ঢাকা ০৯:৪৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫, ৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের জন্য বিশ্বব্যাপী নিরাপত্তা সতর্কতা জারি Logo যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানে বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে জনগণ,অংশ নিলেন প্রেসিডেন্টও Logo নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধনের জন্য ১৪৭ দলের আবেদন Logo পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় টাঙ্গুয়ার হাওরে পর্যটকবাহী হাউসবোটে নিষেধাজ্ঞা Logo আজ ২ ঘণ্টা কর্মবিরতি করবে সচিবালয়ের কর্মচারীরা Logo আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের ইঙ্গিত Logo টেম্পুস্ট্যান্ড দখলে বিএনপির দুপক্ষের সংঘর্ষে নিহত ২ Logo হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট Logo বাবার মোটরসাইকেলে যাচ্ছিলেন কলেজে, ওড়না পেঁচিয়ে গেল প্রাণ ছাত্রীর Logo টিভিতে যে খেলা দেখবেন আজ

মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন ঘাঁটির আর কোনো স্থান থাকবে না: খামেনেয়ির উপদেষ্টার

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনেয়ির উপদেষ্টা আলী আকবর বেলায়াতি হুশিয়ারি করে বলেছেন, ‘মার্কিন হামলার পর এই অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্র এবং তার ঘাঁটির উপস্থিতির আর কোনো স্থান থাকবে না।’রোববার (২২ জুন) ইরানের গণমাধ্যমের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

বেলায়াতি বলেন, ‘অন্যান্য দেশ যদি মার্কিন পদক্ষেপে সহায়তা করে তবে তারা ইরানের বৈধ লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হবে।’এদিকে ইরানের ইসলামিক রেভোলিউশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি) মার্কিন হামলার পর এক বিবৃতিতে বলেছে, যেখান থেকে আগ্রাসন চালানো হয়েছে সেই স্থানটি চিহ্নিত করেছে তেহরান।

এই অঞ্চলে ইরাক, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার, সৌদি আরব, বাহরাইন, কুয়েত, জর্ডান এবং সিরিয়ায় সামরিক ঘাঁটি রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের।

ইরান এর আগে ২০২০ সালে এই অঞ্চলে একটি মার্কিন ঘাঁটিতে সরাসরি আক্রমণ করেছিল। ইরাকে অবস্থিত মার্কিন বিমান ঘাঁটিতে একটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় তেহরান। প্রতিশোধ হিসেবে, আইআরজিসির বহির্মুখী শাখা, কুদস বাহিনীর কমান্ডার জেনারেল কাসেম সোলাইমানিকে হত্যা করে যুক্তরাষ্ট্র।

যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের জন্য বিশ্বব্যাপী নিরাপত্তা সতর্কতা জারি

মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন ঘাঁটির আর কোনো স্থান থাকবে না: খামেনেয়ির উপদেষ্টার

আপডেট সময় ০৬:৩২:২০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনেয়ির উপদেষ্টা আলী আকবর বেলায়াতি হুশিয়ারি করে বলেছেন, ‘মার্কিন হামলার পর এই অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্র এবং তার ঘাঁটির উপস্থিতির আর কোনো স্থান থাকবে না।’রোববার (২২ জুন) ইরানের গণমাধ্যমের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

বেলায়াতি বলেন, ‘অন্যান্য দেশ যদি মার্কিন পদক্ষেপে সহায়তা করে তবে তারা ইরানের বৈধ লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হবে।’এদিকে ইরানের ইসলামিক রেভোলিউশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি) মার্কিন হামলার পর এক বিবৃতিতে বলেছে, যেখান থেকে আগ্রাসন চালানো হয়েছে সেই স্থানটি চিহ্নিত করেছে তেহরান।

এই অঞ্চলে ইরাক, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার, সৌদি আরব, বাহরাইন, কুয়েত, জর্ডান এবং সিরিয়ায় সামরিক ঘাঁটি রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের।

ইরান এর আগে ২০২০ সালে এই অঞ্চলে একটি মার্কিন ঘাঁটিতে সরাসরি আক্রমণ করেছিল। ইরাকে অবস্থিত মার্কিন বিমান ঘাঁটিতে একটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় তেহরান। প্রতিশোধ হিসেবে, আইআরজিসির বহির্মুখী শাখা, কুদস বাহিনীর কমান্ডার জেনারেল কাসেম সোলাইমানিকে হত্যা করে যুক্তরাষ্ট্র।