ঢাকা ০৩:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৪ জুলাই ২০২৪, ২০ আষাঢ় ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

সারাদেশে শিবির নেতাকর্মীদের গ্রেফতারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

সারাদেশে শিবির নেতাকর্মীদেরকে গণগ্রেফতারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির।

এক যৌথ প্রতিবাদ বার্তায় ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাজিবুর রহমান ও সেক্রেটারি জেনারেল মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, “দেশের গণতন্ত্র রক্ষা ও অবিচারের বিরুদ্ধে মুক্তিকামী জনতাকে দমন করতে সরকার আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দিয়ে সারাদেশে গণগ্রেফতার ও নির্যাতন চালাচ্ছে। অস্তিত্ব সংকটে থাকা অবৈধ সরকার ভারসাম্যহীনের মত আচরণ করছে।

গতকাল ১৬ নভেম্বর শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি চলাকালে দিনাজপুরে ১ জন, রাজশাহীতে ২ জন, গাজীপুরে ১ জন, লক্ষ্মীপুরে ২ জন, বরিশালে ৭ জন, চট্টগ্রামে ৪ জন, পঞ্চগড়ে ১ জন, সাতক্ষীরায় ১ জনসহ মোট ১৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গত ২৫ অক্টোবর থেকে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত ২১৯ জন নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গণগ্রেফতার করে অবৈধ সরকার তাদের বিকৃত বাকশালী রুপ প্রকাশ করছে। সরকার যে জনগণের প্রতিপক্ষ হয়ে দাঁড়িয়েছে তা তাদের আচরণে স্পষ্ট ফুটে উঠেছে।”

নেতৃবৃন্দ বলেন, “জনগণ গণআন্দোলনের দৃঢ় সংকল্প নিয়ে রাজপথে নেমে এসেছে। আর ফ্যাসিবাদি সরকার গ্রেফতার নির্যাতনের মাধ্যমে নিজেদের দেওলিয়াত্বের বহিঃপ্রকাশ ঘটাচ্ছে। অপকর্মের কারণে দেশ-বিদেশে ধিকৃত ও প্রত্যাখ্যাত সরকার ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েছে। যা এখন জনগণের সামনে পরিস্কার। অবৈধ সরকারের পতন নিশ্চিত করতে জনগণ চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।

সুতরাং গ্রেফতার নির্যাতন করে শেষ রক্ষা হবে না। জনগণকে প্রতিপক্ষ বানানোর ফল ফ্যাসিবাদি সরকারকে ভোগ করতে হবে। অবিলম্বে গ্রেফতারকৃত নেতাকর্মীদের মুক্তি ও গণগ্রেফতার বন্ধ করতে হবে। গ্রেফতার ও নির্যাতনে আন্দোলন দমে যাবে না বরং জনধিকৃত সরকারের পতনই তরান্বিত হবে ইনশাআল্লাহ।”

কোটা আন্দোলনে যেতে ছাত্রলীগের বাধা, হল গেটে তালা

সারাদেশে শিবির নেতাকর্মীদের গ্রেফতারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

আপডেট সময় ১১:২২:১৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৩

সারাদেশে শিবির নেতাকর্মীদেরকে গণগ্রেফতারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির।

এক যৌথ প্রতিবাদ বার্তায় ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাজিবুর রহমান ও সেক্রেটারি জেনারেল মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, “দেশের গণতন্ত্র রক্ষা ও অবিচারের বিরুদ্ধে মুক্তিকামী জনতাকে দমন করতে সরকার আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দিয়ে সারাদেশে গণগ্রেফতার ও নির্যাতন চালাচ্ছে। অস্তিত্ব সংকটে থাকা অবৈধ সরকার ভারসাম্যহীনের মত আচরণ করছে।

গতকাল ১৬ নভেম্বর শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি চলাকালে দিনাজপুরে ১ জন, রাজশাহীতে ২ জন, গাজীপুরে ১ জন, লক্ষ্মীপুরে ২ জন, বরিশালে ৭ জন, চট্টগ্রামে ৪ জন, পঞ্চগড়ে ১ জন, সাতক্ষীরায় ১ জনসহ মোট ১৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গত ২৫ অক্টোবর থেকে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত ২১৯ জন নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গণগ্রেফতার করে অবৈধ সরকার তাদের বিকৃত বাকশালী রুপ প্রকাশ করছে। সরকার যে জনগণের প্রতিপক্ষ হয়ে দাঁড়িয়েছে তা তাদের আচরণে স্পষ্ট ফুটে উঠেছে।”

নেতৃবৃন্দ বলেন, “জনগণ গণআন্দোলনের দৃঢ় সংকল্প নিয়ে রাজপথে নেমে এসেছে। আর ফ্যাসিবাদি সরকার গ্রেফতার নির্যাতনের মাধ্যমে নিজেদের দেওলিয়াত্বের বহিঃপ্রকাশ ঘটাচ্ছে। অপকর্মের কারণে দেশ-বিদেশে ধিকৃত ও প্রত্যাখ্যাত সরকার ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েছে। যা এখন জনগণের সামনে পরিস্কার। অবৈধ সরকারের পতন নিশ্চিত করতে জনগণ চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।

সুতরাং গ্রেফতার নির্যাতন করে শেষ রক্ষা হবে না। জনগণকে প্রতিপক্ষ বানানোর ফল ফ্যাসিবাদি সরকারকে ভোগ করতে হবে। অবিলম্বে গ্রেফতারকৃত নেতাকর্মীদের মুক্তি ও গণগ্রেফতার বন্ধ করতে হবে। গ্রেফতার ও নির্যাতনে আন্দোলন দমে যাবে না বরং জনধিকৃত সরকারের পতনই তরান্বিত হবে ইনশাআল্লাহ।”