ঢাকা ০৫:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫, ৩০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঢাবির হলের ছাদ থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা এক শিক্ষার্থীর

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলের সঞ্জু বাড়ই নামে এক শিক্ষার্থীর হলের ছাঁদ থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করার ঘটনা ঘটেছে।

সোমবার (১৪ জুলাই) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে হলটির নবনির্মিত রবীন্দ্র ভবনে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হলের প্রাধ্যক্ষ দেবাশীষ পাল।সঞ্জু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের ২০২০-২১ সেশনের শিক্ষার্থী।

এক শিক্ষার্থী বলেন, আজ ভোর আনুমানিক সাড়ে ৫টা বা ৬টার দিকে জগন্নাথ হলের ছাঁদ থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করেছে নৃবিজ্ঞান বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষা বর্ষের শিক্ষার্থী সঞ্জু বাড়ই।

এ বিষয়ে জগন্নাথ হলের প্রভোস্ট দেবাশীষ পাল বলেন, আনুমানিক ৫টা ৩৬ মিনিটে একজন ক্লিনার তার কাজ করতে গিয়ে তাকে (সঞ্জু) লাফ দিতে দেখে। পরবর্তীতে তা দারোয়ানকে জানালে সে আমাকে অবগত করে এবং অন্যান্যদের সহায়তায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। আমি ও হলের হাউজ টিউটরাও মেডিকেলে চলে যাই। তখন ডাক্তাররা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

তিনি বলেন, আমরা প্রথমে তার পরিচয় শনাক্ত করতে পারছিলাম না। পরবর্তীতে শাহবাগ থানা থেকে পুলিশ এসে তার পকেট থেকে একটা নৃবিজ্ঞান বিভাগের প্রশ্ন পায়। তারপর আমরা তার বিভাগের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদের কাছ থেকে তার পরিচয় জানতে পারি সে ওই বিভাগের শিক্ষার্থী।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

বিএনপি এখন চাঁদাবাজের দলে পরিণত হয়েছে, অভিযোগ নাহিদ ইসলামের

ঢাবির হলের ছাদ থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা এক শিক্ষার্থীর

আপডেট সময় ০১:৩০:৫৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলের সঞ্জু বাড়ই নামে এক শিক্ষার্থীর হলের ছাঁদ থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করার ঘটনা ঘটেছে।

সোমবার (১৪ জুলাই) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে হলটির নবনির্মিত রবীন্দ্র ভবনে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হলের প্রাধ্যক্ষ দেবাশীষ পাল।সঞ্জু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের ২০২০-২১ সেশনের শিক্ষার্থী।

এক শিক্ষার্থী বলেন, আজ ভোর আনুমানিক সাড়ে ৫টা বা ৬টার দিকে জগন্নাথ হলের ছাঁদ থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করেছে নৃবিজ্ঞান বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষা বর্ষের শিক্ষার্থী সঞ্জু বাড়ই।

এ বিষয়ে জগন্নাথ হলের প্রভোস্ট দেবাশীষ পাল বলেন, আনুমানিক ৫টা ৩৬ মিনিটে একজন ক্লিনার তার কাজ করতে গিয়ে তাকে (সঞ্জু) লাফ দিতে দেখে। পরবর্তীতে তা দারোয়ানকে জানালে সে আমাকে অবগত করে এবং অন্যান্যদের সহায়তায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। আমি ও হলের হাউজ টিউটরাও মেডিকেলে চলে যাই। তখন ডাক্তাররা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

তিনি বলেন, আমরা প্রথমে তার পরিচয় শনাক্ত করতে পারছিলাম না। পরবর্তীতে শাহবাগ থানা থেকে পুলিশ এসে তার পকেট থেকে একটা নৃবিজ্ঞান বিভাগের প্রশ্ন পায়। তারপর আমরা তার বিভাগের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদের কাছ থেকে তার পরিচয় জানতে পারি সে ওই বিভাগের শিক্ষার্থী।