হিসেবে দেখেন।

রাজনৈতিক বিশ্লেষক সাইদুর রহমান ওই স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট শেয়ার করে লিখেছেন,
“তথ্য উপদেষ্টার মতো একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি কীভাবে এমন স্ট্যাটাস দিতে পারেন? যদি কিছু ঘটেই থাকে, সেটির দায় তো সরকারেরই। এমন ভীতিকর বার্তা জনমনে বিভ্রান্তি ছড়াতে পারে।”
তিনি আরও লেখেন, “আশা করছি পোস্টটি ডিলিট করবেন না।”

কিন্তু সাইদুর রহমানসহ অনেকের এই অনুরোধ উপেক্ষা করে মাহফুজ আলম শেষ পর্যন্ত তার স্ট্যাটাসটি সরিয়ে ফেলেন। কেন তিনি এটি মুছে দিয়েছেন, বা তার মন্তব্যের প্রেক্ষাপট কী ছিল—এখনো তা পরিষ্কার নয়। বিষয়টি নিয়ে এখন পর্যন্ত উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বা তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকেও কোনো আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা আসেনি।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এ ধরনের বক্তব্য এবং তার পরবর্তী মুছে ফেলা—দুটিই জনমনে প্রশ্ন ও শঙ্কার সৃষ্টি করে