ঢাকা ০৬:৫৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এক সপ্তাহে রিজার্ভ কমলো ১১৮ কোটি ডলার

এক সপ্তাহে রিজার্ভ কমলো ১১৮ কোটি ডলার

প্রায় দেড় বছর ধরে ডলার সংকটে ভুগছে বাংলাদেশ। সংকট মোকাবেলায় বাজারে প্রতিদিনই ডলার বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ধারাবাহিকভাবে কমছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে ১১৮ কোটি ডলার কমে রিজার্ভ এখন দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৯৬০ কোটি ৩৭ লাখ ডলারে।

চলতি মাসের শুরুতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল দুই হাজার ৬৬ কোটি মার্কিন ডলার। ব্যাংকগুলো বেশি দামে রেমিট্যান্স কেনায় মাসের প্রথম সপ্তাহে আকুর পেমেন্ট দেওয়ার পরও রিজার্ভ বেড়ে দুই হাজার ৭৮ কোটি ডলারে উঠেছিল। কিন্তু ডলার বিক্রি অব্যাহত থাকায় রিজার্ভ আবারও কমতে শুরু করেছে।

আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদন থেকে রিজার্ভের এমন চিত্র দেখা গেছে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৫ নভেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্রস রিজার্ভ কমে দাঁড়ায় দুই হাজার ৫২৬ কোটি (২৫.২৬ বিলিয়ন) ডলার। তবে আইএমএফের শর্ত ও আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুযায়ী বিপিএম-৬ ম্যাথডের ভিত্তিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবের সঙ্গে ৫.৬৬ বিলিয়ন ডলারের পার্থক্য রয়েছে। অর্থাৎ বিপিএম-৬ ম্যানুয়াল অনুযায়ী গ্রস রিজার্ভ এক হাজার ৯৬০ কোটি ৩৭ লাখ ডলার বা ১৯.৬০ বিলিয়ন ডলার।

২০২৩-২৪ অর্থবছরের শুরুতে গ্রস রিজার্ভ ছিল ২৯.৭৩ বিলিয়ন ডলার। আর বিপিএম-৬ অনুযায়ী ছিল ২৩.৩৭ বিলিয়ন ডলার। মাত্র পাঁচ মাসে প্রায় চার বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ কমে গেছে।

 

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

যুক্তরাজ্যেই ৩৬০টি বাড়ির মালিক সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান

এক সপ্তাহে রিজার্ভ কমলো ১১৮ কোটি ডলার

আপডেট সময় ১০:১৫:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৩

প্রায় দেড় বছর ধরে ডলার সংকটে ভুগছে বাংলাদেশ। সংকট মোকাবেলায় বাজারে প্রতিদিনই ডলার বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ধারাবাহিকভাবে কমছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে ১১৮ কোটি ডলার কমে রিজার্ভ এখন দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৯৬০ কোটি ৩৭ লাখ ডলারে।

চলতি মাসের শুরুতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল দুই হাজার ৬৬ কোটি মার্কিন ডলার। ব্যাংকগুলো বেশি দামে রেমিট্যান্স কেনায় মাসের প্রথম সপ্তাহে আকুর পেমেন্ট দেওয়ার পরও রিজার্ভ বেড়ে দুই হাজার ৭৮ কোটি ডলারে উঠেছিল। কিন্তু ডলার বিক্রি অব্যাহত থাকায় রিজার্ভ আবারও কমতে শুরু করেছে।

আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদন থেকে রিজার্ভের এমন চিত্র দেখা গেছে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৫ নভেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্রস রিজার্ভ কমে দাঁড়ায় দুই হাজার ৫২৬ কোটি (২৫.২৬ বিলিয়ন) ডলার। তবে আইএমএফের শর্ত ও আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুযায়ী বিপিএম-৬ ম্যাথডের ভিত্তিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবের সঙ্গে ৫.৬৬ বিলিয়ন ডলারের পার্থক্য রয়েছে। অর্থাৎ বিপিএম-৬ ম্যানুয়াল অনুযায়ী গ্রস রিজার্ভ এক হাজার ৯৬০ কোটি ৩৭ লাখ ডলার বা ১৯.৬০ বিলিয়ন ডলার।

২০২৩-২৪ অর্থবছরের শুরুতে গ্রস রিজার্ভ ছিল ২৯.৭৩ বিলিয়ন ডলার। আর বিপিএম-৬ অনুযায়ী ছিল ২৩.৩৭ বিলিয়ন ডলার। মাত্র পাঁচ মাসে প্রায় চার বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ কমে গেছে।