ঢাকা কলেজের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী নাজমুস সাকিব সি-ইইউ যৌথ ব্যাচেলর ইন সাসটেইনেবল ব্লু ইকোনমি (সিব্লু) প্রোগ্রামের অধীনে ইউরোপের চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুল ফান্ড স্কলারশিপে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের চূড়ান্ত মূল্যায়নে ১০০ নম্বরের মধ্যে ৯৯ পেয়ে তিনি ইউরোপ ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শতাধিক প্রার্থীর মধ্যে প্রথম স্থান অর্জন করেন।
ভালো ফলাফলের সুবাদে নাজমুস সাকিব তাঁর প্রথম পছন্দ ইতালির ক্নেপলস পারথেনোপ বিশ্ববিদ্যালয় পড়াশোনার সুযোগ পেয়েছেন। প্রথম বছর সেখানে অধ্যয়ন শেষে তিনি পরবর্তী দুই বছর স্পেনের ক্যাডিজ বিশ্ববিদ্যালয়,পর্তুগালের আলগারভ বিশ্ববিদ্যালয় এবং গদান্স্ক বিশ্ববিদ্যালয় (পোল্যান্ড)-এ পর্যায়ক্রমে অধ্যয়ন করবেন।
সাকিব জানান, ২০২৫ সালের মার্চ মাসে সি-ইইউ যৌথ সামুদ্রিক ডিগ্রি আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি পায় এবং তিনি এ নতুন প্রোগ্রামের প্রথম ব্যাচের নির্বাচিত শিক্ষার্থী হিসেবে সুযোগ পান। তিন বছরব্যাপী এ প্রোগ্রামের আওতায় তিনি ইউরোপের বিভিন্ন অংশীদার বিশ্ববিদ্যালয়ে আবশ্যিক আন্তর্জাতিক অধ্যয়নের পাশাপাশি সামুদ্রিক গবেষণা, পরিবেশবিজ্ঞান ও শিল্পখাতে কাজ করবেন ইউরোপীয় বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে।
সাকিব জানান, ২০২৫ সালের মার্চ মাসে সি-ইইউ যৌথ সামুদ্রিক ডিগ্রি আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি পায় এবং তিনি এ নতুন প্রোগ্রামের প্রথম ব্যাচের নির্বাচিত শিক্ষার্থী হিসেবে সুযোগ পান। তিন বছরব্যাপী এ প্রোগ্রামের আওতায় তিনি ইউরোপের বিভিন্ন অংশীদার বিশ্ববিদ্যালয়ে আবশ্যিক আন্তর্জাতিক অধ্যয়নের পাশাপাশি সামুদ্রিক গবেষণা, পরিবেশবিজ্ঞান ও শিল্পখাতে কাজ করবেন ইউরোপীয় বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে।
ভর্তির সুযোগ পেয়ে নাজমুস সাকিব বলেন, ‘বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করতে পেরে সত্যিই গর্বিত। আশা করি, ভবিষ্যতে আরও শিক্ষার্থী আমাদের দেশ থেকে নীল অর্থনীতি ও সমুদ্র সংরক্ষণের মতো গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিকভাবে অবদান রাখবে।’
উল্লেখ্য, সিব্লু প্রোগ্রামটি পরিচালনা করছে ইউরোপের সমুদ্রভিত্তিক সাতটি শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে গঠিত সি-ইইউ (দ্য ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব দ্য সিজ) অ্যালায়েন্স। এর সদস্য প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে নেপলস পারথেনোপ বিশ্ববিদ্যালয় (ইতালি), ক্যাডিজ বিশ্ববিদ্যালয় (স্পেন), আলগারভ বিশ্ববিদ্যালয় (পর্তুগাল), গদান্স্ক বিশ্ববিদ্যালয় (পোল্যান্ড) প্রভৃতি।
প্রোগ্রামটি সমুদ্র সংরক্ষণ, নীল অর্থনীতি এবং দায়িত্বশীল সামুদ্রিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক গবেষণা ও দক্ষতা উন্নয়নের লক্ষ্যে গঠিত। এটি বিশ্বব্যাপী জলবায়ু সংকট মোকাবেলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।