ঢাকা ০২:৫২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৮ জুলাই ২০২৫, ১২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo ডিপ্লোম্যাটিক ক্যারিয়ার ; বৈশ্বিক নেতৃত্বের যাত্রা- মুশিউর রহমান নাদিব Logo বাংলাদেশ মাদরাসা ছাত্রকল্যাণ পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন Logo আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি সরকার Logo বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানোর জন্য ক্ষমা চাইলেন এনসিপির মাহিন Logo জামায়াত নেতার প্রশংসা করে যা বললেন পরিবেশ উপদেষ্টা Logo ঢাকাস্থ হাতিয়া ফোরাম এর নতুন কমিটি ঘোষণা Logo জবিতে ‘জুলাই বিপ্লব ও বৈষম্যহীন বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত Logo হরিরামপুরে বর্ষা মৌসুমেও পানিশূন্যতায় ইছামতী নদী Logo জুলাই সনদের খসড়া কালকের মধ্যে দলগুলোর কাছে পাঠানো হবে: আলী রীয়াজ Logo ৬ তলা থেকে পড়ে স্কুলছাত্রের রহস্যজনক মৃত্যু

মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন ঘাঁটির আর কোনো স্থান থাকবে না: খামেনেয়ির উপদেষ্টার

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনেয়ির উপদেষ্টা আলী আকবর বেলায়াতি হুশিয়ারি করে বলেছেন, ‘মার্কিন হামলার পর এই অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্র এবং তার ঘাঁটির উপস্থিতির আর কোনো স্থান থাকবে না।’রোববার (২২ জুন) ইরানের গণমাধ্যমের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

বেলায়াতি বলেন, ‘অন্যান্য দেশ যদি মার্কিন পদক্ষেপে সহায়তা করে তবে তারা ইরানের বৈধ লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হবে।’এদিকে ইরানের ইসলামিক রেভোলিউশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি) মার্কিন হামলার পর এক বিবৃতিতে বলেছে, যেখান থেকে আগ্রাসন চালানো হয়েছে সেই স্থানটি চিহ্নিত করেছে তেহরান।

এই অঞ্চলে ইরাক, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার, সৌদি আরব, বাহরাইন, কুয়েত, জর্ডান এবং সিরিয়ায় সামরিক ঘাঁটি রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের।

ইরান এর আগে ২০২০ সালে এই অঞ্চলে একটি মার্কিন ঘাঁটিতে সরাসরি আক্রমণ করেছিল। ইরাকে অবস্থিত মার্কিন বিমান ঘাঁটিতে একটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় তেহরান। প্রতিশোধ হিসেবে, আইআরজিসির বহির্মুখী শাখা, কুদস বাহিনীর কমান্ডার জেনারেল কাসেম সোলাইমানিকে হত্যা করে যুক্তরাষ্ট্র।

জনপ্রিয় সংবাদ

ডিপ্লোম্যাটিক ক্যারিয়ার ; বৈশ্বিক নেতৃত্বের যাত্রা- মুশিউর রহমান নাদিব

মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন ঘাঁটির আর কোনো স্থান থাকবে না: খামেনেয়ির উপদেষ্টার

আপডেট সময় ০৬:৩২:২০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনেয়ির উপদেষ্টা আলী আকবর বেলায়াতি হুশিয়ারি করে বলেছেন, ‘মার্কিন হামলার পর এই অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্র এবং তার ঘাঁটির উপস্থিতির আর কোনো স্থান থাকবে না।’রোববার (২২ জুন) ইরানের গণমাধ্যমের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

বেলায়াতি বলেন, ‘অন্যান্য দেশ যদি মার্কিন পদক্ষেপে সহায়তা করে তবে তারা ইরানের বৈধ লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হবে।’এদিকে ইরানের ইসলামিক রেভোলিউশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি) মার্কিন হামলার পর এক বিবৃতিতে বলেছে, যেখান থেকে আগ্রাসন চালানো হয়েছে সেই স্থানটি চিহ্নিত করেছে তেহরান।

এই অঞ্চলে ইরাক, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার, সৌদি আরব, বাহরাইন, কুয়েত, জর্ডান এবং সিরিয়ায় সামরিক ঘাঁটি রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের।

ইরান এর আগে ২০২০ সালে এই অঞ্চলে একটি মার্কিন ঘাঁটিতে সরাসরি আক্রমণ করেছিল। ইরাকে অবস্থিত মার্কিন বিমান ঘাঁটিতে একটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় তেহরান। প্রতিশোধ হিসেবে, আইআরজিসির বহির্মুখী শাখা, কুদস বাহিনীর কমান্ডার জেনারেল কাসেম সোলাইমানিকে হত্যা করে যুক্তরাষ্ট্র।