ঢাকা ০১:৪৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo মানিকগঞ্জে জিপিএ-৫ না পাওয়ায় এক কিশোরীর আত্মহত্যা Logo ভিক্টোরিয়া অধ্যক্ষের টালবাহান বছরেও হয়নি তামিম নির্যাতনের বিচার Logo সোহাগ হত্যার প্রতিবাদে বাঙলা কলেজ ইসলামী ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ মিছিল Logo প্রবাসীর স্ত্রীর ঘরে বিএনপি নেতা, গাছে বেঁধে রাখলেন স্থানীয়রা Logo ঢাকায় এলেন বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট জোহানেস জাট Logo দেশব্যাপী চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে কুষ্টিয়ায় মশাল মিছিল Logo ‘৫ কোটি টাকা’ চাঁদা না পেয়ে অস্ত্র নিয়ে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা-গুলি Logo এবার মৌলভীবাজারে আরেক ছাত্রদল নেতার পদত্যাগ Logo পক্ষে ও বিপক্ষের সবাই ছাত্রদলের কাছে নিরাপদ: রাবি ছাত্রদলের আহ্বায়ক Logo নোয়াখালী জার্নালিস্ট ফোরাম ঢাকার উদ্যোগে দেশীয় ফল উৎসব

ইরানে হামলার পরপরই ট্রাম্প-নেতানিয়াহু ফোনালাপ

ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির মার্কিন অংশীদার সিবিএস নিউজ বলছে , ইরানে হামলার পরপরই এই দুই নেতার মধ্যে এই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়। হোয়াইট হাউসের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, হামলার আগেই যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের সঙ্গে পূর্ণ সমন্বয়ে কাজ করেছে।

মার্কিন প্রতিরক্ষা কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন, হামলায় ‘বাংকার বাস্টার’ নামের বিশেষ বোমা ব্যবহার করা হয়েছে, যা মাটির গভীরে থাকা শক্তিশালী ও সুরক্ষিত লক্ষ্যবস্তু ধ্বংস করতে সক্ষম।

এর আগে নিজের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘ট্রুথ সোশ্যালে’ ট্রাম্প লেখেন, আমরা ইরানের ফোরদো, নাতানজ ও ইসফাহান—এ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় খুবই সফলভাবে হামলা চালিয়েছি। এখন আমাদের সব বিমান ইরানের আকাশসীমার বাইরে।

এ ছাড়া ট্রাম্প একটি ওপেন-সোর্স গোয়েন্দা তথ্যভিত্তিক পোস্ট শেয়ার করেন, যেখানে দাবি করা হয়—শক্তিশালী সুরক্ষায় থাকা ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস হয়ে গেছে।

ফোরদো হচ্ছে ইরানের সবচেয়ে গোপন ও সুরক্ষিত পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর একটি। এটি কোম প্রদেশে একটি পাহাড়ের নিচে অবস্থিত এবং বহুদিন ধরেই ইসরাইলের অন্যতম প্রধান লক্ষ্যবস্তু বলে বিবেচিত।

জনপ্রিয় সংবাদ

মানিকগঞ্জে জিপিএ-৫ না পাওয়ায় এক কিশোরীর আত্মহত্যা

ইরানে হামলার পরপরই ট্রাম্প-নেতানিয়াহু ফোনালাপ

আপডেট সময় ১০:২৯:১৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ জুন ২০২৫

ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির মার্কিন অংশীদার সিবিএস নিউজ বলছে , ইরানে হামলার পরপরই এই দুই নেতার মধ্যে এই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়। হোয়াইট হাউসের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, হামলার আগেই যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের সঙ্গে পূর্ণ সমন্বয়ে কাজ করেছে।

মার্কিন প্রতিরক্ষা কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন, হামলায় ‘বাংকার বাস্টার’ নামের বিশেষ বোমা ব্যবহার করা হয়েছে, যা মাটির গভীরে থাকা শক্তিশালী ও সুরক্ষিত লক্ষ্যবস্তু ধ্বংস করতে সক্ষম।

এর আগে নিজের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘ট্রুথ সোশ্যালে’ ট্রাম্প লেখেন, আমরা ইরানের ফোরদো, নাতানজ ও ইসফাহান—এ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় খুবই সফলভাবে হামলা চালিয়েছি। এখন আমাদের সব বিমান ইরানের আকাশসীমার বাইরে।

এ ছাড়া ট্রাম্প একটি ওপেন-সোর্স গোয়েন্দা তথ্যভিত্তিক পোস্ট শেয়ার করেন, যেখানে দাবি করা হয়—শক্তিশালী সুরক্ষায় থাকা ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস হয়ে গেছে।

ফোরদো হচ্ছে ইরানের সবচেয়ে গোপন ও সুরক্ষিত পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর একটি। এটি কোম প্রদেশে একটি পাহাড়ের নিচে অবস্থিত এবং বহুদিন ধরেই ইসরাইলের অন্যতম প্রধান লক্ষ্যবস্তু বলে বিবেচিত।